তালেবানের সঙ্গে আফগান সরকারের আলোচনা শুরু
আফগানিস্তান যুদ্ধ অবসানের লক্ষ্যে সে দেশের সরকার ও তালেবানের শীর্ষস্থানীয় নেতারা শান্তি আলোচনা শুরু করেছেন। এ আলোচনায় সহযোগিতা করছে ন্যাটোর নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক বাহিনী। যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী সম্প্রচার গণমাধ্যম এবিসি নিউজ এ তথ্য জানিয়েছে। নিউইয়র্ক টাইমসও একই ধরনের তথ্য দিয়েছে।
এবিসি নিউজ জানায়, তালেবানের একজন শীর্ষস্থানীয় নেতা কাবুলে গিয়ে সরকারের সঙ্গে আলোচনা করছেন। এ ছাড়া তালেবানের অন্য নেতারা আঞ্চলিক পর্যায়ে দায়িত্বরত সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছেন। সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে তালেবান নেতাদের নিরাপদে দেখা করার সুযোগ করে দিচ্ছে আন্তর্জাতিক বাহিনী। কোনো কোনো ক্ষেত্রে তালেবান নেতাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ন্যাটো বাহিনীর হেলিকপ্টার পর্যন্ত ব্যবহার করতে দেওয়া হচ্ছে।
এদিকে আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই গতকাল বুধবার কাবুলে প্রেসিডেন্ট প্রাসাদে দেওয়া এক ভাষণে শান্তি প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে আশা পোষণ করেছেন। তবে সরকারের সঙ্গে তালেবানের শান্তি আলোচনার কথা উল্লেখ করেননি তিনি।
তালেবানের সঙ্গে শান্তি আলোচনার কথা এড়িয়ে গেলেও প্রেসিডেন্ট কারজাই বলেছেন, সরকার ও তার মিত্ররা একটা সমাধানের লক্ষ্যে কাজ করছে। এক অথবা দুই বছরের মধ্যে তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি অর্জিত হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। কারজাই বলেন, ‘আফগানিস্তানে শান্তি প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে আশা ত্বরান্বিত হয়েছে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়, প্রতিবেশী বিভিন্ন রাষ্ট্র ও আমাদের জনগণ সে পথেই এগোচ্ছে।’ তিনি বলেন, ‘প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে আমরা আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি। শান্তি প্রক্রিয়ার বিষয়টিতে তারা সায় দিয়েছে।’
আফগানিস্তানে নিযুক্ত মার্কিন বাহিনীর কমান্ডার জেনারেল ডেভিড পেট্রাউস গত সপ্তাহে বলেন, আফগান সরকারের সঙ্গে তালেবান নেতাদের আলোচনায় সহযোগিতা করছে ন্যাটো বাহিনী। তবে এ আলোচনা হচ্ছে খুবই প্রাথমিক পর্যায়ের। এটাকে এ মুহূর্তেই আনুষ্ঠানিক আলোচনা বলা যাবে না।
আফগানিস্তান ও পাকিস্তানবিষয়ক যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ দূত রিচার্ড হলব্রুকও প্রায় একই ধরনের মন্তব্য করে বলেছেন, তালেবানের সঙ্গে আফগান সরকারের গোপন বৈঠকের খবর অতিরঞ্জিত করা হয়েছে। পাকিস্তানভিত্তিক আফগানবিরোধীরা এ কাজের সঙ্গে যুক্ত। তিনি বলেন, তালেবানের সঙ্গে আফগান সরকারের আলোচনা হচ্ছে ঠিকই, তবে তা এখনো আনুষ্ঠানিক পর্যায়ের নয়।
এবিসি নিউজ জানায়, তালেবানের একজন শীর্ষস্থানীয় নেতা কাবুলে গিয়ে সরকারের সঙ্গে আলোচনা করছেন। এ ছাড়া তালেবানের অন্য নেতারা আঞ্চলিক পর্যায়ে দায়িত্বরত সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছেন। সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে তালেবান নেতাদের নিরাপদে দেখা করার সুযোগ করে দিচ্ছে আন্তর্জাতিক বাহিনী। কোনো কোনো ক্ষেত্রে তালেবান নেতাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ন্যাটো বাহিনীর হেলিকপ্টার পর্যন্ত ব্যবহার করতে দেওয়া হচ্ছে।
এদিকে আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই গতকাল বুধবার কাবুলে প্রেসিডেন্ট প্রাসাদে দেওয়া এক ভাষণে শান্তি প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে আশা পোষণ করেছেন। তবে সরকারের সঙ্গে তালেবানের শান্তি আলোচনার কথা উল্লেখ করেননি তিনি।
তালেবানের সঙ্গে শান্তি আলোচনার কথা এড়িয়ে গেলেও প্রেসিডেন্ট কারজাই বলেছেন, সরকার ও তার মিত্ররা একটা সমাধানের লক্ষ্যে কাজ করছে। এক অথবা দুই বছরের মধ্যে তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি অর্জিত হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। কারজাই বলেন, ‘আফগানিস্তানে শান্তি প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে আশা ত্বরান্বিত হয়েছে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়, প্রতিবেশী বিভিন্ন রাষ্ট্র ও আমাদের জনগণ সে পথেই এগোচ্ছে।’ তিনি বলেন, ‘প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে আমরা আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি। শান্তি প্রক্রিয়ার বিষয়টিতে তারা সায় দিয়েছে।’
আফগানিস্তানে নিযুক্ত মার্কিন বাহিনীর কমান্ডার জেনারেল ডেভিড পেট্রাউস গত সপ্তাহে বলেন, আফগান সরকারের সঙ্গে তালেবান নেতাদের আলোচনায় সহযোগিতা করছে ন্যাটো বাহিনী। তবে এ আলোচনা হচ্ছে খুবই প্রাথমিক পর্যায়ের। এটাকে এ মুহূর্তেই আনুষ্ঠানিক আলোচনা বলা যাবে না।
আফগানিস্তান ও পাকিস্তানবিষয়ক যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ দূত রিচার্ড হলব্রুকও প্রায় একই ধরনের মন্তব্য করে বলেছেন, তালেবানের সঙ্গে আফগান সরকারের গোপন বৈঠকের খবর অতিরঞ্জিত করা হয়েছে। পাকিস্তানভিত্তিক আফগানবিরোধীরা এ কাজের সঙ্গে যুক্ত। তিনি বলেন, তালেবানের সঙ্গে আফগান সরকারের আলোচনা হচ্ছে ঠিকই, তবে তা এখনো আনুষ্ঠানিক পর্যায়ের নয়।
No comments