চট্টগ্রামের প্রিমিয়ার ভার্সিটির প্রতিবাদ
চট্টগ্রামের প্রিমিয়ার ভার্সিটিতে কোন
র্যাব পুলিশ প্রবেশ করেনি। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. অনুপম সেন এ কথা
জানিয়ে জনকণ্ঠে প্রকাশিত 'চট্টগ্রামের প্রিমিয়ার ভার্সিটি ডিনের পদত্যাগ ॥
ভিসি অবরুদ্ধ' সংবাদের প্রতিবাদে বলেছেন, ৮ মার্চ ২০১০ তারিখে আপনাদের
সুপরিচিত পত্রিকায় 'চট্টগ্রামের প্রিমিয়ার ভার্সিটি ডিনের পদত্যাগ ॥ ভিসি
অবরুদ্ধ' শীর্ষক যে খবরটি প্রকাশিত হয়েছে তার মুখ্য অংশই অসত্য,
তথ্যভিত্তিক নয়। এই সংবাদে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা যেমন বিক্ষোব্ধ তেমনি
আমিও ব্যক্তিগতভাবে মর্মাহত। লেখা হয়েছে, "রবিবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত
অবরুদ্ধ থাকার পর র্যাব-পুলিশের সহায়তায় উপাচার্যকে মুক্ত করা হয়।" বস্তুত,
বিশ্ববিদ্যালয়ে যাতে পুলিশ বা র্যাব প্রবেশ না করে তার জন্য আমি বার বার
যথাযথ কতৃপক্ষকে অনুরোধ করেছি। আমার শিৰকতা জীবন পঁয়তাল্লিশ বছরের বেশি,
ছাত্ররা আমার পুত্রতুল্য। তা ছাড়া, ছাত্রছাত্রীরা এমন কোন আচরণ করেনি, যার
জন্য পুলিশ বা র্যাবের ক্যাম্পাসে প্রবেশ করা প্রয়োজন ছিল। তারা ছাত্রসুলভ
সংযত আরচণ করেছে।
আপনার পত্রিকায় প্রদত্ত সংবাদে এ ধারণা দেয়া হয়েছে যে, উপাচার্যের সঙ্গে ডিন ড. মিলন ভট্টাচার্যের বিরোধ। বস্তুত আমার সঙ্গে ড. মিলন ভট্টাচার্যের সম্পর্ক খুবই সৌহাদর্্যপূর্ণ। সব ছাত্রছাত্রী দেখেছে, তিনি আমাকে কিভাবে সম্ভাষণ করেছেন, আমি তাঁকে কত গভীর প্রীতির সঙ্গে গ্রহণ করেছি।
সংবাদে জোর দিয়ে দ্বিতীয়বার উলেস্নখ করা হয়েছে "দিনভর অবরম্নদ্ধ থাকার পর উপাচার্য পুলিশ, র্যাব প্রশাসনের সহায়তায় মুক্ত হবার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়"_সংবাদটি সর্বৈব মিথ্যা। পুনরম্নক্তি হলেও তাই আবার বলছি, পুলিশ ও র্যাবের কোন সহায়তা কোন পর্যায়েই আমি চাইনি, বরঞ্চ তারা যেন ক্যাম্পাসে প্রবেশ না করে, তার জন্য সচেষ্ট ছিলাম। আমি আশা করি, ভবিষ্যতে আপনাদের পত্রিকার মতো একটি প্রগতিশীল জনকল্যাণমুখী, মানবাধিকার-বিশ্বাসী পত্রিকা আমাদের মতো শিৰকদের যাঁদের সবচেয়ে বড় অবলম্বন ছাত্রছাত্রীদের ভালবাসা, তাঁদের সম্পর্কে এ ধরনের সংবাদ পরিবেশনের সময় যথাযথ সাবধানতা অবলম্বন করবে।
আপনার পত্রিকায় প্রদত্ত সংবাদে এ ধারণা দেয়া হয়েছে যে, উপাচার্যের সঙ্গে ডিন ড. মিলন ভট্টাচার্যের বিরোধ। বস্তুত আমার সঙ্গে ড. মিলন ভট্টাচার্যের সম্পর্ক খুবই সৌহাদর্্যপূর্ণ। সব ছাত্রছাত্রী দেখেছে, তিনি আমাকে কিভাবে সম্ভাষণ করেছেন, আমি তাঁকে কত গভীর প্রীতির সঙ্গে গ্রহণ করেছি।
সংবাদে জোর দিয়ে দ্বিতীয়বার উলেস্নখ করা হয়েছে "দিনভর অবরম্নদ্ধ থাকার পর উপাচার্য পুলিশ, র্যাব প্রশাসনের সহায়তায় মুক্ত হবার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়"_সংবাদটি সর্বৈব মিথ্যা। পুনরম্নক্তি হলেও তাই আবার বলছি, পুলিশ ও র্যাবের কোন সহায়তা কোন পর্যায়েই আমি চাইনি, বরঞ্চ তারা যেন ক্যাম্পাসে প্রবেশ না করে, তার জন্য সচেষ্ট ছিলাম। আমি আশা করি, ভবিষ্যতে আপনাদের পত্রিকার মতো একটি প্রগতিশীল জনকল্যাণমুখী, মানবাধিকার-বিশ্বাসী পত্রিকা আমাদের মতো শিৰকদের যাঁদের সবচেয়ে বড় অবলম্বন ছাত্রছাত্রীদের ভালবাসা, তাঁদের সম্পর্কে এ ধরনের সংবাদ পরিবেশনের সময় যথাযথ সাবধানতা অবলম্বন করবে।
No comments