ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক চার লেন প্রকল্পের কাজে কচ্ছপগতি by এম মাঈন উদ্দিন
কচ্ছপ গতিতে চলছে দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের
চারলেন প্রকল্পের কাজ। চলতি বছরই (২০১৩ সাল) প্রকল্প শেষ হওয়ার কথা।
কিন্তু শেষ হওয়া তো দূরের কথা, কাজ হয়েছে সিকিভাগেরও কম।
কবে
এ প্রকল্পের কাজ শেষ হবে তা কেউ জানেন না। এ দিকে প্রকল্পের কাজে অগ্রগতি
না হওয়ায় সময় আরো এক বছর বাড়ানো হচ্ছে। শুধু তা-ই নয়, প্রকল্প ব্যয়ও
বারবার বাড়ানো হচ্ছে ।
সড়ক বিভাগের এডিপি বাস্তবায়ন অগ্রগতি বৈঠকে দেয়া রিপোর্ট অনুযায়ী এ পর্যন্ত প্রকল্পে কাজ হয়েছে মাত্র ২৪ দশমিক ৪৫ ভাগ। এ কাজে ব্যয় হয়েছে ৮৪৪ কোটি টাকা, যা মোট বাজেটের ৩৫ ভাগ। এ দিকে রাস্তার ওপর প্রকল্পের নির্মাণসামগ্রী ফেলে রাখায় প্রায়ই ভয়াবহ যানজট সৃষ্টি হচ্ছে। সাধারণত ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম যেতে পাঁচ-ছয় ঘণ্টা লাগে। যানজটের কারণে সেখানে ১৫-১৬ ঘণ্টা সময় ব্যয় হচ্ছে। এতে ভোগান্তিতে পড়ছেন যাত্রীরা। আর আর্থিক তির শিকার হচ্ছেন ব্যবসায়ীরা।
ঢাকা-চট্টগ্রাম চারলেন প্রকল্প সম্পর্কে যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সম্প্রতি সড়ক বিভাগের এডিপি বাস্তবায়ন অগ্রগতি সম্পর্কিত বৈঠকে বলেন, প্রকল্পের কাজ দ্রুত চলছে। প্রকল্প বাস্তবায়নে বড় সমস্যা হচ্ছে মাজার, মসজিদ, বাজারসহ বিভিন্ন স্থাপনা। যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা এসব স্থাপনা সরাতে সংশ্লিষ্টদের সাথে বৈঠক করে সমঝোতা করেছেন। স্থাপনা সরানোর পর সেখানে কাজ শুরু হবে। তিনি বলেন, বর্তমান সরকারের মেয়াদে কাজের অগ্রগতি দৃশ্যমান হবে। ওবায়দুল কাদের বলেন, প্রকল্পে টাকা কোনো সমস্যা নয়। সরকারের ফান্ডে ৫০০ কোটি টাকা রয়েছে।
জানা গেছে, দেশের আমদানি-রফতানির বেশির ভাগ পণ্য আনানেয়ার এ সড়কটি চারলেনে উন্নীত করার প্রকল্প বিগত বিএনপি সরকারের আমলে ২০০৬ সালের জানুয়ারি মাসে নেয়া হয়। মাঠপর্যায়ের কাজ শুরু হয় ২০১০-এর ডিসেম্বরে। চলতি বছরের ডিসেম্বরে এ কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও সময়মতো সেটি হচ্ছে না। এ পর্যন্ত ৫০ শতাংশের বেশি কাজ সম্পন্ন হওয়ার কথা থাকলেও বাস্তবায়ন হয়েছে ২৪ দশমিক ৪৫ ভাগ। সূত্র জনায়, এ প্রকল্পের কাজ তিনটি কোম্পানি করছে। মোট কাজের ১০ ভাগের ৭ ভাগ পেয়েছে চীনের সিনোহাইড্রো করপোরেশন। দু’ভাগ কাজ পেয়েছে রেজা কনস্ট্রাকশন এবং বাকি এক ভাগ কাজ পেয়েছে তাহের ব্রাদার্স।
দেশের লাইফ লাইন হিসেবে বিবেচিত ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক চারলেনে উন্নীত করার প্রকল্পে প্রথম থেকেই নানা জটিলতা দেখা দেয়। বিভিন্ন অংশে মাটিভরাট, স্থাপনা অপসারণ, নির্মাণসামগ্রী সরবরাহে জটিলতা, সময়মতো অর্থ ছাড় না হওয়াসহ বিভিন্ন কারণে প্রকল্পের শুরু থেকেই কাজে গতি আসেনি। এর মধ্যে দুর্নীতির অভিযোগে দুদকের অনুসন্ধানে ভীত হয়ে কর্মকর্তাদের কাজের গতি শ্লথ হয়ে যায়।
কাজে গতি না থাকলেও নির্মাণসামগ্রীর দাম বৃদ্ধির অজুহাতে এরই মধ্যে ঢাকা-চট্টগ্রাম চারলেন প্রকল্পের ব্যয় বারবার বাড়ানো হচ্ছে। সর্বশেষ ৫৭১ কোটি টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব করেছে বাস্তবায়নকারী সংস্থা সড়ক ও জনপথ বিভাগ। এ প্রস্তাব পাস হলে প্রকল্প ব্যয় দাঁড়াবে দুই হাজার ৯৮১ কোটি টাকায়। অথচ ২০০৬ সালে প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের সময় ব্যয় ধরা হয়েছিল দুই হাজার ১৬৭ কোটি টাকা। অর্থাৎ প্রকল্প ব্যয় ৮০০ কোটি টাকা বেড়েছে।
আগামী ডিসেম্বরে ঢাকা-চট্টগ্রাম চারলেন প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা। নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ হচ্ছে না উল্লেখ করে প্রকল্পের মেয়াদ এক বছর বাড়ানো হচ্ছে।
কাজ ফেলে পালাতে চায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান : ঠিকাদারের কাছে সন্ত্রাসীদের চাঁদা দাবি, প্রকল্পে দুর্নীতি ও অনিয়মসহ নানা কারণে যেকোনো মুহূর্তে বন্ধ হয়ে যেতে পারে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক চারলেন প্রকল্পের কাজ। সন্ত্রাসীরা চাঁদা দাবি করায় বর্তমানে প্রকল্প এলাকার পন্থিছিলা থেকে কুমিরা অংশে (৯ নম্বর প্যাকেজ) বালু ভরাট কাজ বন্ধ রয়েছে।
জানা গেছে, কিছু দিন আগে প্রকল্পের ৭০ ভাগ কাজ পাওয়া ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চীনের সিনোহাইড্রো করপোরেশন লিমিটেডের কাছে চাঁদা দাবি করে সন্ত্রাসীরা। প্রকল্পের অতিরিক্ত পরিচালক স্বপন কুমার নাথ বিষয়টি নিশ্চিত করলেও ওই সন্ত্রাসীদের নাম জানাননি তিনি।
এ দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের চারলেন প্রকল্পে দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ তুলেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ঠিকাদারদের কাজ দেখাশোনার জন্য প্রথমে পরামর্শক প্রতিষ্ঠান নিয়োগের কথা থাকলেও তা করা হয়নি।
জানা গেছে, প্রকল্পের ২৫ ভাগ কাজ সম্পন্ন হওয়ার আগেই এবং পরামর্শক নিয়োগ ছাড়াই ঠিকাদারেরা সামান্য কাজ করে ১৫০ কোটি টাকা তুলে নিয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করছে দুদকের উপপরিচালক মোহাম্মদ বেলাল হোসেনের নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি দল। এ প্রকল্পের পরিচালক ইবনে আলম হাসানসহ কর্মকর্তাদের কাছে নথি তলব করেছে দুদক। তবে প্রকল্প সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা দুদককে এখনো প্রয়োজনীয় নথিপত্র দিতে পারেননি। দুদক থেকে নথি তলবের চিঠি পাওয়ার কথা স্বীকার করে বিষয়টি নিয়ে কোনো মন্তব্য করেননি প্রকল্পের অতিরিক্ত পরিচালক স্বপন কুমার নাথ।
ঠিকাদারের কাছে সন্ত্রাসীর চাঁদা দাবি প্রসঙ্গে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে স্বপন কুমার নাথ বলেন, ‘আমি এক যুদ্ধের মধ্যে আছি। সব পকে সমন্বয় করতে হচ্ছে। এক দিকে নির্মাণসামগ্রীর উচ্চমূল্য অপর দিকে সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজিসহ নানা কারণে কাজ ফেলে পালানোর চেষ্টা করছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম চারলেন প্রকল্পের কাজ দ্রুত এগিয়ে নেয়ার ওপর গুরুত্বারোপ করে সাবেক মন্ত্রী মিরসরাইয়ে সংসদ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন আরো বলেন, ‘ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের গুরুত্ব অপরিসীম। দ্রুত এ প্রকল্পের কাজ শেষ করা দরকার। কারণ বর্ষা মওসুম এলে কাজ থমকে যেতে পারে।’
সড়ক বিভাগের এডিপি বাস্তবায়ন অগ্রগতি বৈঠকে দেয়া রিপোর্ট অনুযায়ী এ পর্যন্ত প্রকল্পে কাজ হয়েছে মাত্র ২৪ দশমিক ৪৫ ভাগ। এ কাজে ব্যয় হয়েছে ৮৪৪ কোটি টাকা, যা মোট বাজেটের ৩৫ ভাগ। এ দিকে রাস্তার ওপর প্রকল্পের নির্মাণসামগ্রী ফেলে রাখায় প্রায়ই ভয়াবহ যানজট সৃষ্টি হচ্ছে। সাধারণত ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম যেতে পাঁচ-ছয় ঘণ্টা লাগে। যানজটের কারণে সেখানে ১৫-১৬ ঘণ্টা সময় ব্যয় হচ্ছে। এতে ভোগান্তিতে পড়ছেন যাত্রীরা। আর আর্থিক তির শিকার হচ্ছেন ব্যবসায়ীরা।
ঢাকা-চট্টগ্রাম চারলেন প্রকল্প সম্পর্কে যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সম্প্রতি সড়ক বিভাগের এডিপি বাস্তবায়ন অগ্রগতি সম্পর্কিত বৈঠকে বলেন, প্রকল্পের কাজ দ্রুত চলছে। প্রকল্প বাস্তবায়নে বড় সমস্যা হচ্ছে মাজার, মসজিদ, বাজারসহ বিভিন্ন স্থাপনা। যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা এসব স্থাপনা সরাতে সংশ্লিষ্টদের সাথে বৈঠক করে সমঝোতা করেছেন। স্থাপনা সরানোর পর সেখানে কাজ শুরু হবে। তিনি বলেন, বর্তমান সরকারের মেয়াদে কাজের অগ্রগতি দৃশ্যমান হবে। ওবায়দুল কাদের বলেন, প্রকল্পে টাকা কোনো সমস্যা নয়। সরকারের ফান্ডে ৫০০ কোটি টাকা রয়েছে।
জানা গেছে, দেশের আমদানি-রফতানির বেশির ভাগ পণ্য আনানেয়ার এ সড়কটি চারলেনে উন্নীত করার প্রকল্প বিগত বিএনপি সরকারের আমলে ২০০৬ সালের জানুয়ারি মাসে নেয়া হয়। মাঠপর্যায়ের কাজ শুরু হয় ২০১০-এর ডিসেম্বরে। চলতি বছরের ডিসেম্বরে এ কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও সময়মতো সেটি হচ্ছে না। এ পর্যন্ত ৫০ শতাংশের বেশি কাজ সম্পন্ন হওয়ার কথা থাকলেও বাস্তবায়ন হয়েছে ২৪ দশমিক ৪৫ ভাগ। সূত্র জনায়, এ প্রকল্পের কাজ তিনটি কোম্পানি করছে। মোট কাজের ১০ ভাগের ৭ ভাগ পেয়েছে চীনের সিনোহাইড্রো করপোরেশন। দু’ভাগ কাজ পেয়েছে রেজা কনস্ট্রাকশন এবং বাকি এক ভাগ কাজ পেয়েছে তাহের ব্রাদার্স।
দেশের লাইফ লাইন হিসেবে বিবেচিত ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক চারলেনে উন্নীত করার প্রকল্পে প্রথম থেকেই নানা জটিলতা দেখা দেয়। বিভিন্ন অংশে মাটিভরাট, স্থাপনা অপসারণ, নির্মাণসামগ্রী সরবরাহে জটিলতা, সময়মতো অর্থ ছাড় না হওয়াসহ বিভিন্ন কারণে প্রকল্পের শুরু থেকেই কাজে গতি আসেনি। এর মধ্যে দুর্নীতির অভিযোগে দুদকের অনুসন্ধানে ভীত হয়ে কর্মকর্তাদের কাজের গতি শ্লথ হয়ে যায়।
কাজে গতি না থাকলেও নির্মাণসামগ্রীর দাম বৃদ্ধির অজুহাতে এরই মধ্যে ঢাকা-চট্টগ্রাম চারলেন প্রকল্পের ব্যয় বারবার বাড়ানো হচ্ছে। সর্বশেষ ৫৭১ কোটি টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব করেছে বাস্তবায়নকারী সংস্থা সড়ক ও জনপথ বিভাগ। এ প্রস্তাব পাস হলে প্রকল্প ব্যয় দাঁড়াবে দুই হাজার ৯৮১ কোটি টাকায়। অথচ ২০০৬ সালে প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের সময় ব্যয় ধরা হয়েছিল দুই হাজার ১৬৭ কোটি টাকা। অর্থাৎ প্রকল্প ব্যয় ৮০০ কোটি টাকা বেড়েছে।
আগামী ডিসেম্বরে ঢাকা-চট্টগ্রাম চারলেন প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা। নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ হচ্ছে না উল্লেখ করে প্রকল্পের মেয়াদ এক বছর বাড়ানো হচ্ছে।
কাজ ফেলে পালাতে চায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান : ঠিকাদারের কাছে সন্ত্রাসীদের চাঁদা দাবি, প্রকল্পে দুর্নীতি ও অনিয়মসহ নানা কারণে যেকোনো মুহূর্তে বন্ধ হয়ে যেতে পারে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক চারলেন প্রকল্পের কাজ। সন্ত্রাসীরা চাঁদা দাবি করায় বর্তমানে প্রকল্প এলাকার পন্থিছিলা থেকে কুমিরা অংশে (৯ নম্বর প্যাকেজ) বালু ভরাট কাজ বন্ধ রয়েছে।
জানা গেছে, কিছু দিন আগে প্রকল্পের ৭০ ভাগ কাজ পাওয়া ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চীনের সিনোহাইড্রো করপোরেশন লিমিটেডের কাছে চাঁদা দাবি করে সন্ত্রাসীরা। প্রকল্পের অতিরিক্ত পরিচালক স্বপন কুমার নাথ বিষয়টি নিশ্চিত করলেও ওই সন্ত্রাসীদের নাম জানাননি তিনি।
এ দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের চারলেন প্রকল্পে দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ তুলেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ঠিকাদারদের কাজ দেখাশোনার জন্য প্রথমে পরামর্শক প্রতিষ্ঠান নিয়োগের কথা থাকলেও তা করা হয়নি।
জানা গেছে, প্রকল্পের ২৫ ভাগ কাজ সম্পন্ন হওয়ার আগেই এবং পরামর্শক নিয়োগ ছাড়াই ঠিকাদারেরা সামান্য কাজ করে ১৫০ কোটি টাকা তুলে নিয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করছে দুদকের উপপরিচালক মোহাম্মদ বেলাল হোসেনের নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি দল। এ প্রকল্পের পরিচালক ইবনে আলম হাসানসহ কর্মকর্তাদের কাছে নথি তলব করেছে দুদক। তবে প্রকল্প সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা দুদককে এখনো প্রয়োজনীয় নথিপত্র দিতে পারেননি। দুদক থেকে নথি তলবের চিঠি পাওয়ার কথা স্বীকার করে বিষয়টি নিয়ে কোনো মন্তব্য করেননি প্রকল্পের অতিরিক্ত পরিচালক স্বপন কুমার নাথ।
ঠিকাদারের কাছে সন্ত্রাসীর চাঁদা দাবি প্রসঙ্গে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে স্বপন কুমার নাথ বলেন, ‘আমি এক যুদ্ধের মধ্যে আছি। সব পকে সমন্বয় করতে হচ্ছে। এক দিকে নির্মাণসামগ্রীর উচ্চমূল্য অপর দিকে সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজিসহ নানা কারণে কাজ ফেলে পালানোর চেষ্টা করছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম চারলেন প্রকল্পের কাজ দ্রুত এগিয়ে নেয়ার ওপর গুরুত্বারোপ করে সাবেক মন্ত্রী মিরসরাইয়ে সংসদ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন আরো বলেন, ‘ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের গুরুত্ব অপরিসীম। দ্রুত এ প্রকল্পের কাজ শেষ করা দরকার। কারণ বর্ষা মওসুম এলে কাজ থমকে যেতে পারে।’
No comments