আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের ১১ কথিত বাংলাদেশীর জিজ্ঞাসাবাদ চলছে পুনেতে
মহারাষ্ট্রের
এন্টি টেররিজম স্কোয়াড (এটিএস) আল কায়েদা নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত থাকার
দায়ে এখন ১১ জন কথিত বাংলাদেশীকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে। গতকাল হিন্দুস্তান
টাইমস এর রিপোর্টে বলা হয়েছে, ২৪ ঘন্টা আগেই ৩ জন বাংলাদেশীকে গ্রেপ্তর
করেছিল এটিএস। তাদের সঙ্গে কথা বলে আরো দুজন বাংলাদেশীকে আটক করা হয়েছে।
তাদের বিরুদ্ধে আল-কায়েদার সংগঠনের সঙ্গে যোগসাজশের এবং সন্ত্রাসীদের আশ্রয়
দেয়ার অভিযোগ আনা হয়েছে। মুম্বাইয়ে গ্রেপ্তারের পরে তাদের পুনেতে আনা
হয়েছে। কর্মকর্তারা এর আগে আরও সন্দেহভাজন তিনজনকে গ্রেপ্তার করেন।
তাদের সঙ্গে ওই সন্ত্রাসী সংগঠনের কোন যোগাযোগ আছে কিনা তা এখন খতিয়ে দেখছে এটিএস। ওই বাংলাদেশী নাগরিকরা মুম্বাইয়ে বসবাস করতেন এবং তাদের বিরুদ্ধে জাল পরিচয়পত্র বানানোর অভিযোগ আনা হয়েছে।
বিষয়টি এখন খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ওই সংস্থা সন্দেহ করছে যে জাল পরিচয়পত্র তৈরিই নয়, তাদের সঙ্গে আল-কায়েদার সহযোগী সংগঠন আনসারুল্লাহ বাংলা টিম থাকতে পারে। শনিবার আটক হওয়া ওই দুই বাংলাদেশি নাভি মুম্বাই এলাকায় বসবাস করছিলেন এবং তাদের সঙ্গে এর আগে গ্রেপ্তারকৃত তিনজনের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্।
উল্লেখ্য যে, ওই ৫ জনের বাইরে গত সপ্তাহে পুনেতে আরো ৬ বাংলাদেশীকে নাভি মুম্বাই এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। মোট বাংলাদেশী গ্রেপ্তার ১১ জন। এটিএস এখন খতিয়ে দেখছে যে, প্রথম গ্রেপ্তার হওয়া ৬ জনের সঙ্গে পরের তিনজনের এবং তিনজনের সঙ্গে শনিবারে গ্রেপ্তারকৃত দুজনের যোগসূত্র আছে কিনা।
মহারাষ্ট্র এন্টি টেরোরিজম স্কোয়াড গত শুক্রবার যে তিন বাংলাদেশীকে গ্রেফতার করেছে, তারা হলেন, রিপন হোসেন (২৫), হান্নান আনোয়ার খান ওরফে বাবারালি গাজী( ২৮) এবং মোহাম্মদ ওয়াদি হাবিবুর রহমান ওরফে রাজ জেসুব মন্ডল (৩১)। এই সন্দেহভাজনদেরকে বিচারক আর এন সারদেসাইয়ের আদালতে হাজির করে তাদের রিমান্ড চাওয়া হয়। আদালত আগামী ২৯শে মার্চ পর্যন্ত রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন।
এটিএসের একজন কর্মকর্তা বলেছেন, ওই ৩ সন্দেহভাজন ব্যক্তির বাড়ি খুলনা কিংবা শরীয়তপুর এলাকায়। তারা ৩ জনেই অবৈধভাবে বসবাস করেছিলেন। গত পাঁচ বছর ধরে তারা বসবাস করলেও তারা কোনো বৈধ কাগজপত্র দেখাতে পারেনি। জিজ্ঞাসাবাদকালে তারা এই তথ্য প্রকাশ করেছে যে, পুনেতে অবস্থানকালে তারা আনসারুল্লাহকে সহায়তা দিয়েছে। গোপন সূত্রের ভিত্তিতে মহারাষ্ট্রের এটিএস টিম অভিযান পরিচালনা করে ওই এলাকা থেকে প্রথমে এক জন বাংলাদেশীকে গ্রেপ্তার করে। তার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে আকুরদি এলাকায় অব¯’ানরত অপর দুই বাংলাদেশীকে গ্রেপ্তার করে। তারা ভারত সরকারের সরবরাহ করা প্যান এবং অধিকার কার্ড ব্যবহার করছিল। এরমধ্যে একজন একটি সংবেদনশীল সংস্থায় কাজ করেন বলেও এটিএস কর্মকর্তা উল্লেখ করেছেন।
এটিএস কর্মকর্তারা আরও বলেছেন যে অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে যে অভিযুক্তরা আনসার“ল্লাহ-র সক্রিয় সদস্যদের সাহায্য করছিল। আড়ালে তারা আরও নানাভাবে সন্ত্রাসী কার্যক্রমে আর্থিকভাবে সহায়তা দিচ্ছিল। জাল কাগজপত্র ভিত্তিতে তারা মোবাইলের সিম কার্ডও সংগ্রহ করেছেন। এই বিষয়ে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৪৬৫, ৪৬৭, ৪৬৮, ৪৭১ ধারা এবং ফরেনারস অ্যাক্টের ৩, ৬ ও ১৪ ধরায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
তাদের সঙ্গে ওই সন্ত্রাসী সংগঠনের কোন যোগাযোগ আছে কিনা তা এখন খতিয়ে দেখছে এটিএস। ওই বাংলাদেশী নাগরিকরা মুম্বাইয়ে বসবাস করতেন এবং তাদের বিরুদ্ধে জাল পরিচয়পত্র বানানোর অভিযোগ আনা হয়েছে।
বিষয়টি এখন খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ওই সংস্থা সন্দেহ করছে যে জাল পরিচয়পত্র তৈরিই নয়, তাদের সঙ্গে আল-কায়েদার সহযোগী সংগঠন আনসারুল্লাহ বাংলা টিম থাকতে পারে। শনিবার আটক হওয়া ওই দুই বাংলাদেশি নাভি মুম্বাই এলাকায় বসবাস করছিলেন এবং তাদের সঙ্গে এর আগে গ্রেপ্তারকৃত তিনজনের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্।
উল্লেখ্য যে, ওই ৫ জনের বাইরে গত সপ্তাহে পুনেতে আরো ৬ বাংলাদেশীকে নাভি মুম্বাই এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। মোট বাংলাদেশী গ্রেপ্তার ১১ জন। এটিএস এখন খতিয়ে দেখছে যে, প্রথম গ্রেপ্তার হওয়া ৬ জনের সঙ্গে পরের তিনজনের এবং তিনজনের সঙ্গে শনিবারে গ্রেপ্তারকৃত দুজনের যোগসূত্র আছে কিনা।
মহারাষ্ট্র এন্টি টেরোরিজম স্কোয়াড গত শুক্রবার যে তিন বাংলাদেশীকে গ্রেফতার করেছে, তারা হলেন, রিপন হোসেন (২৫), হান্নান আনোয়ার খান ওরফে বাবারালি গাজী( ২৮) এবং মোহাম্মদ ওয়াদি হাবিবুর রহমান ওরফে রাজ জেসুব মন্ডল (৩১)। এই সন্দেহভাজনদেরকে বিচারক আর এন সারদেসাইয়ের আদালতে হাজির করে তাদের রিমান্ড চাওয়া হয়। আদালত আগামী ২৯শে মার্চ পর্যন্ত রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন।
এটিএসের একজন কর্মকর্তা বলেছেন, ওই ৩ সন্দেহভাজন ব্যক্তির বাড়ি খুলনা কিংবা শরীয়তপুর এলাকায়। তারা ৩ জনেই অবৈধভাবে বসবাস করেছিলেন। গত পাঁচ বছর ধরে তারা বসবাস করলেও তারা কোনো বৈধ কাগজপত্র দেখাতে পারেনি। জিজ্ঞাসাবাদকালে তারা এই তথ্য প্রকাশ করেছে যে, পুনেতে অবস্থানকালে তারা আনসারুল্লাহকে সহায়তা দিয়েছে। গোপন সূত্রের ভিত্তিতে মহারাষ্ট্রের এটিএস টিম অভিযান পরিচালনা করে ওই এলাকা থেকে প্রথমে এক জন বাংলাদেশীকে গ্রেপ্তার করে। তার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে আকুরদি এলাকায় অব¯’ানরত অপর দুই বাংলাদেশীকে গ্রেপ্তার করে। তারা ভারত সরকারের সরবরাহ করা প্যান এবং অধিকার কার্ড ব্যবহার করছিল। এরমধ্যে একজন একটি সংবেদনশীল সংস্থায় কাজ করেন বলেও এটিএস কর্মকর্তা উল্লেখ করেছেন।
এটিএস কর্মকর্তারা আরও বলেছেন যে অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে যে অভিযুক্তরা আনসার“ল্লাহ-র সক্রিয় সদস্যদের সাহায্য করছিল। আড়ালে তারা আরও নানাভাবে সন্ত্রাসী কার্যক্রমে আর্থিকভাবে সহায়তা দিচ্ছিল। জাল কাগজপত্র ভিত্তিতে তারা মোবাইলের সিম কার্ডও সংগ্রহ করেছেন। এই বিষয়ে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৪৬৫, ৪৬৭, ৪৬৮, ৪৭১ ধারা এবং ফরেনারস অ্যাক্টের ৩, ৬ ও ১৪ ধরায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
No comments