উত্তরা ফাইন্যান্সের রাইট শেয়ার অনুমোদন পেল
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত অব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান উত্তরা ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের রাইট শেয়ার ছাড়ার প্রস্তাব অনুমোদন করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)।
সংস্থাটির নিয়মিত সভায় গতকাল বুধবার কোম্পানিটির এ সংক্রান্ত প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়।
এ ছাড়া বৈঠকে অপর আরেকটি অব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান ইসলামী ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের অবিতরণকৃত রাইট শেয়ার অবলেখনকারী প্রতিষ্ঠানকে (আন্ডারটাইটার) বরাদ্দ দেওয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের সিদ্ধান্ত হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এ নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকবে।
বৈঠক শেষে এসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আনোয়ারুল কবীর ভূঁইয়া সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান। তিনি বলেন, বাজারে শেয়ারের সরবরাহ বাড়ানোর ধারাবাহিক প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে উত্তরা ফাইন্যান্সের রাইট শেয়ার ছাড়ার প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়েছে।
ইসলামী ফাইন্যান্সের ব্যাপারে তিনি বলেন, সম্প্রতি এ কোম্পানিটির বেশ কিছু শেয়ারধারী কমিশনের কাছে অভিযোগ করেছেন যে তাঁরা রাইট শেয়ার বিতরণসংক্রান্ত কোনো চিঠি পাননি। ফলে তাঁরা নির্ধারিত সময়ে রাইট শেয়ারের জন্য প্রয়োজনীয় টাকা জমা দিতে পারেননি। এ কারণে রাইট শেয়ার থেকে বঞ্চিত হয়ে আর্থিক ক্ষতির শিকার হয়েছেন তাঁরা। বিনিয়োগকারীদের এসব অভিযোগ খতিয়ে দেখতে এসইসি এরই মধ্যে দুই সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন হাতে পাওয়ার পরই অবিক্রীত শেয়ার কী করা হবে সে ব্যাপারে পরবর্তী নির্দেশনা দেওয়া হবে।
উত্তরা ফাইন্যান্স বিদ্যমান শেয়ারধারীদের তিনটি শেয়ারের বিপরীতে একটি রাইট শেয়ারের প্রস্তাব করবে। অর্থাৎ কোনো শেয়ারধারীর কাছে রেকর্ড ডেট বা শেয়ারের মালিকানা নির্ধারণের দিনের আগ পর্যন্ত তিন হাজার শেয়ার থাকলে তিনি এক হাজারটি রাইট শেয়ার পাবেন।
কোম্পানিটির বর্তমান পরিশোধিত মূলধন ৩৯ কোটি ৬০ লাখ টাকা, যা ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের তিন কোটি ৯৬ লাখ শেয়ারে বিভক্ত। রাইট হিসেবে কোম্পানিটি নতুন করে আরও এক কোটি ৩২ লাখ শেয়ার ছাড়বে। এর মাধ্যমে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি ২০ টাকা প্রিমিয়ামসহ ৩৯ কোটি ৬০ লাখ টাকা সংগ্রহ করবে।
এর বাইরে গতকালের বৈঠকে বিভাগীয় শহরের বাইরে আর কোনো ব্রোকারেজ হাউসের শাখা খোলা হবে না বলে ৪ অক্টোবর যে নির্দেশনা দিয়েছিল, তা কিছুটা শিথিল করা হয়েছে।
এসইসি বলছে, ওই নির্দেশনার আগে যেসব ব্রোকারেজ হাউস শাখা খোলার জন্য সংশ্লিষ্ট স্টক এক্সচেঞ্জে আবেদন করেছিল, তাদের আবেদন বিবেচনা করা হবে। এ জন্য দুই স্টক এক্সচেঞ্জকে তাদের কাছে জমা থাকা আবেদন গতকাল বিকেল পাঁচটার মধ্যেই এসইসিতে পাঠানোর কথা বলা হয়। এই সময়ের মধ্যে যেসব ব্রোকারেজের নাম পাওয়া যাবে কেবল সেসব প্রতিষ্ঠানই শাখা খোলার অনুমোদন পাবে। এরপর আর কোনো হাউসের শাখা খোলার বিষয়টি অনুমোদন করা হবে না।
তবে ব্রোকারেজ হাউসের প্রধান কার্যালয় থেকে দুই কিলোমিটার ব্যাসের মধ্যে কোনো কার্যালয় থাকলে তা মূল কার্যালয়ের বর্ধিতাংশ হিসেবে বিবেচনা করা যাবে।
সংস্থাটির নিয়মিত সভায় গতকাল বুধবার কোম্পানিটির এ সংক্রান্ত প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়।
এ ছাড়া বৈঠকে অপর আরেকটি অব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান ইসলামী ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের অবিতরণকৃত রাইট শেয়ার অবলেখনকারী প্রতিষ্ঠানকে (আন্ডারটাইটার) বরাদ্দ দেওয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের সিদ্ধান্ত হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এ নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকবে।
বৈঠক শেষে এসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আনোয়ারুল কবীর ভূঁইয়া সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান। তিনি বলেন, বাজারে শেয়ারের সরবরাহ বাড়ানোর ধারাবাহিক প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে উত্তরা ফাইন্যান্সের রাইট শেয়ার ছাড়ার প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়েছে।
ইসলামী ফাইন্যান্সের ব্যাপারে তিনি বলেন, সম্প্রতি এ কোম্পানিটির বেশ কিছু শেয়ারধারী কমিশনের কাছে অভিযোগ করেছেন যে তাঁরা রাইট শেয়ার বিতরণসংক্রান্ত কোনো চিঠি পাননি। ফলে তাঁরা নির্ধারিত সময়ে রাইট শেয়ারের জন্য প্রয়োজনীয় টাকা জমা দিতে পারেননি। এ কারণে রাইট শেয়ার থেকে বঞ্চিত হয়ে আর্থিক ক্ষতির শিকার হয়েছেন তাঁরা। বিনিয়োগকারীদের এসব অভিযোগ খতিয়ে দেখতে এসইসি এরই মধ্যে দুই সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন হাতে পাওয়ার পরই অবিক্রীত শেয়ার কী করা হবে সে ব্যাপারে পরবর্তী নির্দেশনা দেওয়া হবে।
উত্তরা ফাইন্যান্স বিদ্যমান শেয়ারধারীদের তিনটি শেয়ারের বিপরীতে একটি রাইট শেয়ারের প্রস্তাব করবে। অর্থাৎ কোনো শেয়ারধারীর কাছে রেকর্ড ডেট বা শেয়ারের মালিকানা নির্ধারণের দিনের আগ পর্যন্ত তিন হাজার শেয়ার থাকলে তিনি এক হাজারটি রাইট শেয়ার পাবেন।
কোম্পানিটির বর্তমান পরিশোধিত মূলধন ৩৯ কোটি ৬০ লাখ টাকা, যা ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের তিন কোটি ৯৬ লাখ শেয়ারে বিভক্ত। রাইট হিসেবে কোম্পানিটি নতুন করে আরও এক কোটি ৩২ লাখ শেয়ার ছাড়বে। এর মাধ্যমে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি ২০ টাকা প্রিমিয়ামসহ ৩৯ কোটি ৬০ লাখ টাকা সংগ্রহ করবে।
এর বাইরে গতকালের বৈঠকে বিভাগীয় শহরের বাইরে আর কোনো ব্রোকারেজ হাউসের শাখা খোলা হবে না বলে ৪ অক্টোবর যে নির্দেশনা দিয়েছিল, তা কিছুটা শিথিল করা হয়েছে।
এসইসি বলছে, ওই নির্দেশনার আগে যেসব ব্রোকারেজ হাউস শাখা খোলার জন্য সংশ্লিষ্ট স্টক এক্সচেঞ্জে আবেদন করেছিল, তাদের আবেদন বিবেচনা করা হবে। এ জন্য দুই স্টক এক্সচেঞ্জকে তাদের কাছে জমা থাকা আবেদন গতকাল বিকেল পাঁচটার মধ্যেই এসইসিতে পাঠানোর কথা বলা হয়। এই সময়ের মধ্যে যেসব ব্রোকারেজের নাম পাওয়া যাবে কেবল সেসব প্রতিষ্ঠানই শাখা খোলার অনুমোদন পাবে। এরপর আর কোনো হাউসের শাখা খোলার বিষয়টি অনুমোদন করা হবে না।
তবে ব্রোকারেজ হাউসের প্রধান কার্যালয় থেকে দুই কিলোমিটার ব্যাসের মধ্যে কোনো কার্যালয় থাকলে তা মূল কার্যালয়ের বর্ধিতাংশ হিসেবে বিবেচনা করা যাবে।
No comments