পেঁপেতে কিন্তু ভয়ঙ্কর ক্ষতিও হতে পারে
পরিসংখ্যান
ঘাটলে দেখতে পাবেন ট্রপিকাল রিজিয়ানে বসবাসকারী প্রায় সিংহভাগ মানুষরেই
পছন্দের তালিকায় একেবারে উপরের দিকে রয়েছে এই ফলটি। কেন থাকবে নাই বা বলুন!
পেঁপে খেতে যেমন সুস্বাদু তেমনি হাজারো রোগের প্রকোপ কমাতে এই রোগটি
গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে শরীরের গঠনেও
পেঁপের কোনো বিকল্প নেই বললেই চলে। ১০০ গ্রাম পেঁপেতে প্রায় ৪৩ ক্যালরি
থাকে, ভিটামিন সি থাকে প্রতিদিনের মোট চাহিদার প্রায় ৭৫ শতাংশ। শুধু তাই
নয়, ভিটামিন ও ফলেট মজুত থাকে প্রায় ১০ শাতংশ। এছাড়াও পেঁপেতে মজুত রয়েছে
অ্যান্টি-অক্সিডেন্টসহ আরো সব পুষ্টিকর উপাদান। এককথায় পুষ্টির ভান্ডার হলো
এই ফলটি। তবু অতিরিক্তি মাত্রায় এই ফলটি খেলে মাথা চাড়া দিয়ে উঠতে পারে
নানা রোগ, যেমন ধরুন...
১. হার্ট বিট কমে যায় : হার্টের রোগে যারা ইতিমধ্যেই আক্রান্ত, তাদের ভুলেও বেশি মাত্রায় পেঁপে খাওয়া উচিত নয়। কারণ পেঁপের অন্দরে উপস্থিত প্য়াপিন নামক উপাদান শরীরে প্রবেশ করার পর হার্ট রেট কমিয়ে দেয়। ফলে হঠাৎ করে হার্ট অ্যাটাক হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়।
২. পেটের রোগ মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে : পেঁপেতে উপস্থিত প্য়াপিন স্টামাকের কর্মক্ষমতা কমিয়ে দেয়। ফলে নানা ধরনের পেটের রোগে হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। অল্প বিস্তর পেঁপে খেলে কোনো সমস্যাই হয় না। কিন্তু বেশি মাত্রায় খেলেই দেখা দেয় এই সব রোগ। তাই এই বিষয়টি সবারই মাথায় রাখাটা একান্ত প্রয়োজন।
৩. শকর্রার মাত্রা কমিয়ে দেয় : রক্তে সুগার লেভেল বেড়ে যাওয়াটা যেমন ভালো নয়, তেমনি বেশি মাত্রায় কমে যাওয়াটাও কিন্তু ক্ষতিকর। তাই তো মাত্রাতিরিক্ত পরিমাণে পেঁপে খাওয়া একেবারেই উচিত নয়। কারণ এই ফলটি শর্করার মাত্রা নিমেষে কমিয়ে দেয়। ফলে হঠাৎ করে অসুস্থ হয়ে পরার আশঙ্কা বেড়ে যায়।
৪. গর্ভপাত হওয়ার আশঙ্কা থাকে : গর্ভাবস্থায় বেশি পরিমাণে পেঁপে খাওয়া এবারেই চলবে না। কারণ বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে পেঁপেতে উপস্থিত বেশ কিছু উপাদান নানাভাবে মিসক্যারেজের আশঙ্কা বৃদ্ধি করে। তাই ভাবী মায়েরা সাবধান!
৫. পুরুষদের ফার্টিলিটি হ্রাস পায় : আপনি কি বাবা হওয়ার পরিকল্পনা করছেন? তাহলে বেশি মাত্রায় পেঁপে খাওয়া বন্ধ করুন। কেন? আসলে এই ফলটিতে উপস্থিত বেশ কিছু এনজাইম স্মার্প কাউন্ট কমিয়ে দেয়। ফলে ফার্টালিটি কমে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
৬. শ্বাস কষ্টের প্রকোপ বৃদ্ধি পায় : অ্যালার্জিক কারণে যাদের প্রায়শই শ্বাস কষ্ট হয়ে থাকে, তাদের ভুলেও পেঁপে খাওয়া চলবে না। কারণ এতে উপস্থিত প্য়াপিন নামে একটি উপাদান শরীরে প্রবেশ করা মাত্র শ্বাস কষ্টের আশঙ্কা বৃদ্ধি করে। অ্যাস্থেমা রোগেও যারা ভুগছেন, তাদেরও এই ফলটি খাওয়া চলবে না।
৭. ত্বকের রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে : যারা ক্য়ারোটেনিমিয়া নামক ত্বকের রোগে আক্রান্ত তাদের পেঁপে খাওয়া একেবারেই চলবে না। কারণ এতে উপস্থিত ভিটামিন- এ এই ধরনের স্কিন সমস্যা আরো বাড়িয়ে দেয়।
৮. কিডনির স্টোনের আশঙ্কা বৃদ্ধি করে : কোনো কিছুই বেশি পরিমাণে শরীরে প্রবেশ ভালো নয়, তা সে পুষ্টিকর উপাদানই হোক না কেন! এ ক্ষেত্রেও কিন্তু একই ঘটনা ঘটে। পেঁপেতে প্রচুর মাত্রায় ভিটামিন সি রয়েছে। এই পরিমাণ ভিটামিন প্রায় দিনই যদি শরীরে প্রবেশ করতে শুরু করে, তাহলে দেহে ভিটামিন সি-এর পরিমাণ মাত্রাতিরিক্ত হারে বৃদ্ধি পায়। আর এমনটা হলে কিডনিতে স্টোন হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়।
৯. কনস্টিপেশনে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে : পেঁপে খেলে সাধারণত কনস্টিপেশনের রোগ দূর হয়, কিন্তু সেই পেঁপেই যদি বেশি মাত্রায় খাওয়া হয়, তাহলে শরীরের উপর উল্টো প্রভাব পরে। এক্ষেত্রে কোষ্ঠকাঠিন্যের প্রকোপ তো কমেই না, বরং আরো বেড়ে যায়। তাই ভুলেও বেশি মাত্রায় পেঁপের মতো ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিত নয়।
১. হার্ট বিট কমে যায় : হার্টের রোগে যারা ইতিমধ্যেই আক্রান্ত, তাদের ভুলেও বেশি মাত্রায় পেঁপে খাওয়া উচিত নয়। কারণ পেঁপের অন্দরে উপস্থিত প্য়াপিন নামক উপাদান শরীরে প্রবেশ করার পর হার্ট রেট কমিয়ে দেয়। ফলে হঠাৎ করে হার্ট অ্যাটাক হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়।
২. পেটের রোগ মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে : পেঁপেতে উপস্থিত প্য়াপিন স্টামাকের কর্মক্ষমতা কমিয়ে দেয়। ফলে নানা ধরনের পেটের রোগে হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। অল্প বিস্তর পেঁপে খেলে কোনো সমস্যাই হয় না। কিন্তু বেশি মাত্রায় খেলেই দেখা দেয় এই সব রোগ। তাই এই বিষয়টি সবারই মাথায় রাখাটা একান্ত প্রয়োজন।
৩. শকর্রার মাত্রা কমিয়ে দেয় : রক্তে সুগার লেভেল বেড়ে যাওয়াটা যেমন ভালো নয়, তেমনি বেশি মাত্রায় কমে যাওয়াটাও কিন্তু ক্ষতিকর। তাই তো মাত্রাতিরিক্ত পরিমাণে পেঁপে খাওয়া একেবারেই উচিত নয়। কারণ এই ফলটি শর্করার মাত্রা নিমেষে কমিয়ে দেয়। ফলে হঠাৎ করে অসুস্থ হয়ে পরার আশঙ্কা বেড়ে যায়।
৪. গর্ভপাত হওয়ার আশঙ্কা থাকে : গর্ভাবস্থায় বেশি পরিমাণে পেঁপে খাওয়া এবারেই চলবে না। কারণ বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে পেঁপেতে উপস্থিত বেশ কিছু উপাদান নানাভাবে মিসক্যারেজের আশঙ্কা বৃদ্ধি করে। তাই ভাবী মায়েরা সাবধান!
৫. পুরুষদের ফার্টিলিটি হ্রাস পায় : আপনি কি বাবা হওয়ার পরিকল্পনা করছেন? তাহলে বেশি মাত্রায় পেঁপে খাওয়া বন্ধ করুন। কেন? আসলে এই ফলটিতে উপস্থিত বেশ কিছু এনজাইম স্মার্প কাউন্ট কমিয়ে দেয়। ফলে ফার্টালিটি কমে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
৬. শ্বাস কষ্টের প্রকোপ বৃদ্ধি পায় : অ্যালার্জিক কারণে যাদের প্রায়শই শ্বাস কষ্ট হয়ে থাকে, তাদের ভুলেও পেঁপে খাওয়া চলবে না। কারণ এতে উপস্থিত প্য়াপিন নামে একটি উপাদান শরীরে প্রবেশ করা মাত্র শ্বাস কষ্টের আশঙ্কা বৃদ্ধি করে। অ্যাস্থেমা রোগেও যারা ভুগছেন, তাদেরও এই ফলটি খাওয়া চলবে না।
৭. ত্বকের রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে : যারা ক্য়ারোটেনিমিয়া নামক ত্বকের রোগে আক্রান্ত তাদের পেঁপে খাওয়া একেবারেই চলবে না। কারণ এতে উপস্থিত ভিটামিন- এ এই ধরনের স্কিন সমস্যা আরো বাড়িয়ে দেয়।
৮. কিডনির স্টোনের আশঙ্কা বৃদ্ধি করে : কোনো কিছুই বেশি পরিমাণে শরীরে প্রবেশ ভালো নয়, তা সে পুষ্টিকর উপাদানই হোক না কেন! এ ক্ষেত্রেও কিন্তু একই ঘটনা ঘটে। পেঁপেতে প্রচুর মাত্রায় ভিটামিন সি রয়েছে। এই পরিমাণ ভিটামিন প্রায় দিনই যদি শরীরে প্রবেশ করতে শুরু করে, তাহলে দেহে ভিটামিন সি-এর পরিমাণ মাত্রাতিরিক্ত হারে বৃদ্ধি পায়। আর এমনটা হলে কিডনিতে স্টোন হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়।
৯. কনস্টিপেশনে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে : পেঁপে খেলে সাধারণত কনস্টিপেশনের রোগ দূর হয়, কিন্তু সেই পেঁপেই যদি বেশি মাত্রায় খাওয়া হয়, তাহলে শরীরের উপর উল্টো প্রভাব পরে। এক্ষেত্রে কোষ্ঠকাঠিন্যের প্রকোপ তো কমেই না, বরং আরো বেড়ে যায়। তাই ভুলেও বেশি মাত্রায় পেঁপের মতো ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিত নয়।
No comments