হাওয়ার্ডকে ক্ষমা করেননি মুরালি
অস্ট্রেলিয়ায় দুজন ‘চরম শত্রু’ আছে তাঁর। একজন ড্যারেল হেয়ার। ১৯৯৫ সালের বক্সিং ডে টেস্টে হেয়ার ‘অবৈধ অ্যাকশনের’ জন্য সাতবার ‘নো’ ডেকেছিলেন তাঁর বিপক্ষে। আরেকজন জন হাওয়ার্ড। ২০০৪ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী হাওয়ার্ড তাঁকে বলেছিলেন ‘চাকার’।
প্রথমজনের ওপরই মুত্তিয়া মুরালিধরনের বেশি রাগ থাকার কথা। কিন্তু বিস্ময়ের ব্যাপার হলো, আরেকটি এবং সর্বশেষ অস্ট্রেলিয়া সফরে পৌঁছে মুরালি বলছেন, হেয়ারকে তিনি ক্ষমা করে দিয়েছেন। কিন্তু ক্ষমা করতে পারেননি হাওয়ার্ডকে!
৮০০ উইকেট নিয়ে টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় জানানো এই অফ স্পিনার বলছেন, হেয়ারের কাজটি তাঁর কাছে মানবিক ভুল বলেই মনে হয়, ‘তাঁকে (হেয়ারকে) আমি ক্ষমা করে দিয়েছি, ভুলেও গেছি। আমি তাঁর আচরণে খুবই হতাশ হয়েছিলাম। কিন্তু ঘটনাটা ভুলে গেছি। কারণ লোকে ভুল করতেই পারে। আমার ধারণা, তিনি ভুল করেছিলেন। আমার অ্যাকশন তো পরে বৈধ প্রমাণিত হয়েছে।’
কিন্তু হাওয়ার্ডের মতো একজন মানুষ, যিনি একটি দেশের প্রধানমন্ত্রী, তিনি কী করে ওই কথাটি বলতে পারলেন, সেটা মাথায় ঢোকে না মুরালির, ‘হাওয়ার্ড যে মন্তব্য করেছিলেন, সেটা আমি কখনোই মেনে নিতে পারিনি। আমি ওই মন্তব্যের জন্যই পরের সফরে যাইনি। ও রকম একটা অবস্থানে থেকে তিনি যা বলেছিলেন রাস্তার লোকেও তা বলে না।’
শুধু ‘শত্রু’দের কথা বললে তো চলবে না। অস্ট্রেলিয়ায় এসে ‘মিত্র’ ও ‘চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী’ শেন ওয়ার্নের কথা না বললে কী করে হয়! মুরালি তাঁকে নিয়ে বলেছেন, আসলে প্রশংসায় ভাসিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার কিংবদন্তি স্পিনারকে, ‘আমি শেনের সঙ্গে ক্রিকেট নিয়ে কথা বলাটা সব সময় উপভোগ করি। কারণ ও অনেক জানে। শেনের মতো আরেকটা স্পিনার আসতে ২০০ বছর সময় লাগবে। আমি ওর চেয়ে উইকেট বেশি পেয়েছি, কারণ আমি আগে আগে খেলা শুরু করেছিলাম।’
প্রথমজনের ওপরই মুত্তিয়া মুরালিধরনের বেশি রাগ থাকার কথা। কিন্তু বিস্ময়ের ব্যাপার হলো, আরেকটি এবং সর্বশেষ অস্ট্রেলিয়া সফরে পৌঁছে মুরালি বলছেন, হেয়ারকে তিনি ক্ষমা করে দিয়েছেন। কিন্তু ক্ষমা করতে পারেননি হাওয়ার্ডকে!
৮০০ উইকেট নিয়ে টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় জানানো এই অফ স্পিনার বলছেন, হেয়ারের কাজটি তাঁর কাছে মানবিক ভুল বলেই মনে হয়, ‘তাঁকে (হেয়ারকে) আমি ক্ষমা করে দিয়েছি, ভুলেও গেছি। আমি তাঁর আচরণে খুবই হতাশ হয়েছিলাম। কিন্তু ঘটনাটা ভুলে গেছি। কারণ লোকে ভুল করতেই পারে। আমার ধারণা, তিনি ভুল করেছিলেন। আমার অ্যাকশন তো পরে বৈধ প্রমাণিত হয়েছে।’
কিন্তু হাওয়ার্ডের মতো একজন মানুষ, যিনি একটি দেশের প্রধানমন্ত্রী, তিনি কী করে ওই কথাটি বলতে পারলেন, সেটা মাথায় ঢোকে না মুরালির, ‘হাওয়ার্ড যে মন্তব্য করেছিলেন, সেটা আমি কখনোই মেনে নিতে পারিনি। আমি ওই মন্তব্যের জন্যই পরের সফরে যাইনি। ও রকম একটা অবস্থানে থেকে তিনি যা বলেছিলেন রাস্তার লোকেও তা বলে না।’
শুধু ‘শত্রু’দের কথা বললে তো চলবে না। অস্ট্রেলিয়ায় এসে ‘মিত্র’ ও ‘চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী’ শেন ওয়ার্নের কথা না বললে কী করে হয়! মুরালি তাঁকে নিয়ে বলেছেন, আসলে প্রশংসায় ভাসিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার কিংবদন্তি স্পিনারকে, ‘আমি শেনের সঙ্গে ক্রিকেট নিয়ে কথা বলাটা সব সময় উপভোগ করি। কারণ ও অনেক জানে। শেনের মতো আরেকটা স্পিনার আসতে ২০০ বছর সময় লাগবে। আমি ওর চেয়ে উইকেট বেশি পেয়েছি, কারণ আমি আগে আগে খেলা শুরু করেছিলাম।’
No comments