চাটখিলে বিএনপি নেতাকে গুলি করে হত্যা- অর্ধদিবস হরতাল আজ
নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলার ৫ নম্বর মোহাম্মদপুর ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম
আহ্বায়ক ও বানসাবাজার বণিক সমিতির সভাপতি ডা: নূর মোহাম্মদ মিলনকে (৪২)
অজ্ঞাত সন্ত্রাসীরা গত রোববার গুলি করে হত্যা করেছে।
বানসাবাজারের উত্তর পাশে ফাওড়া গ্রামীণফোনের টাওয়ারের অদূরে এ
হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। এ দিকে বিএনপি নেতাকে হত্যার প্রতিবাদে বিএনপি আজ
আধা বেলা হরতালের ডাক দিয়েছে।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, বানসা গ্রামের মাস্টার সিরাজুল ইসলামের বড় ছেলে বিএনপি নেতা ডা: মিলন গত রোববার সন্ধ্যার পর বাজারের উত্তর পাশে ব্যবসায়িক কাজে এক বাড়িতে যান। সেখান থেকে কাজ সেরে রাত ৯টার সময় বানসাবাজারের নিজ বাড়িতে ফেরার পথে ঘটনাস্থলে আগ থেকে ওঁৎ পেতে থাকা সন্ত্রাসীরা ডা: মিলনকে গুলি করলে গুলি তার বুকে বিদ্ধ হয়ে পিঠ দিয়ে বের হয়ে যায়। স্থানীয় লোকজন অজ্ঞান অবস্থায় মিলনকে উদ্ধার করে চাটখিল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। রাতেই স্থানীয় লোকজন ঘটনাস্থল থেকে একটি গুলির খোসা উদ্ধার করে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেন।
এ দিকে ডা: মিলনের হত্যার প্রতিবাদে চাটখিল উপজেলা বিএনপি কার্যালয়ের সামনে প্রতিবাদ সভা ও ডা: মিলনের হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে বিশাল বিােভ মিছিল বের করে। মিছিলটি পৌরশহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদণি করে উপজেলা বিএনপির প্রধান কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।
প্রতিবাদ সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন নোয়াখালী জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মো: আনোয়ার হোসেন, উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক পেয়ার আহাম্মেদ, পৌর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ইসমাইল হোসেন বাহার, শাহাজাহান খান সাজু ও মো: আমির হোসেন তরফদার, যুবদল নেতা আনিছ আহাম্মেদ হানিফ, জহির উদ্দিন বাবর প্রমুখ।
এ দিকে বিএনপি নেতা ডা: মিলন হত্যার প্রতিবাদে আজ মঙ্গলবার চাটখিল উপজেলা বিএনপি চাটখিলে অর্ধদিবস হরতাল ডেকেছে।
নোয়াখালী জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও চাটখিল উপজেলা বিএনপির সভাপতি আনোয়ার হোসেন ডা: মিলন হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা করেন। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে আজ সকাল ১০টায় চাটখিল উপজেলা বিএনপির কার্যালয়ে প্রতিবাদ সভা ও মিলাদ। মঙ্গলবার চাটখিল উপজেলার সব ইউনিয়ন ও পৌরসভার সব ওয়ার্ডে বিােভ মিছিল এ ছাড়াও ডা: মিলন হত্যাকারীদের গ্রেফতার না করা পর্যন্ত কর্মসূচি অব্যাহত রাখার ঘোষণা দেন।
এ দিকে গতকাল সন্ধ্যায় বানসাবাজারে ডা: মিলনের লাশ নিয়ে গেলে এক হৃদয়বিদারক দৃশ্যের সৃষ্টি হয়। পরে হাজার হাজার মানুষের উপস্থিতিতে নামাজে জানাজা শেষে তাকে গ্রামের পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।
চাটখিল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তফা কামালের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, এ ব্যাপারে মিলনের মা জাহানারা বেগম বাদি হয়ে থানায় হত্যা মামলা করেছেন। আমরা খুনিদের খুঁজে বের করার চেষ্টা করছি।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, বানসা গ্রামের মাস্টার সিরাজুল ইসলামের বড় ছেলে বিএনপি নেতা ডা: মিলন গত রোববার সন্ধ্যার পর বাজারের উত্তর পাশে ব্যবসায়িক কাজে এক বাড়িতে যান। সেখান থেকে কাজ সেরে রাত ৯টার সময় বানসাবাজারের নিজ বাড়িতে ফেরার পথে ঘটনাস্থলে আগ থেকে ওঁৎ পেতে থাকা সন্ত্রাসীরা ডা: মিলনকে গুলি করলে গুলি তার বুকে বিদ্ধ হয়ে পিঠ দিয়ে বের হয়ে যায়। স্থানীয় লোকজন অজ্ঞান অবস্থায় মিলনকে উদ্ধার করে চাটখিল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। রাতেই স্থানীয় লোকজন ঘটনাস্থল থেকে একটি গুলির খোসা উদ্ধার করে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেন।
এ দিকে ডা: মিলনের হত্যার প্রতিবাদে চাটখিল উপজেলা বিএনপি কার্যালয়ের সামনে প্রতিবাদ সভা ও ডা: মিলনের হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে বিশাল বিােভ মিছিল বের করে। মিছিলটি পৌরশহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদণি করে উপজেলা বিএনপির প্রধান কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।
প্রতিবাদ সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন নোয়াখালী জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মো: আনোয়ার হোসেন, উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক পেয়ার আহাম্মেদ, পৌর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ইসমাইল হোসেন বাহার, শাহাজাহান খান সাজু ও মো: আমির হোসেন তরফদার, যুবদল নেতা আনিছ আহাম্মেদ হানিফ, জহির উদ্দিন বাবর প্রমুখ।
এ দিকে বিএনপি নেতা ডা: মিলন হত্যার প্রতিবাদে আজ মঙ্গলবার চাটখিল উপজেলা বিএনপি চাটখিলে অর্ধদিবস হরতাল ডেকেছে।
নোয়াখালী জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও চাটখিল উপজেলা বিএনপির সভাপতি আনোয়ার হোসেন ডা: মিলন হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা করেন। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে আজ সকাল ১০টায় চাটখিল উপজেলা বিএনপির কার্যালয়ে প্রতিবাদ সভা ও মিলাদ। মঙ্গলবার চাটখিল উপজেলার সব ইউনিয়ন ও পৌরসভার সব ওয়ার্ডে বিােভ মিছিল এ ছাড়াও ডা: মিলন হত্যাকারীদের গ্রেফতার না করা পর্যন্ত কর্মসূচি অব্যাহত রাখার ঘোষণা দেন।
এ দিকে গতকাল সন্ধ্যায় বানসাবাজারে ডা: মিলনের লাশ নিয়ে গেলে এক হৃদয়বিদারক দৃশ্যের সৃষ্টি হয়। পরে হাজার হাজার মানুষের উপস্থিতিতে নামাজে জানাজা শেষে তাকে গ্রামের পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।
চাটখিল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তফা কামালের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, এ ব্যাপারে মিলনের মা জাহানারা বেগম বাদি হয়ে থানায় হত্যা মামলা করেছেন। আমরা খুনিদের খুঁজে বের করার চেষ্টা করছি।
No comments