বিনিয়োগের জন্য কালো টাকা সাদা করার সুযোগ থাকছে ॥ অর্থমন্ত্রীর ইঙ্গিত
আগামী বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ
থাকছে এমন ইঙ্গিত দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত। তিনি বলেন,
আর কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দিতে চাই না।
তবে যাঁরা
বিনিয়োগ করবেন তাঁদের বিষয়টি ভেবে দেখা হবে। বৃহস্পতিবার ঢাকা চেম্বারের
সঙ্গে বৈঠক শেষে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের অর্থমন্ত্রী এ কথা জানান।
অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, চলতি অর্থবছরের ছয় মাসের বাজেটের অগ্রগতি ইতিহাসে
সবচেয়ে ভাল। বাজেট বাস্তবায়ন গতিতে তিনি সন্তোষ প্রকাশ করেন। জুলাই থেকে
ডিসেম্বর এই ছয় মাসের বাজেট বাস্তবায়নের চিত্র আগামী ১৬ মার্চ সংসদে
উপস্থাপন করা হবে।
সকালে ঢাকা চেম্বার অব কর্মাস এ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সভাপতি আবুল কাসেম খানের নেতৃত্বে পরিচালক পর্ষদ সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে সাৰাত করে।
বৈঠক শেষে অর্থমন্ত্রী বলেন, মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ে উদ্বেগ রয়েছে। পরিসংখ্যান ব্যুরোর হিসেবে ডিসেম্বরে পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে মূল্যস্ফীতির হার ওঠে ৮ দশমিক ৫১ শতাংশ। বিনিয়োগ পরিস্থিতি নিয়ে আমরা আশান্বিত। রফতানি ও রাজস্ব আদায় অবস্থা ভাল। অভ্যন্তরীণ চাহিদা ও কৃষির উৎপাদন ভাল। এ জন্য জিডিবি প্রবৃদ্ধি ৬ শতাংশ হওয়ার আশা প্রকাশ করেন।
ডিসিসিআই পক্ষ থেকে ব্যবসা বাণিজ্য উন্নয়নে দীর্ঘ মেয়াদে জ্বালানি পরিকল্পনা গ্রহণ করা, জাতীয় কয়লানীতি চূড়ান্ত করা ও ট্যাক্স কার্ড সিস্টেম প্রণয়নের প্রস্তাব দেয়া হয়।
সকালে ঢাকা চেম্বার অব কর্মাস এ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সভাপতি আবুল কাসেম খানের নেতৃত্বে পরিচালক পর্ষদ সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে সাৰাত করে।
বৈঠক শেষে অর্থমন্ত্রী বলেন, মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ে উদ্বেগ রয়েছে। পরিসংখ্যান ব্যুরোর হিসেবে ডিসেম্বরে পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে মূল্যস্ফীতির হার ওঠে ৮ দশমিক ৫১ শতাংশ। বিনিয়োগ পরিস্থিতি নিয়ে আমরা আশান্বিত। রফতানি ও রাজস্ব আদায় অবস্থা ভাল। অভ্যন্তরীণ চাহিদা ও কৃষির উৎপাদন ভাল। এ জন্য জিডিবি প্রবৃদ্ধি ৬ শতাংশ হওয়ার আশা প্রকাশ করেন।
ডিসিসিআই পক্ষ থেকে ব্যবসা বাণিজ্য উন্নয়নে দীর্ঘ মেয়াদে জ্বালানি পরিকল্পনা গ্রহণ করা, জাতীয় কয়লানীতি চূড়ান্ত করা ও ট্যাক্স কার্ড সিস্টেম প্রণয়নের প্রস্তাব দেয়া হয়।
No comments