মীরসরাইয়ে ধর্ষণের ভিডিও ধারণ করে ব্ল্যাকমেইল
মীরসরাইয়ে
কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের পর ভিডিও ধারণ এবং তা দিয়ে ব্ল্যাকমেইল করার অভিযোগে
এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃত ইলিয়াছ উপজেলার ১০নং
মিঠানালা ইউনিয়নের পশ্চিম মলিয়াইশ গ্রামের মো. আবুল কালামের পুত্র।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ধৃত ইলিয়াছ পেশায় সিএনজি টেক্সিচালক। সেই সুবাদে মেয়েটিকে তার সিএনজিতে করে প্রায়শ কলেজে আনা-নেয়া করতো। এই সুযোগে সে মেয়েটির সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলে এবং একপর্যায়ে তা শারীরিক সম্পর্ক পর্যন্ত গড়ায়। পরে তাদের ব্যক্তিগত মুহূর্তের কিছু ছবি ও ভিডিও মোবাইলে ধারণ করে তা দিয়ে ব্ল্যাকমেইল করার চেষ্টা করে। এ ব্যাপারে মেয়েটি নিজে বাদী হয়ে ইলিয়াছকে আসামি করে মীরসরাই থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন এবং পর্নোগ্রাফি আইনে একটি মামলা দায়ের করে। গত রোববার সন্ধ্যা ৭টায় পুলিশ ইলিয়াছকে গ্রেপ্তার করে আদালতে প্রেরণ করে।
এই বিষয়ে মেয়েটির নিকটাত্মীয় ও জোরারগঞ্জ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের এক নেতা জানান, কলেজপড়ুয়া মেয়েটিকে ইলিয়াছ সিএনজিতে করে আনা-নেয়ার সুবাদে অনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তোলে এবং ঘনিষ্ঠ মুহূর্তের কিছু ছবি ও ভিডিও মোবাইলে ধারণ করে। পরবর্তীতে মেয়েটি তার কু-প্রস্তাবে সাড়া না দিলে মোবাইলে ধারণ করা ছবি ও ভিডিও ইন্টারনেটে ছেড়ে দেয়ার হুমকি দিতে থাকে।
তবে অভিযুক্ত ইলিয়াছের স্ত্রী বলেন, আমার স্বামী নির্দোষ। তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার। ওই মেয়ে প্রায় চার বছর ধরে প্রায় আমার স্বামীর সিএনজিতে করে আসা যাওয়া করতো এবং এর সুবাদে ঘন ঘন ফোন দিতো। একপর্যায়ে বিষয়টি আমার নজরে এলে শ্বশুর-শাশুড়ির মাধ্যমে ইলিয়াছকে সর্তক করি। সর্বশেষ আমার স্বামীকে গত শুক্রবার সুফিয়া রোড পেট্রোল পাম্প এলাকা থেকে তুলে নিয়ে চৈতন্যের হাট এলাকার একটি স্কুলে প্রায় ২৪ ঘণ্টা আটক রেখে ব্যাপক মারধর করেছে মেয়ের আত্মীয়রা।
এ বিষয়ে মীরসরাই থানার ওসি (তদন্ত) রমিজ উদ্দিন জানান, অভিযুক্ত ইলিয়াছকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে মীরসরাই থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন এবং পর্নোগ্রাফি আইনে একটি মামলা হয়েছে। তাকে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ধৃত ইলিয়াছ পেশায় সিএনজি টেক্সিচালক। সেই সুবাদে মেয়েটিকে তার সিএনজিতে করে প্রায়শ কলেজে আনা-নেয়া করতো। এই সুযোগে সে মেয়েটির সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলে এবং একপর্যায়ে তা শারীরিক সম্পর্ক পর্যন্ত গড়ায়। পরে তাদের ব্যক্তিগত মুহূর্তের কিছু ছবি ও ভিডিও মোবাইলে ধারণ করে তা দিয়ে ব্ল্যাকমেইল করার চেষ্টা করে। এ ব্যাপারে মেয়েটি নিজে বাদী হয়ে ইলিয়াছকে আসামি করে মীরসরাই থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন এবং পর্নোগ্রাফি আইনে একটি মামলা দায়ের করে। গত রোববার সন্ধ্যা ৭টায় পুলিশ ইলিয়াছকে গ্রেপ্তার করে আদালতে প্রেরণ করে।
এই বিষয়ে মেয়েটির নিকটাত্মীয় ও জোরারগঞ্জ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের এক নেতা জানান, কলেজপড়ুয়া মেয়েটিকে ইলিয়াছ সিএনজিতে করে আনা-নেয়ার সুবাদে অনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তোলে এবং ঘনিষ্ঠ মুহূর্তের কিছু ছবি ও ভিডিও মোবাইলে ধারণ করে। পরবর্তীতে মেয়েটি তার কু-প্রস্তাবে সাড়া না দিলে মোবাইলে ধারণ করা ছবি ও ভিডিও ইন্টারনেটে ছেড়ে দেয়ার হুমকি দিতে থাকে।
তবে অভিযুক্ত ইলিয়াছের স্ত্রী বলেন, আমার স্বামী নির্দোষ। তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার। ওই মেয়ে প্রায় চার বছর ধরে প্রায় আমার স্বামীর সিএনজিতে করে আসা যাওয়া করতো এবং এর সুবাদে ঘন ঘন ফোন দিতো। একপর্যায়ে বিষয়টি আমার নজরে এলে শ্বশুর-শাশুড়ির মাধ্যমে ইলিয়াছকে সর্তক করি। সর্বশেষ আমার স্বামীকে গত শুক্রবার সুফিয়া রোড পেট্রোল পাম্প এলাকা থেকে তুলে নিয়ে চৈতন্যের হাট এলাকার একটি স্কুলে প্রায় ২৪ ঘণ্টা আটক রেখে ব্যাপক মারধর করেছে মেয়ের আত্মীয়রা।
এ বিষয়ে মীরসরাই থানার ওসি (তদন্ত) রমিজ উদ্দিন জানান, অভিযুক্ত ইলিয়াছকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে মীরসরাই থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন এবং পর্নোগ্রাফি আইনে একটি মামলা হয়েছে। তাকে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
No comments