সংসদে অর্থমন্ত্রীর বিবৃতি- পদ্মা সেতু প্রকল্পে দুর্নীতি হয়নি এ বছরই নির্মাণকাজ শুরু
পদ্মা সেতু নির্মাণ প্রকল্পে কোনো দুর্নীতি হয়নি দাবি করে অর্থমন্ত্রী
আবুল মাল আব্দুল মুহিত বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার এই সেতু
বাস্তবায়নের কাজ এই অর্থবছরেই শুরু করবে এবং আগামী তিন বছরেই সেতু নির্মাণ
সম্পূর্ণ হবে। তিনি বলেন,
পদ্মা সেতু বাস্তবায়নে
দুর্নীতির সম্ভাবনা সম্বন্ধে শক্ত তদন্ত চলছে এবং ভবিষ্যতে যাতে এই
প্রকল্পে কোনো দুর্নীতি না হয় সেটা সরকার নিশ্চিত করবে। পদ্মা সেতু
প্রকল্পের ব্যাপারে সরকারের সর্বশেষ অবস্থান ব্যাখ্যা করে সংসদে ৩০০ বিধিতে
দেয়া এক বিবৃতিতে গতকাল সন্ধ্যায় অর্থমন্ত্রী এ কথা বলেন।
বিবৃতিতে অর্থমন্ত্রী বলেন, পদ্মা সেতুর বাস্তবায়ন আমরা নিজেদের অর্থেই সম্পন্ন করব। এখানে কোনো ধরনের দুর্নীতি কখনো হবে না। এই প্রকল্পে কোনো দুর্নীতি চলবে না। দুর্নীতিবাজদের কাছে আমার আহ্বান হলো, আপনারা সাবধান হোন। আপনাদের নিস্তার নাই। তিনি আরো বলেন, এই প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগের প্রধান সূত্র হচ্ছে আমাদের নিজেদের স্বার্থান্বেষী কিছু মানুষ।
অর্থমন্ত্রী তার দীর্ঘ বিবৃতিতে বিশ্বব্যাংকের কাছ থেকে অর্থ না নেয়ার কথা জানানোর প্রেক্ষাপট উল্লেখ করে বলেন, ৩১ জানুয়ারি, ২০১৩ তারিখে আমরা উন্নয়ন সহযোগীদের জানিয়ে দিই যে, আমরা পদ্মা সেতুর কাজ এখনই শুরু করব এবং আমরা বিশ্বব্যাংকের অপেক্ষায় থাকব না। আমরা একইসাথে দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বলেছি, উন্নয়ন সহযোগীদের সাথে আমাদের অন্যান্য প্রকল্প বা কার্যক্রম নিয়ে যেসব কার্যক্রম চলছে তা অব্যাহত ধারায় চলবে এবং পদ্মা সেতুর অর্থায়নের বিষয়টি যেখানে কোনো প্রভাব ফেলবে না। আমরা আরো বলি যে পদ্মা সেতুর বাস্তবায়নে এক দিকে আমরা যেমন বদ্ধপরিকর, তেমনি এই প্রকল্প বাস্তবায়নে আমরা কোনো ধরনের দুর্নীতি সহ্য করব না। আমি দুদকের তদন্তকাজে বিশ্বব্যাংকের বিশেষজ্ঞ দলের সম্পৃক্তিও চাই। বিশ্বব্যাংক আমাদের অনুরোধ রেখেছে এবং জানিয়েছে যে, এতে অন্যান্য প্রকল্প বাস্তবায়নে কোনো প্রভাব পড়বে না এবং দুর্নীতি দমন কমিশনের তদন্তকার্যক্রমে তারা সম্পৃক্ত থাকবেন।
অর্থমন্ত্রী পদ্মা সেতু বাস্তবায়নের বিভিন্ন পদক্ষেপ, বিশ্বব্যাংকের দুর্নীতির অভিযোগ, সরকারের গৃহীত পদক্ষেপ, দুদকের তদন্ত প্রসঙ্গসহ বিস্তারিত তুলে ধরেন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে, আমাদের উন্নয়ন সহযোগী যারা সবসময় আমাদের সমর্থন দিয়েছেন তারা আমাদের সাথে থাকবেন এবং আমাদের বর্তমান উদ্যোগকে সাহায্য করে চলবেন। সেই জন্য জাপান, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক এবং আইডিবির সাথে সেতু বাস্তবায়নের কার্যক্রম নিয়ে আমাদের আলোচনা অব্যাহত রয়েছে। বিশ্বব্যাংক এই মুহূর্তে বাংলাদেশে পদ্মা সেতু ছাড়াও আরো বিভিন্ন প্রকল্পে অর্থায়ন করছে এবং নতুন নতুন প্রকল্পে ঋণ দিচ্ছে। তাদের সাথে আমাদের সম্পর্ক অর্ধশতাব্দীরও বেশি পুরনো এবং তাদের সহযোগিতা আমাদের জন্য অত্যন্ত মূল্যবান। তাদের সাথেও আমাদের যোগাযোগ অব্যাহত রয়েছে। বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য পদ্মা সেতু একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প এবং দক্ষিণ বাংলার অর্থনৈতিক জীবনে এই সেতুর প্রভাব হবে সুদূরপ্রসারী। প্রকল্পটির এই গুরুত্বটি আমাদের সব উন্নয়ন সহযোগী মেনে নিয়েছেন। এই প্রকল্পটিতে ইতোমধ্যে চীন, মালয়েশিয়া এবং পরোক্ষভাবে ভারত তাদের আগ্রহ দেখিয়েছে। আমরা মনে করি যে বর্তমানে অর্থায়নকারী উন্নয়ন সহযোগীরা প্রকল্পটিতে অর্থায়নে ভবিষ্যতে রাজি হতে পারেন।
মন্ত্রী বলেন, পদ্মা সেতুর অবশিষ্ট বিভিন্ন কাজে মোট ৩০৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্থাৎ ২৪,৩৯৪ কোটি টাকা লাগবে এবং এই ব্যয়ের জন্য আমাদের অর্থ সাশ্রয় এখন থেকে চার বছরের মধ্যে করতে হবে। আমরা এই প্রকল্প আমাদের নিজস্ব ব্যয়ে সম্পূর্ণ করতে চাই। এ জন্য যে বিষয়টির দিকে আমাদের প্রথমেই নজর দিতে হবে সেটি হলো, নিজস্ব সম্পদ থেকে মোট ১৮০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের সমমানের বৈদেশিক মুদ্রা সরবরাহ। আমরা মনে করি যে, পদ্মা সেতুর বাস্তবায়ন কাজ ২০১২-১৩ অর্থবছরে শুরু হবে এবং পরবর্তী তিন বছরে তা সম্পূর্ণ হবে। এই অর্থবছরে পদ্মা সেতুর জন্য বাজেটে যে বরাদ্দ রয়েছে তা আমাদের কিছু বাড়াতে হবে। পরবর্তী তিন বছরের জন্য পদ্মা সেতুর যে প্রাক্কলিত বাজেট আছে সেইটি ব্যাপকভাবে পরিবর্তিত হবে। এই বিষয়ে অর্থ বিভাগ মধ্যমেয়াদি বাজেট কাঠামোয় যে আগামী বছরগুলোর ব্যয়ের হিসাব দিয়েছেন সেটা পরিবর্তন করার উদ্যোগ ইতোমধ্যেই নেয়া হয়েছে। আমরা ইতোমধ্যে সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে পদ্মা সেতুর ডিজাইন বা প্রাক্কলিত হিসাবে আমরা কোনো পরিবতন করছি না।
পদ্মা সেতু প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ইতোমধ্যেই আমরা এই প্রকল্পে প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকার মতো কার্যক্রম বাস্তবায়ন করেছি। জমি অধিগ্রহণ এবং ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসনে এই ব্যয়টি হয়েছে এবং এ ব্যাপারে এখন পর্যন্ত দুর্নীতির কোনো অভিযোগ পাইনি। দুর্নীতির যে অভিযোগ বিশ্বব্যাংক করেছে সেটি হচ্ছে দুর্নীতির সম্ভাবনা নিয়ে। এবং এই অভিযোগটি করা হয়েছে বিভিন্ন কারণে। তার মধ্যে প্রথম কারণটি হচ্ছে বাংলাদেশের দুর্নীতির ক্ষেত্রে অত্যন্ত ন্যক্কারজনক রেকর্ড। দ্বিতীয় কারণটি হচ্ছে ঠিকাদারদের অভিযোগ প্রবণতা। তৃতীয় কারণ সম্ভবত বড় বড় প্রকল্পে বিখ্যাত ঠিকাদারদের দুর্নীতির আশ্রয় গ্রহণ। এক বিবেচনায় বলা চলে যে এই প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগের প্রধান সূত্র হচ্ছে আমাদের নিজেদের স্বার্থান্বেষী কিছু মানুষ।
তিনি বলেন, আমরা এই বিষয়ে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ যে পদ্মা সেতুর সাথে সম্পৃক্ত দুর্নীতির প্রতিটি বিষয় আমরা তদন্ত করে দেখব। প্রয়োজনে মামলা রুজু করব এবং দুর্নীতিপরায়ণদের বিরুদ্ধে শাস্তির ব্যবস্থা নেবো। এ জন্য যদিও আমরা বিশ্বব্যাংকের অর্থায়ন নেবো না বলেছি তবুও তাদের নিযুক্ত পরামর্শক দলকে আমাদের দুর্নীতি দমন কমিশনের এই দুর্নীতি তদন্তে ভূমিকা রাখার জন্য আহ্বান জানিয়েছি। বিশ্বব্যাংকের বিজ্ঞপ্তি দেখে মনে হয় যে তারা এই অনুরোধটি গ্রহণ করেছে।
বিবৃতিতে অর্থমন্ত্রী বলেন, পদ্মা সেতুর বাস্তবায়ন আমরা নিজেদের অর্থেই সম্পন্ন করব। এখানে কোনো ধরনের দুর্নীতি কখনো হবে না। এই প্রকল্পে কোনো দুর্নীতি চলবে না। দুর্নীতিবাজদের কাছে আমার আহ্বান হলো, আপনারা সাবধান হোন। আপনাদের নিস্তার নাই। তিনি আরো বলেন, এই প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগের প্রধান সূত্র হচ্ছে আমাদের নিজেদের স্বার্থান্বেষী কিছু মানুষ।
অর্থমন্ত্রী তার দীর্ঘ বিবৃতিতে বিশ্বব্যাংকের কাছ থেকে অর্থ না নেয়ার কথা জানানোর প্রেক্ষাপট উল্লেখ করে বলেন, ৩১ জানুয়ারি, ২০১৩ তারিখে আমরা উন্নয়ন সহযোগীদের জানিয়ে দিই যে, আমরা পদ্মা সেতুর কাজ এখনই শুরু করব এবং আমরা বিশ্বব্যাংকের অপেক্ষায় থাকব না। আমরা একইসাথে দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বলেছি, উন্নয়ন সহযোগীদের সাথে আমাদের অন্যান্য প্রকল্প বা কার্যক্রম নিয়ে যেসব কার্যক্রম চলছে তা অব্যাহত ধারায় চলবে এবং পদ্মা সেতুর অর্থায়নের বিষয়টি যেখানে কোনো প্রভাব ফেলবে না। আমরা আরো বলি যে পদ্মা সেতুর বাস্তবায়নে এক দিকে আমরা যেমন বদ্ধপরিকর, তেমনি এই প্রকল্প বাস্তবায়নে আমরা কোনো ধরনের দুর্নীতি সহ্য করব না। আমি দুদকের তদন্তকাজে বিশ্বব্যাংকের বিশেষজ্ঞ দলের সম্পৃক্তিও চাই। বিশ্বব্যাংক আমাদের অনুরোধ রেখেছে এবং জানিয়েছে যে, এতে অন্যান্য প্রকল্প বাস্তবায়নে কোনো প্রভাব পড়বে না এবং দুর্নীতি দমন কমিশনের তদন্তকার্যক্রমে তারা সম্পৃক্ত থাকবেন।
অর্থমন্ত্রী পদ্মা সেতু বাস্তবায়নের বিভিন্ন পদক্ষেপ, বিশ্বব্যাংকের দুর্নীতির অভিযোগ, সরকারের গৃহীত পদক্ষেপ, দুদকের তদন্ত প্রসঙ্গসহ বিস্তারিত তুলে ধরেন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে, আমাদের উন্নয়ন সহযোগী যারা সবসময় আমাদের সমর্থন দিয়েছেন তারা আমাদের সাথে থাকবেন এবং আমাদের বর্তমান উদ্যোগকে সাহায্য করে চলবেন। সেই জন্য জাপান, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক এবং আইডিবির সাথে সেতু বাস্তবায়নের কার্যক্রম নিয়ে আমাদের আলোচনা অব্যাহত রয়েছে। বিশ্বব্যাংক এই মুহূর্তে বাংলাদেশে পদ্মা সেতু ছাড়াও আরো বিভিন্ন প্রকল্পে অর্থায়ন করছে এবং নতুন নতুন প্রকল্পে ঋণ দিচ্ছে। তাদের সাথে আমাদের সম্পর্ক অর্ধশতাব্দীরও বেশি পুরনো এবং তাদের সহযোগিতা আমাদের জন্য অত্যন্ত মূল্যবান। তাদের সাথেও আমাদের যোগাযোগ অব্যাহত রয়েছে। বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য পদ্মা সেতু একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প এবং দক্ষিণ বাংলার অর্থনৈতিক জীবনে এই সেতুর প্রভাব হবে সুদূরপ্রসারী। প্রকল্পটির এই গুরুত্বটি আমাদের সব উন্নয়ন সহযোগী মেনে নিয়েছেন। এই প্রকল্পটিতে ইতোমধ্যে চীন, মালয়েশিয়া এবং পরোক্ষভাবে ভারত তাদের আগ্রহ দেখিয়েছে। আমরা মনে করি যে বর্তমানে অর্থায়নকারী উন্নয়ন সহযোগীরা প্রকল্পটিতে অর্থায়নে ভবিষ্যতে রাজি হতে পারেন।
মন্ত্রী বলেন, পদ্মা সেতুর অবশিষ্ট বিভিন্ন কাজে মোট ৩০৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্থাৎ ২৪,৩৯৪ কোটি টাকা লাগবে এবং এই ব্যয়ের জন্য আমাদের অর্থ সাশ্রয় এখন থেকে চার বছরের মধ্যে করতে হবে। আমরা এই প্রকল্প আমাদের নিজস্ব ব্যয়ে সম্পূর্ণ করতে চাই। এ জন্য যে বিষয়টির দিকে আমাদের প্রথমেই নজর দিতে হবে সেটি হলো, নিজস্ব সম্পদ থেকে মোট ১৮০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের সমমানের বৈদেশিক মুদ্রা সরবরাহ। আমরা মনে করি যে, পদ্মা সেতুর বাস্তবায়ন কাজ ২০১২-১৩ অর্থবছরে শুরু হবে এবং পরবর্তী তিন বছরে তা সম্পূর্ণ হবে। এই অর্থবছরে পদ্মা সেতুর জন্য বাজেটে যে বরাদ্দ রয়েছে তা আমাদের কিছু বাড়াতে হবে। পরবর্তী তিন বছরের জন্য পদ্মা সেতুর যে প্রাক্কলিত বাজেট আছে সেইটি ব্যাপকভাবে পরিবর্তিত হবে। এই বিষয়ে অর্থ বিভাগ মধ্যমেয়াদি বাজেট কাঠামোয় যে আগামী বছরগুলোর ব্যয়ের হিসাব দিয়েছেন সেটা পরিবর্তন করার উদ্যোগ ইতোমধ্যেই নেয়া হয়েছে। আমরা ইতোমধ্যে সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে পদ্মা সেতুর ডিজাইন বা প্রাক্কলিত হিসাবে আমরা কোনো পরিবতন করছি না।
পদ্মা সেতু প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ইতোমধ্যেই আমরা এই প্রকল্পে প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকার মতো কার্যক্রম বাস্তবায়ন করেছি। জমি অধিগ্রহণ এবং ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসনে এই ব্যয়টি হয়েছে এবং এ ব্যাপারে এখন পর্যন্ত দুর্নীতির কোনো অভিযোগ পাইনি। দুর্নীতির যে অভিযোগ বিশ্বব্যাংক করেছে সেটি হচ্ছে দুর্নীতির সম্ভাবনা নিয়ে। এবং এই অভিযোগটি করা হয়েছে বিভিন্ন কারণে। তার মধ্যে প্রথম কারণটি হচ্ছে বাংলাদেশের দুর্নীতির ক্ষেত্রে অত্যন্ত ন্যক্কারজনক রেকর্ড। দ্বিতীয় কারণটি হচ্ছে ঠিকাদারদের অভিযোগ প্রবণতা। তৃতীয় কারণ সম্ভবত বড় বড় প্রকল্পে বিখ্যাত ঠিকাদারদের দুর্নীতির আশ্রয় গ্রহণ। এক বিবেচনায় বলা চলে যে এই প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগের প্রধান সূত্র হচ্ছে আমাদের নিজেদের স্বার্থান্বেষী কিছু মানুষ।
তিনি বলেন, আমরা এই বিষয়ে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ যে পদ্মা সেতুর সাথে সম্পৃক্ত দুর্নীতির প্রতিটি বিষয় আমরা তদন্ত করে দেখব। প্রয়োজনে মামলা রুজু করব এবং দুর্নীতিপরায়ণদের বিরুদ্ধে শাস্তির ব্যবস্থা নেবো। এ জন্য যদিও আমরা বিশ্বব্যাংকের অর্থায়ন নেবো না বলেছি তবুও তাদের নিযুক্ত পরামর্শক দলকে আমাদের দুর্নীতি দমন কমিশনের এই দুর্নীতি তদন্তে ভূমিকা রাখার জন্য আহ্বান জানিয়েছি। বিশ্বব্যাংকের বিজ্ঞপ্তি দেখে মনে হয় যে তারা এই অনুরোধটি গ্রহণ করেছে।
No comments