অস্ট্রেলিয়ার পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষে কার্বন কর বিল পাস
অস্ট্রেলিয়ার পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষে আজ বুধবার বিতর্কিত কার্বন কর বিল পাস হয়েছে। বিলটি পাস হাওয়ায় কার্বন নিঃসরণকারী প্রায় ৫০০টি প্রতিষ্ঠানকে প্রতি টন কার্বনের জন্য সরকারকে কর দিতে হবে।
‘ক্লিন এনার্জি’ নামের এই বিলটি পার্লামেন্টে ৭৪-৭২ ভোটে পাস হয়েছে। সরকার বলছে, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলার কৌশলের অংশ হিসেবে আইনটি করা হয়েছে। তবে বিরোধীরা বলেছে, এ আইনের ফলে অনেকে চাকরি হারাবে এবং জীবনযাত্রার ব্যয় বাড়বে।
বিলটির ওপর ভোটাভুটির আগে প্রধানমন্ত্রী জুলিয়া গিলার্ড বলেন, ‘বর্তমান ও ভবিষ্যতের অস্ট্রেলীয়, যারা দূষণমুক্ত পরিবেশ দেখতে চাই, তাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন আজ।’
ক্লিন এনার্জি বিল নামের এ আইন ২০১২ সালের ১ জুলাই থেকে কার্যকর করা হবে। ২০২০ সালের মধ্যে কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্যাসের নিঃসরণ ১৫ কোটি ৯০ লাখ টন কমিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে বিলটিতে। বিশ্বের সবচেয়ে বড় কয়লা রপ্তানিকারক দেশ অস্ট্রেলিয়ায় মাথাপিছু কার্বন নিঃসরণের হার সর্বোচ্চ।
তবে কার্বন কর বিলের প্রতিবাদে হাজার হাজার মানুষ বিক্ষোভ করেছে। বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, গত পার্লামেন্টে নির্বাচনের আগে গিলার্ড কার্বন কর আইন না করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। কিন্তু এখন তিনি তাঁর দেওয়া প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছেন।
‘ক্লিন এনার্জি’ নামের এই বিলটি পার্লামেন্টে ৭৪-৭২ ভোটে পাস হয়েছে। সরকার বলছে, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলার কৌশলের অংশ হিসেবে আইনটি করা হয়েছে। তবে বিরোধীরা বলেছে, এ আইনের ফলে অনেকে চাকরি হারাবে এবং জীবনযাত্রার ব্যয় বাড়বে।
বিলটির ওপর ভোটাভুটির আগে প্রধানমন্ত্রী জুলিয়া গিলার্ড বলেন, ‘বর্তমান ও ভবিষ্যতের অস্ট্রেলীয়, যারা দূষণমুক্ত পরিবেশ দেখতে চাই, তাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন আজ।’
ক্লিন এনার্জি বিল নামের এ আইন ২০১২ সালের ১ জুলাই থেকে কার্যকর করা হবে। ২০২০ সালের মধ্যে কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্যাসের নিঃসরণ ১৫ কোটি ৯০ লাখ টন কমিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে বিলটিতে। বিশ্বের সবচেয়ে বড় কয়লা রপ্তানিকারক দেশ অস্ট্রেলিয়ায় মাথাপিছু কার্বন নিঃসরণের হার সর্বোচ্চ।
তবে কার্বন কর বিলের প্রতিবাদে হাজার হাজার মানুষ বিক্ষোভ করেছে। বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, গত পার্লামেন্টে নির্বাচনের আগে গিলার্ড কার্বন কর আইন না করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। কিন্তু এখন তিনি তাঁর দেওয়া প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছেন।
No comments