আমাকে ইমপিচ করলে জনগণ বিদ্রোহ করবে: ট্রাম্প
মার্কিন
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সতর্ক করে বলেছেন, তাকে ইমপিচ করা হলে
আমেরিকার জনগণ তার পক্ষে বিদ্রোহ করবে। গতকাল (মঙ্গলবার) ওভাল অফিস থেকে
বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে দেয়া সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প দাবি করেন, “যে ব্যক্তি
কোনো ভুল কিছু করে নি এবং দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি অর্থনৈতিক উন্নয়ন
করেছে তাকে ইমিপচ করা কঠিন ব্যাপার।”
সম্ভাব্য ইমপিচমেন্ট সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, “আমি মোটেই উদ্বিগ্ন নই। আমি মনে করি যদি তা করা হয় তাহলে জনগণ বিদ্রোহ করবে।”
রাশিয়ার সঙ্গে ট্রাম্পের সম্পর্ক নিয়ে বর্তমানে তদন্ত চলছে। এর মধ্যেই বিরোধীদল তাকে ইমপিচ করার পদক্ষেপ নিতে পারে বলে হোয়াইট হাউসের কয়েক ঘনিষ্ঠ সূত্রের বরাত দিয়ে সোমবার মার্কিন টেলিভিশন চ্যানেল সিএনএন জানিয়েছে।
রাশিয়ার সঙ্গে গোপন সম্পর্কের বিষয়ে তদন্তকে কৌতুক বলে উড়িয়ে দিলেও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ভেতরে ভেতরে ঠিকই উদ্বিগ্ন এই কারণে যে, নির্বাচনী প্রচারণার সময় আইন লঙ্ঘন করে গোপনে দুই নারীকে অর্থ দেয়ার ঘটনা তাকে ক্ষমতাচ্যুত করতে পারে।
মার্কিন নির্বাচনে রুশ প্রভাব ও রাশিয়ার সঙ্গে ট্রাম্পের সম্পর্কের বিষয়ে আমেরিকার স্পেশাল কাউন্সেল রবাট মুলার তদন্ত করছেন। তিনি শুক্রবার জানিয়েছেন যে, ট্রাম্পের সাবেক ব্যক্তিগত আইনজীবী মাইকেল কোহেন রাশিয়া সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছেন। দুই পর্ন তারকার সঙ্গে ট্রাম্পের অবৈধ যৌন সম্পর্ক ছিল -এমন কথা গোপন রাখার জন্য ২০১৬ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময় অর্থের বিনিময়ে ওই দুই নারীকে মুখ বন্ধ করার চেষ্টা করেন ট্রাম্প। ট্রাম্পের হয়ে দুই নারীকে অর্থ পরিশোধ করেছিলেন তারই ব্যক্তিগত আইনজীবী মাইকেল কোহেন। কোহেনকে আগেই বরখাস্ত করেছেন ট্রাম্প তবে তিনি টাকা দেয়ার বিষয়টি স্বীকার করেছেন।
সম্ভাব্য ইমপিচমেন্ট সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, “আমি মোটেই উদ্বিগ্ন নই। আমি মনে করি যদি তা করা হয় তাহলে জনগণ বিদ্রোহ করবে।”
রাশিয়ার সঙ্গে ট্রাম্পের সম্পর্ক নিয়ে বর্তমানে তদন্ত চলছে। এর মধ্যেই বিরোধীদল তাকে ইমপিচ করার পদক্ষেপ নিতে পারে বলে হোয়াইট হাউসের কয়েক ঘনিষ্ঠ সূত্রের বরাত দিয়ে সোমবার মার্কিন টেলিভিশন চ্যানেল সিএনএন জানিয়েছে।
রাশিয়ার সঙ্গে গোপন সম্পর্কের বিষয়ে তদন্তকে কৌতুক বলে উড়িয়ে দিলেও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ভেতরে ভেতরে ঠিকই উদ্বিগ্ন এই কারণে যে, নির্বাচনী প্রচারণার সময় আইন লঙ্ঘন করে গোপনে দুই নারীকে অর্থ দেয়ার ঘটনা তাকে ক্ষমতাচ্যুত করতে পারে।
মার্কিন নির্বাচনে রুশ প্রভাব ও রাশিয়ার সঙ্গে ট্রাম্পের সম্পর্কের বিষয়ে আমেরিকার স্পেশাল কাউন্সেল রবাট মুলার তদন্ত করছেন। তিনি শুক্রবার জানিয়েছেন যে, ট্রাম্পের সাবেক ব্যক্তিগত আইনজীবী মাইকেল কোহেন রাশিয়া সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছেন। দুই পর্ন তারকার সঙ্গে ট্রাম্পের অবৈধ যৌন সম্পর্ক ছিল -এমন কথা গোপন রাখার জন্য ২০১৬ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময় অর্থের বিনিময়ে ওই দুই নারীকে মুখ বন্ধ করার চেষ্টা করেন ট্রাম্প। ট্রাম্পের হয়ে দুই নারীকে অর্থ পরিশোধ করেছিলেন তারই ব্যক্তিগত আইনজীবী মাইকেল কোহেন। কোহেনকে আগেই বরখাস্ত করেছেন ট্রাম্প তবে তিনি টাকা দেয়ার বিষয়টি স্বীকার করেছেন।
মাইকেল কোহেন |
No comments