এ দেশের চিকিৎসা সেবা বিশ্বমানের হওয়া উচিৎ: প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশের
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, এ দেশের চিকিৎসা সেবা বিশ্বমানের হওয়া
উচিৎ। কেননা আমরা চিকিৎসা সেবায় সব ধরনের সুযোগ সুবিধা দিচ্ছি, নার্সিং
সেবা উন্নত করার জন্য সব ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছি।
প্রধানমন্ত্রী শনিবার রাজধানী মুগদায় নার্সিং কলেজ অ্যান্ড ইনস্টিটিউট ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বলেন, ‘সিঙ্গাপুর, ভারতসহ উন্নত দেশের মত চিকিৎসা সেবায় আমরাও এগিয়ে যাব। তারা যদি পারে তাহলে আমরা কেন পারব না? আমাদেরও পারতে হবে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে চিকিৎসা সেবার যথেষ্ঠ উন্নয়ন হয়েছে। স্বাস্থ্য সেবার প্রসার ঘটাতে আমরা বেসরকারি খাতেও বিভিন্ন হাসপাতাল, ক্লিনিক করার অনুমোদন দিয়েছি। চিকিৎসা সেবায় আমরা দেশকে স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে চাই।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশে দক্ষ এবং যোগ্য নার্স গড়ে তুলতে বিদেশে তাদের ট্রেনিং করানোর উদ্যোগ নিয়েছি। সরকারি চাকরিতে প্রবেশে সিনিয়র নার্সদের বয়স সীমা সিথিল করা হয়েছে। এ ছাড়া স্বাস্থ্যসেবা মানুষের দোর গোড়ায় পৌঁছাতে ১৪ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক করা হয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘গ্রামগঞ্জে আমাদের মা-বোনরা অবহেলিত থাকেন। তাদের চিকিৎসা দেয়ার জন্যই কমিউনিটি ক্লিনিক করা হয়েছে। বাড়ির আশপাশে হওয়ায় তারা নিজেরাই সেখানে গিয়ে চিকিৎসা সেবা নিতে পারছে। এখন আর কোনো নারীকে কারো ওপর নির্ভর করতে হয় না।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, কমিউনিটি ক্লিনিকে প্রায় ৩০ প্রকার ওষুধ বিনা পয়সায় দেয়া হচ্ছে। এ ওষুধ যাতে চুরি করে কেউ বিক্রি করতে না পারে সে জন্য বিশেষ মোড়ক ব্যবহার করা হচ্ছে। ঢাকা শহরের হাসপাতাল ভর্তি পদ্ধতি সহজ করা হয়েছে। এখন আর রোগীদের দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হয় না।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক ও স্থানীয় সংসদ সদস্য সাবের হোসেন চৌধুরী।
প্রধানমন্ত্রী শনিবার রাজধানী মুগদায় নার্সিং কলেজ অ্যান্ড ইনস্টিটিউট ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বলেন, ‘সিঙ্গাপুর, ভারতসহ উন্নত দেশের মত চিকিৎসা সেবায় আমরাও এগিয়ে যাব। তারা যদি পারে তাহলে আমরা কেন পারব না? আমাদেরও পারতে হবে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে চিকিৎসা সেবার যথেষ্ঠ উন্নয়ন হয়েছে। স্বাস্থ্য সেবার প্রসার ঘটাতে আমরা বেসরকারি খাতেও বিভিন্ন হাসপাতাল, ক্লিনিক করার অনুমোদন দিয়েছি। চিকিৎসা সেবায় আমরা দেশকে স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে চাই।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশে দক্ষ এবং যোগ্য নার্স গড়ে তুলতে বিদেশে তাদের ট্রেনিং করানোর উদ্যোগ নিয়েছি। সরকারি চাকরিতে প্রবেশে সিনিয়র নার্সদের বয়স সীমা সিথিল করা হয়েছে। এ ছাড়া স্বাস্থ্যসেবা মানুষের দোর গোড়ায় পৌঁছাতে ১৪ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক করা হয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘গ্রামগঞ্জে আমাদের মা-বোনরা অবহেলিত থাকেন। তাদের চিকিৎসা দেয়ার জন্যই কমিউনিটি ক্লিনিক করা হয়েছে। বাড়ির আশপাশে হওয়ায় তারা নিজেরাই সেখানে গিয়ে চিকিৎসা সেবা নিতে পারছে। এখন আর কোনো নারীকে কারো ওপর নির্ভর করতে হয় না।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, কমিউনিটি ক্লিনিকে প্রায় ৩০ প্রকার ওষুধ বিনা পয়সায় দেয়া হচ্ছে। এ ওষুধ যাতে চুরি করে কেউ বিক্রি করতে না পারে সে জন্য বিশেষ মোড়ক ব্যবহার করা হচ্ছে। ঢাকা শহরের হাসপাতাল ভর্তি পদ্ধতি সহজ করা হয়েছে। এখন আর রোগীদের দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হয় না।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক ও স্থানীয় সংসদ সদস্য সাবের হোসেন চৌধুরী।
No comments