আরো একটি মামলায় জামিন- মির্জা ফখরুলের মুক্তি পেতে আর কোনো বাধা নেই
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে যে কয়টি মামলায়
গ্রেফতার দেখানো হয়েছিল তার সব ক’টিতেই জামিন পেয়েছেন তিনি।
গাড়ি
ভাঙচুরের অভিযোগে রাজধানীর কলাবাগান থানায় দায়ের করা একটি মামলায়
সর্বশেষ গতকাল সোমবার হাইকোর্ট থেকে জামিন পেয়েছেন তিনি। যথাযথ
আইনিপ্রক্রিয়া ছাড়া তাকে নতুন কোনো মামলায় গ্রেফতার না দেখাতে আদালতের
নির্দেশনা থাকায় তার আইনজীবীরা মনে করেন মির্জা ফখরুলের মুক্তি পেতে আর
কোনো বাধা নেই।
গাড়ি ভাঙচুর ও পুলিশের কাজে বাধা দেয়ার অভিযোগে কলাবাগান থানার দায়ের করা মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে গতকাল ছয় মাসের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সাথে কেন তাকে স্থায়ী জামিন দেয়া হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন আদালত। বিচারপতি কামরুল ইসলাম সিদ্দিকী ও বিচারপতি শেখ মো: জাকির হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
এর আগে এই মামলায় নিম্ন আদালত মির্জা ফখরুলের জামিন আবেদন নাকচ করে দিলে গত রোববার হাইকোর্টে তার পক্ষে জামিন আবেদন করেন আইনজীবী সগীর হোসেন লিওন। গতকাল ফখরুলের পক্ষে আদালতে জামিন আবেদনের শুনানি করেন ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ ও অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ব্যারিস্টার রফিক-উল হক, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, মীর মো: নাছির উদ্দিন, অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, অ্যাডভোকেট সাঈদুর রহমান, ব্যারিস্টার বদরুদ্দোজা বাদল, ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন আহম্মেদ অসীম, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, অ্যাডভোকেট সগীর হোসেন লিওন, ব্যারিস্টার এহসানুর রহমান প্রমুখ। রাষ্ট্রপে শুনানি করেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মমতাজ উদ্দিন ফকির।
মাহবুব উদ্দিন খোকন পরে সাংবাদিকদের বলেন, মির্জা ফখরুলের বিরুদ্ধে কলাবাগান থানায় দায়ের করা মামলায় জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত। এ নিয়ে তাকে গ্রেফতার দেখানো ছয় মামলাতেই জামিন পেয়েছেন তিনি। যথাযথ আইনিপ্রক্রিয়া ছাড়া নতুন মামলায় তাকে গ্রেফতার না করার জন্য আদালতের নির্দেশনা আছে। ফলে তার কারামুক্তিতে এখন আর আইনগত কোনো বাধা নেই।
গত ৯ ডিসেম্বর ১৮ দলের রাজপথ অবরোধ কর্মসূচির সময় গাড়ি ভাঙচুরের অভিযোগে ঢাকায় যে ৩৭টি মামলা হয়, তার প্রায় সব ক’টির এজাহারে নাম ঢোকানো হয়েছে মির্জা ফখরুলের। এর মধ্যে পল্টন ও শেরেবাংলা নগর থানার দু’টি মামলায় ১০ ডিসেম্বর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবকে গ্রেফতার করা হয়। ওই দুই মামলায় হাইকোর্ট ২ জানুয়ারি তাকে ছয় মাসের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দিলেও পরদিন তাকে নতুন করে মতিঝিল ও সূত্রাপুর থানার দু’টি মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়। ১৫ জানুয়ারি নিম্ন আদালত থেকে সূত্রাপুর থানার মামলায় জামিন পান ফখরুল। মতিঝিলের মামলায় নিম্ন আদালতে তার জামিন আবেদন নাকচ হয়ে গেলেও পরে হাইকোর্ট থেকে ছয় মাসের জামিন পান তিনি। এরই মধ্যে ফখরুলকে কলাবাগান ও পল্টন থানার অন্য দু’টি মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়। পরে ৩১ জানুয়ারি পল্টন থানার মামলায় মহানগর দায়রা জজ জামিন দেন তাকে। তবে পুলিশের কাজে বাধা, হামলা, হত্যাচেষ্টা ও গাড়ি ভাঙচুরের অভিযোগে করা কলাবাগান থানার মামলায় ফখরুলের জামিন নামঞ্জুর করেন একই আদালত। এই মামলায় গতকাল হাইকোর্ট জামিন দেন তাকে।
‘যথাযথ আইনিপ্রক্রিয়া’ ছাড়া মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে নতুন করে কোনো মামলায় গ্রেফতার বা হয়রানি না করতে গত ২৮ জানুয়ারি দুই মাসের অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ দেন হাইকোর্ট। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বর্তমানে কাশিমপুর কারাগারে অন্তরীণ রয়েছেন।
গাড়ি ভাঙচুর ও পুলিশের কাজে বাধা দেয়ার অভিযোগে কলাবাগান থানার দায়ের করা মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে গতকাল ছয় মাসের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সাথে কেন তাকে স্থায়ী জামিন দেয়া হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন আদালত। বিচারপতি কামরুল ইসলাম সিদ্দিকী ও বিচারপতি শেখ মো: জাকির হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
এর আগে এই মামলায় নিম্ন আদালত মির্জা ফখরুলের জামিন আবেদন নাকচ করে দিলে গত রোববার হাইকোর্টে তার পক্ষে জামিন আবেদন করেন আইনজীবী সগীর হোসেন লিওন। গতকাল ফখরুলের পক্ষে আদালতে জামিন আবেদনের শুনানি করেন ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ ও অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ব্যারিস্টার রফিক-উল হক, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, মীর মো: নাছির উদ্দিন, অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, অ্যাডভোকেট সাঈদুর রহমান, ব্যারিস্টার বদরুদ্দোজা বাদল, ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন আহম্মেদ অসীম, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, অ্যাডভোকেট সগীর হোসেন লিওন, ব্যারিস্টার এহসানুর রহমান প্রমুখ। রাষ্ট্রপে শুনানি করেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মমতাজ উদ্দিন ফকির।
মাহবুব উদ্দিন খোকন পরে সাংবাদিকদের বলেন, মির্জা ফখরুলের বিরুদ্ধে কলাবাগান থানায় দায়ের করা মামলায় জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত। এ নিয়ে তাকে গ্রেফতার দেখানো ছয় মামলাতেই জামিন পেয়েছেন তিনি। যথাযথ আইনিপ্রক্রিয়া ছাড়া নতুন মামলায় তাকে গ্রেফতার না করার জন্য আদালতের নির্দেশনা আছে। ফলে তার কারামুক্তিতে এখন আর আইনগত কোনো বাধা নেই।
গত ৯ ডিসেম্বর ১৮ দলের রাজপথ অবরোধ কর্মসূচির সময় গাড়ি ভাঙচুরের অভিযোগে ঢাকায় যে ৩৭টি মামলা হয়, তার প্রায় সব ক’টির এজাহারে নাম ঢোকানো হয়েছে মির্জা ফখরুলের। এর মধ্যে পল্টন ও শেরেবাংলা নগর থানার দু’টি মামলায় ১০ ডিসেম্বর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবকে গ্রেফতার করা হয়। ওই দুই মামলায় হাইকোর্ট ২ জানুয়ারি তাকে ছয় মাসের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দিলেও পরদিন তাকে নতুন করে মতিঝিল ও সূত্রাপুর থানার দু’টি মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়। ১৫ জানুয়ারি নিম্ন আদালত থেকে সূত্রাপুর থানার মামলায় জামিন পান ফখরুল। মতিঝিলের মামলায় নিম্ন আদালতে তার জামিন আবেদন নাকচ হয়ে গেলেও পরে হাইকোর্ট থেকে ছয় মাসের জামিন পান তিনি। এরই মধ্যে ফখরুলকে কলাবাগান ও পল্টন থানার অন্য দু’টি মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়। পরে ৩১ জানুয়ারি পল্টন থানার মামলায় মহানগর দায়রা জজ জামিন দেন তাকে। তবে পুলিশের কাজে বাধা, হামলা, হত্যাচেষ্টা ও গাড়ি ভাঙচুরের অভিযোগে করা কলাবাগান থানার মামলায় ফখরুলের জামিন নামঞ্জুর করেন একই আদালত। এই মামলায় গতকাল হাইকোর্ট জামিন দেন তাকে।
‘যথাযথ আইনিপ্রক্রিয়া’ ছাড়া মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে নতুন করে কোনো মামলায় গ্রেফতার বা হয়রানি না করতে গত ২৮ জানুয়ারি দুই মাসের অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ দেন হাইকোর্ট। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বর্তমানে কাশিমপুর কারাগারে অন্তরীণ রয়েছেন।
No comments