'১৩ সালের মধ্যেই ডিগ্রী পর্যন্ত অবৈতনিক শিক্ষা- মার্চেই ভিশন '২১ দলিল চূড়ান্ত
'রূপকল্প ২০২১'-এর শিক্ষা খাতের
লক্ষ্যমাত্রা চূড়ান্ত করা হয়েছে। লক্ষ্যগুলো হচ্ছে আগামী ২০১৩ সালের মধ্যে
ডিগ্রী পর্যন্ত সম্পূর্ণ অবৈতনিক শিক্ষা প্রদান। ২০১৪ সালের মধ্যে
নিরক্ষরমুক্ত বাংলাদেশ গঠন।
২০২১ সালের মধ্যে প্রাথমিক
স্তরে দেশের শতভাগ শিশুকে স্কুলে ভর্তি, মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত বিনামূল্যে
পাঠ্যপুস্তক বিতরণ এবং দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে বিশ্বমানে উন্নীতকরণ।
সরকারের এসব লক্ষ্যকে আরও যাচাই-বাছাই করার জন্য দেশের খ্যাতনামা শিৰাবিদ, অর্থনীতিবিদ এবং সংশ্লিষ্ট খাতের বিশেষজ্ঞদের নিয়ে কর্মশালা করে পরামর্শ নেয়ার কাজ চলছে। চলতি মার্চ মাসের মধ্যে 'রূপকল্প ২০২১'-এর দলিল চূড়ান্ত হবে।
তবে কর্মশালাগুলোতে বিশেষজ্ঞরা সরকারের গৃহীত এসব পদক্ষেপের সঙ্গে একমত পোষণ করে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে কারিগরি শিক্ষার ওপর জোর দেয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বলে জানা গেছে। এখন বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ সরকারের লক্ষ্যগুলোর সঙ্গে একীভূত করে 'রূপকল্প ২০২১'-এর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এ খাতের উন্নয়ন দলিল চূড়ান্ত করা হচ্ছে। পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ (জিইডি) সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, চলতি ২০১০ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত বাস্তবায়নাধীন 'রূপকল্প ২০২১'-এর অন্যতম প্রধান খাত ধরা হয়েছে শিৰাকে। তাই আগামী ২০২১ সালের মধ্যে দেশের শিৰা ব্যবস্থাকে বিশ্বমানে উন্নীত করতে চায় সরকার। একই সঙ্গে দেশের সাধারণ মানুষের সামর্থ্য এবং সঙ্গতিকে ধর্তব্যে রাখা হয়েছে। দেশের দারিদ্র্যসীমার নিচে অবস্থানকারী লোকের সনত্মানও যেন উচ্চ শিৰা গ্রহণ করতে পারে সেজন্য ডিগ্রী পর্যন্ত সম্পূর্ণ অবৈতনিক শিৰা প্রদান করা হবে। একই সঙ্গে মাধ্যমিক সত্মরে বিনামূল্যে পাঠ্যবই বিতরণ করা হবে। এ লৰ্য বাস্তবায়নের জন্য বিশেষ একটি কর্মসূচীর মাধ্যমে সকল পরিবারের সন্তানকে স্কুলে পাঠানোর জন্য স্থানীয় সরকারের একটি প্রকল্প চালু করা হবে। যারা দেশের সকল শিশুকে তাদের অভিভাবকরা যেন স্কুলে পাঠান তার জন্য একটি প্রচার থাকবে। এ সকল কর্মকা- বাসত্মবায়নের মাধ্যমে ২০২১ সালের মধ্যে দেশের শতভাগ শিশুকে স্কুলে ভর্তি করা হবে। প্রয়োজনে স্কুল টিফিন, বিশেষ বৃত্তির সংখ্যাসহ আরও প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করা হবে।
এসব লক্ষ্যমাত্রা বাস্তাবায়নের জন্য শিৰা খাতের বর্তমান ব্যয় থেকে পর্যায়ক্রমে দুই থেকে তিনগুণ বৃদ্ধি করার প্রস্তাব করা হয়েছে। একই সঙ্গে দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসকারী লোকের জন্য অন্তত ২ হাজার ২২২ কিলোক্যালরি যোগান নিশ্চিত করার জন্য ২০২১ সালের মধ্যে ৩ কোটি ৭০ লাখ মেট্রিক টন চাল উৎপাদন নিশ্চিত করতে হবে। এ ছাড়াও সকল মানুষের মানসম্পন্ন পুষ্টি চাহিদা পূরণ নিশ্চিত করণে প্রাণীজ আমিষ মাছ, মাংস, ডিম, দুধ এবং তৈলবীজ, ডাল, গম, আলু, আখ, ফল-মূল, শাক-সবজি উৎপাদন এবং সরবরাহ ব্যবস্থা নিশ্চিত করার কথা উলেস্নখ করা হয়েছে।
সূত্র জানায়, ২০১৪ সালের মধ্যে শতভাগ শিশুকে স্কুলে পাঠানোর জন্য আরেকটি লৰ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে জন্মনিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা জোরদারকরণ। এ প্রসত্মাবে বলা হয়েছে বর্তমানে যে হারে জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে, তাতে আগামী ২০২১ সালে দেশের জনসংখ্যা গিয়ে দাঁড়াবে প্রায় ১৮ কোটিতে। অথচ এ জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণে আমাদের সীমিত সমতল কৃষিজমি দিন দিন আবাসের জন্য দখল হয়ে যাওয়ায় প্রতিনিয়ত চাষযোগ্য জমি কমছে। তাই এই জনবিস্ফোরণ কমিয়ে আনার জন্য পরিবার পরিকল্পনা ব্যবস্থাপনা জোরদার করার প্রসত্মাব করা হয়েছে। এতে সাধারণ মানুষ এ কাজে উৎসাহিত করার জন্য পরিবার পরিকল্পনা গ্রহণকারীদের মাঝে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা দেয়ার প্রসত্মাব করা হয়েছে।
সূত্র জানায়, 'রূপকল্প ২০২১'-এর অন্যতম গুরম্নত্বপূর্ণ উপাদান শিৰা খাতের লৰ্যগুলো চূড়ানত্ম করার জন্য ইতোমধ্যে বেশ কয়েকটি কর্মশালা ও পরামর্শক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এসব সভায় সকল খাতের বিশেষ করে শিৰা, অর্থনীতি এবং আইসিটি খাতের বিশেষজ্ঞরা উপস্থিত ছিলেন।
এসব পরামর্শক ও পরামর্শ সভায় বিশেষজ্ঞরা দেশের শিৰা ব্যবস্থার উন্নয়নে সরকারের গৃহীত সকল পদৰেপের সঙ্গে একমত পোষণ করার পাশাপাশি এই খাতকে কারিগরি শিৰার ওপর গুরম্নত্বারোপ করার পরামর্শ দিয়েছেন বলে জানা গেছে। বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, আমাদের দেশে ব্যাপকভাবে কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য শিল্পকারখানার কোন বিকল্প নেই। কিন্তু এ জন্য যথেষ্ট লোকবল আমাদের দেশে নেই। বর্তমানে সাধারণ শিৰায় শিৰিত হওয়ার কারণে অনেক শিৰিত ছেলের চাকরি হচ্ছে না। কিন্তু কারিগরি খাতে লোকবলের অভাব পরিলৰিত হচ্ছে। তাই শিল্পকেন্দ্রিক কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা এ পরিকল্পনার অন্যতম প্রধান লৰ্য হওয়া উচিত বলে তাঁরা জানিয়েছেন। তবে বিশেষজ্ঞরা সরকার গৃহীত সকল পদৰেপের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন বলে জানা গেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জিইডির সদস্য অধ্যাপক ড. শামসুল আলম জনকণ্ঠকে বলেন, 'রূপকল্প ২০২১'-এর এর নকশায় জাতির রাজনৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক দর্শন যাতে সঠিকভাবে প্রতিফলিত হয় সে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। তিনি বলেন, দারিদ্র্য দূরীকরণ, কর্মসংস্থান, আয়-বণ্টন, আঞ্চলিক সমতা, বিদু্যত ও জ্বালানি, শিৰা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি, পরিবার পরিকল্পনা, ৰুদ্র মাঝারি শিল্প, দুর্নীতি দমন ও জনপ্রশাসন উন্নতি, খাদ্য নিরাপত্তা, যোগাযোগ, জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, ডিজিটাল বাংলাদেশ ইত্যাদি কিষয়াবলী গুরম্নত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে রূপকল্প ২০২১ খসড়া দলিলে সনি্নবেশিত হয়েছে। তাছাড়া এ নকশা প্রণয়ন চূড়ানত্ম করার জন্য আমরা ইতোমধ্যেই আঞ্চলিক ভিত্তিতে ৩০টি এবং জাতীয় পর্যায়ে থিমেটিক এরিয়াভিত্তিক ১০টি পরামর্শ সভার শেষ পর্যায়ে চলে এসেছি। চলতি মার্চ মাসের মধ্যে শিৰাসহ রূপকল্পের সকল খাতের লৰ্যমাত্রা চূড়ানত্ম করা হবে।
সরকারের এসব লক্ষ্যকে আরও যাচাই-বাছাই করার জন্য দেশের খ্যাতনামা শিৰাবিদ, অর্থনীতিবিদ এবং সংশ্লিষ্ট খাতের বিশেষজ্ঞদের নিয়ে কর্মশালা করে পরামর্শ নেয়ার কাজ চলছে। চলতি মার্চ মাসের মধ্যে 'রূপকল্প ২০২১'-এর দলিল চূড়ান্ত হবে।
তবে কর্মশালাগুলোতে বিশেষজ্ঞরা সরকারের গৃহীত এসব পদক্ষেপের সঙ্গে একমত পোষণ করে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে কারিগরি শিক্ষার ওপর জোর দেয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বলে জানা গেছে। এখন বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ সরকারের লক্ষ্যগুলোর সঙ্গে একীভূত করে 'রূপকল্প ২০২১'-এর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এ খাতের উন্নয়ন দলিল চূড়ান্ত করা হচ্ছে। পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ (জিইডি) সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, চলতি ২০১০ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত বাস্তবায়নাধীন 'রূপকল্প ২০২১'-এর অন্যতম প্রধান খাত ধরা হয়েছে শিৰাকে। তাই আগামী ২০২১ সালের মধ্যে দেশের শিৰা ব্যবস্থাকে বিশ্বমানে উন্নীত করতে চায় সরকার। একই সঙ্গে দেশের সাধারণ মানুষের সামর্থ্য এবং সঙ্গতিকে ধর্তব্যে রাখা হয়েছে। দেশের দারিদ্র্যসীমার নিচে অবস্থানকারী লোকের সনত্মানও যেন উচ্চ শিৰা গ্রহণ করতে পারে সেজন্য ডিগ্রী পর্যন্ত সম্পূর্ণ অবৈতনিক শিৰা প্রদান করা হবে। একই সঙ্গে মাধ্যমিক সত্মরে বিনামূল্যে পাঠ্যবই বিতরণ করা হবে। এ লৰ্য বাস্তবায়নের জন্য বিশেষ একটি কর্মসূচীর মাধ্যমে সকল পরিবারের সন্তানকে স্কুলে পাঠানোর জন্য স্থানীয় সরকারের একটি প্রকল্প চালু করা হবে। যারা দেশের সকল শিশুকে তাদের অভিভাবকরা যেন স্কুলে পাঠান তার জন্য একটি প্রচার থাকবে। এ সকল কর্মকা- বাসত্মবায়নের মাধ্যমে ২০২১ সালের মধ্যে দেশের শতভাগ শিশুকে স্কুলে ভর্তি করা হবে। প্রয়োজনে স্কুল টিফিন, বিশেষ বৃত্তির সংখ্যাসহ আরও প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করা হবে।
এসব লক্ষ্যমাত্রা বাস্তাবায়নের জন্য শিৰা খাতের বর্তমান ব্যয় থেকে পর্যায়ক্রমে দুই থেকে তিনগুণ বৃদ্ধি করার প্রস্তাব করা হয়েছে। একই সঙ্গে দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসকারী লোকের জন্য অন্তত ২ হাজার ২২২ কিলোক্যালরি যোগান নিশ্চিত করার জন্য ২০২১ সালের মধ্যে ৩ কোটি ৭০ লাখ মেট্রিক টন চাল উৎপাদন নিশ্চিত করতে হবে। এ ছাড়াও সকল মানুষের মানসম্পন্ন পুষ্টি চাহিদা পূরণ নিশ্চিত করণে প্রাণীজ আমিষ মাছ, মাংস, ডিম, দুধ এবং তৈলবীজ, ডাল, গম, আলু, আখ, ফল-মূল, শাক-সবজি উৎপাদন এবং সরবরাহ ব্যবস্থা নিশ্চিত করার কথা উলেস্নখ করা হয়েছে।
সূত্র জানায়, ২০১৪ সালের মধ্যে শতভাগ শিশুকে স্কুলে পাঠানোর জন্য আরেকটি লৰ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে জন্মনিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা জোরদারকরণ। এ প্রসত্মাবে বলা হয়েছে বর্তমানে যে হারে জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে, তাতে আগামী ২০২১ সালে দেশের জনসংখ্যা গিয়ে দাঁড়াবে প্রায় ১৮ কোটিতে। অথচ এ জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণে আমাদের সীমিত সমতল কৃষিজমি দিন দিন আবাসের জন্য দখল হয়ে যাওয়ায় প্রতিনিয়ত চাষযোগ্য জমি কমছে। তাই এই জনবিস্ফোরণ কমিয়ে আনার জন্য পরিবার পরিকল্পনা ব্যবস্থাপনা জোরদার করার প্রসত্মাব করা হয়েছে। এতে সাধারণ মানুষ এ কাজে উৎসাহিত করার জন্য পরিবার পরিকল্পনা গ্রহণকারীদের মাঝে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা দেয়ার প্রসত্মাব করা হয়েছে।
সূত্র জানায়, 'রূপকল্প ২০২১'-এর অন্যতম গুরম্নত্বপূর্ণ উপাদান শিৰা খাতের লৰ্যগুলো চূড়ানত্ম করার জন্য ইতোমধ্যে বেশ কয়েকটি কর্মশালা ও পরামর্শক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এসব সভায় সকল খাতের বিশেষ করে শিৰা, অর্থনীতি এবং আইসিটি খাতের বিশেষজ্ঞরা উপস্থিত ছিলেন।
এসব পরামর্শক ও পরামর্শ সভায় বিশেষজ্ঞরা দেশের শিৰা ব্যবস্থার উন্নয়নে সরকারের গৃহীত সকল পদৰেপের সঙ্গে একমত পোষণ করার পাশাপাশি এই খাতকে কারিগরি শিৰার ওপর গুরম্নত্বারোপ করার পরামর্শ দিয়েছেন বলে জানা গেছে। বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, আমাদের দেশে ব্যাপকভাবে কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য শিল্পকারখানার কোন বিকল্প নেই। কিন্তু এ জন্য যথেষ্ট লোকবল আমাদের দেশে নেই। বর্তমানে সাধারণ শিৰায় শিৰিত হওয়ার কারণে অনেক শিৰিত ছেলের চাকরি হচ্ছে না। কিন্তু কারিগরি খাতে লোকবলের অভাব পরিলৰিত হচ্ছে। তাই শিল্পকেন্দ্রিক কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা এ পরিকল্পনার অন্যতম প্রধান লৰ্য হওয়া উচিত বলে তাঁরা জানিয়েছেন। তবে বিশেষজ্ঞরা সরকার গৃহীত সকল পদৰেপের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন বলে জানা গেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জিইডির সদস্য অধ্যাপক ড. শামসুল আলম জনকণ্ঠকে বলেন, 'রূপকল্প ২০২১'-এর এর নকশায় জাতির রাজনৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক দর্শন যাতে সঠিকভাবে প্রতিফলিত হয় সে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। তিনি বলেন, দারিদ্র্য দূরীকরণ, কর্মসংস্থান, আয়-বণ্টন, আঞ্চলিক সমতা, বিদু্যত ও জ্বালানি, শিৰা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি, পরিবার পরিকল্পনা, ৰুদ্র মাঝারি শিল্প, দুর্নীতি দমন ও জনপ্রশাসন উন্নতি, খাদ্য নিরাপত্তা, যোগাযোগ, জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, ডিজিটাল বাংলাদেশ ইত্যাদি কিষয়াবলী গুরম্নত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে রূপকল্প ২০২১ খসড়া দলিলে সনি্নবেশিত হয়েছে। তাছাড়া এ নকশা প্রণয়ন চূড়ানত্ম করার জন্য আমরা ইতোমধ্যেই আঞ্চলিক ভিত্তিতে ৩০টি এবং জাতীয় পর্যায়ে থিমেটিক এরিয়াভিত্তিক ১০টি পরামর্শ সভার শেষ পর্যায়ে চলে এসেছি। চলতি মার্চ মাসের মধ্যে শিৰাসহ রূপকল্পের সকল খাতের লৰ্যমাত্রা চূড়ানত্ম করা হবে।
No comments