দুই ‘ভাইয়ের’ এই ম্যাচও ড্র
‘বড়’ ভাই শেখ কামালের আবাহনী আর ‘মেজো’ ভাইয়ের নামে শেখ জামাল ধানমন্ডি ড্র করেছিল ১-১। ‘মেজো’ আর ‘ছোট’ ভাই শেখ রাসেল খেলল কাল। এই লড়াইটাও দেখল না জয়-পরাজয় (০-০)।
‘ভাইদের’ এই অমীমাংসিত লড়াইয়ে সমঝোতার গন্ধ খুঁজতে যাওয়া ভুল। লড়াইটা যখন ফেডারেশন কাপের সেমিফাইনালে ওঠার, কে কাকে ছাড় দেয়! জাতীয় দলের ১৪ জন খেলোয়াড়সমৃদ্ধ শেখ জামালের ওপর নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণের একটা তাগিদ আছেই। তা ছাড়া শক্তির বিচারে রাসেল তো কম যায় না। ম্যাচটা তাই প্রতিদ্বন্দ্বিতার বারুদই ছড়ায়।
তবে মাঠে দুই দল সামর্থ্য অনুযায়ী খেলতে পারলেই কেবল এটা হতে পারে। তবে শেখ জামাল লড়াইয়ের মঞ্চে বীরত্ব দেখাতে এখনো সেরা একাদশই ঠিক করতে পারেনি। একেক দিন একেক একাদশ খেলানো হচ্ছে। আমিনুল ও এনামুলই শুধু এ পর্যন্ত চার ম্যাচেই একাদশে ছিলেন। আগের ম্যাচের একাদশে থাকা ৫ জন ছিলেন না কালকের একাদশে। দলে এত তারকার ভিড় যে, কাকে রেখে কাকে খেলাবেন কোচ!
আবাহনীর সঙ্গে সুবিধা করতে পারেনি নবাগত দলটি, তবে কাল রাসেলের বিপক্ষে সুস্পষ্ট প্রাধান্য নিয়েই খেলেছে। বল পজেশন, আক্রমণ তৈরি, সবই ঠিকঠাক করেছে। কিন্তু গোলের দেখা পায়নি লক্ষ্যভেদের ব্যর্থতায়। খানিকটা ভাগ্যের দোষ দিতে পারে শেখ জামাল। শাহেদ, শাকিলের শট ক্রসপিচে আর জাহিদের শট লেগেছে পোস্টে।
শেখ জামালের কোচ জোরান কার্লেভিচের আক্ষেপ, ‘আমাদের দুর্ভাগ্য। অনেক সুযোগ পেয়েও গোল এল না।’ কোচ যেভাবেই দেখুন, দেশের সেরা খেলোয়াড়দের নিয়ে টানা দুটি ম্যাচ ড্র করা শেখ জামালের জন্য ব্যর্থতা নয়? সার্বিয়ান কোচের উত্তর, ‘আট দিনে চার ম্যাচ খেলে আমরা ক্লান্ত।’
লড়াইয়ের মঞ্চে এই অজুহাত টিকবে না—এটা শেখ জামাল ভালো করেই জানে। তবে শেষ গ্রুপ ম্যাচে রহমতগঞ্জকে হারিয়ে মৌসুম সূচক টুর্নামেন্টের সেমিফাইনালে যাওয়ার দরজাটা তাদের খোলাই আছে। দুই ম্যাচে এক পয়েন্ট পাওয়া শেখ রাসেলকে অবশ্য শেষ ম্যাচে জিততেই হবে আবাহনীর বিপক্ষে, নইলে বিদায়!
প্রতিদিনই কাঠগড়ায় দাঁড়াচ্ছে রেফারিং। কাল দুই দলই সমালোচনা করেছে রেফারি আজাদ রহমানের। কিছু অফসাইডের সিদ্ধান্ত ছিল বিতর্কিত, গোল না হওয়ার অন্যতম বড় কারণও ওটাই।
শেখ জামাল: আমিনুল, সুজন (রেজাউল), আরিফ, মিন্টু শেখ, আতিকুর, মামুনুল, শাহেদ (শাকিল), বাতেন, এনামুল, এমিলি (জাহিদ), তৌহিদুর।
শেখ রাসেল: আল আমিন, আমিনুল, প্রদীপ (উত্তম), বাপ্পি (মাহফুজ), আবাস ইনুসাহ, মরো মোহাম্মদ, মেজবাউল (শাহেদ), মোনায়েম, ইউসুফ, সামির ওমারি, ইউসেফ।
‘ভাইদের’ এই অমীমাংসিত লড়াইয়ে সমঝোতার গন্ধ খুঁজতে যাওয়া ভুল। লড়াইটা যখন ফেডারেশন কাপের সেমিফাইনালে ওঠার, কে কাকে ছাড় দেয়! জাতীয় দলের ১৪ জন খেলোয়াড়সমৃদ্ধ শেখ জামালের ওপর নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণের একটা তাগিদ আছেই। তা ছাড়া শক্তির বিচারে রাসেল তো কম যায় না। ম্যাচটা তাই প্রতিদ্বন্দ্বিতার বারুদই ছড়ায়।
তবে মাঠে দুই দল সামর্থ্য অনুযায়ী খেলতে পারলেই কেবল এটা হতে পারে। তবে শেখ জামাল লড়াইয়ের মঞ্চে বীরত্ব দেখাতে এখনো সেরা একাদশই ঠিক করতে পারেনি। একেক দিন একেক একাদশ খেলানো হচ্ছে। আমিনুল ও এনামুলই শুধু এ পর্যন্ত চার ম্যাচেই একাদশে ছিলেন। আগের ম্যাচের একাদশে থাকা ৫ জন ছিলেন না কালকের একাদশে। দলে এত তারকার ভিড় যে, কাকে রেখে কাকে খেলাবেন কোচ!
আবাহনীর সঙ্গে সুবিধা করতে পারেনি নবাগত দলটি, তবে কাল রাসেলের বিপক্ষে সুস্পষ্ট প্রাধান্য নিয়েই খেলেছে। বল পজেশন, আক্রমণ তৈরি, সবই ঠিকঠাক করেছে। কিন্তু গোলের দেখা পায়নি লক্ষ্যভেদের ব্যর্থতায়। খানিকটা ভাগ্যের দোষ দিতে পারে শেখ জামাল। শাহেদ, শাকিলের শট ক্রসপিচে আর জাহিদের শট লেগেছে পোস্টে।
শেখ জামালের কোচ জোরান কার্লেভিচের আক্ষেপ, ‘আমাদের দুর্ভাগ্য। অনেক সুযোগ পেয়েও গোল এল না।’ কোচ যেভাবেই দেখুন, দেশের সেরা খেলোয়াড়দের নিয়ে টানা দুটি ম্যাচ ড্র করা শেখ জামালের জন্য ব্যর্থতা নয়? সার্বিয়ান কোচের উত্তর, ‘আট দিনে চার ম্যাচ খেলে আমরা ক্লান্ত।’
লড়াইয়ের মঞ্চে এই অজুহাত টিকবে না—এটা শেখ জামাল ভালো করেই জানে। তবে শেষ গ্রুপ ম্যাচে রহমতগঞ্জকে হারিয়ে মৌসুম সূচক টুর্নামেন্টের সেমিফাইনালে যাওয়ার দরজাটা তাদের খোলাই আছে। দুই ম্যাচে এক পয়েন্ট পাওয়া শেখ রাসেলকে অবশ্য শেষ ম্যাচে জিততেই হবে আবাহনীর বিপক্ষে, নইলে বিদায়!
প্রতিদিনই কাঠগড়ায় দাঁড়াচ্ছে রেফারিং। কাল দুই দলই সমালোচনা করেছে রেফারি আজাদ রহমানের। কিছু অফসাইডের সিদ্ধান্ত ছিল বিতর্কিত, গোল না হওয়ার অন্যতম বড় কারণও ওটাই।
শেখ জামাল: আমিনুল, সুজন (রেজাউল), আরিফ, মিন্টু শেখ, আতিকুর, মামুনুল, শাহেদ (শাকিল), বাতেন, এনামুল, এমিলি (জাহিদ), তৌহিদুর।
শেখ রাসেল: আল আমিন, আমিনুল, প্রদীপ (উত্তম), বাপ্পি (মাহফুজ), আবাস ইনুসাহ, মরো মোহাম্মদ, মেজবাউল (শাহেদ), মোনায়েম, ইউসুফ, সামির ওমারি, ইউসেফ।
No comments