বাংলাদেশের জন্য জাহাজ নির্মাণ শিল্প অনেক সম্ভাবনাময় খাতঃ ইইউ রাষ্ট্রদূত
ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত উইলিয়াম হান্না বলেছেন, পোশাকশিল্পের
পর জাহাজ নির্মাণশিল্পই হচ্ছে বাংলাদেশের সবচেয়ে সম্ভাবনাময় অর্থনৈতিক
খাত।
এ শিল্প বিকশিত হলে বাংলাদেশের রফতানি বাড়বে, কর্মসংস্থানের প্রচুর সুযোগ সৃষ্টি হবে।
গত রোববার বিকেলে চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীতীরে এফএমসি ডকইয়ার্ড
লিমিটেডের কারখানা পরিদর্শনের পর মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানে ইইউ রাষ্ট্রদূত এ
কথা বলেন।
তিনি বলেন, সারা বিশ্বে দ জনশক্তির প্রচুর চাহিদা আছে। বিদেশে জনশক্তি রফতানির পরও বাংলাদেশে অনেক কর্মম তরুণেরা আছেন। জাহাজ নির্মাণশিল্পসহ বিভিন্ন সম্ভাবনাময় খাতে এ তরুণদের নিয়োগের মাধ্যমে তাদের দ জনশক্তিতে রূপান্তরিত করলে বাংলাদেশের টেকসই উন্নয়ন সম্ভব হবে।
ইইউ রাষ্ট্রদূত আরো বলেন, বাংলাদেশের সামনে প্রচুর সম্ভাবনা আছে। দিন দিন বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে বিস্তৃত হচ্ছে। এটি অত্যন্ত খুশির বিষয় যে বাংলাদেশ শুধু জাহাজ ভাঙায় নয়, জাহাজ নির্মাণেও সফলতা দেখাচ্ছে।
রাষ্ট্রদূত এফএমসি ডকইয়ার্ডের প্রশংসা করে বলেন, এফএমসিসহ বাংলাদেশের ডকইয়ার্ডগুলো ইতোমধ্যে বিশ্ববাজারে নিজেদের যোগ্যতা প্রমাণে সম হয়েছে। আমি আশা করি এফএমসির সাথে ইইউর বাণিজ্যিক সম্পর্ক অব্যাহত থাকবে।
উল্লেখ্য ইউরোপীয় ইউনিয়নের কার্যাদেশে এফএমসি ডকইয়ার্ডে বাংলাদেশের সুন্দরবনের জন্য নির্মিত হচ্ছে ২৫টি গ্যাংওয়েসহ পন্টুন।
এ প্রসঙ্গে রাষ্ট্রদূত বলেন, সুন্দরবনে পর্যটকদের আকৃষ্ট করতে এবং তাদের যাতায়াত সহজতর করতে সর্বোপরি সুন্দরবনকে রা করতে এসব পন্টুনের প্রয়োজন আছে। এফএমসি পন্টুন নির্মাণকাজ খুব সুন্দরভাবেই করছে।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম প্রেস কাবের সভাপতি আলী আব্বাস। বক্তব্য রাখেন এফএমসি ডকইয়ার্ডের চেয়ারম্যান মির্জা আইয়ূব বেগ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো: ইয়াছিন চৌধুরী এবং ইইউর ট্রেড অ্যাডভাইজার জিলুল হাই রাজি।
তিনি বলেন, সারা বিশ্বে দ জনশক্তির প্রচুর চাহিদা আছে। বিদেশে জনশক্তি রফতানির পরও বাংলাদেশে অনেক কর্মম তরুণেরা আছেন। জাহাজ নির্মাণশিল্পসহ বিভিন্ন সম্ভাবনাময় খাতে এ তরুণদের নিয়োগের মাধ্যমে তাদের দ জনশক্তিতে রূপান্তরিত করলে বাংলাদেশের টেকসই উন্নয়ন সম্ভব হবে।
ইইউ রাষ্ট্রদূত আরো বলেন, বাংলাদেশের সামনে প্রচুর সম্ভাবনা আছে। দিন দিন বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে বিস্তৃত হচ্ছে। এটি অত্যন্ত খুশির বিষয় যে বাংলাদেশ শুধু জাহাজ ভাঙায় নয়, জাহাজ নির্মাণেও সফলতা দেখাচ্ছে।
রাষ্ট্রদূত এফএমসি ডকইয়ার্ডের প্রশংসা করে বলেন, এফএমসিসহ বাংলাদেশের ডকইয়ার্ডগুলো ইতোমধ্যে বিশ্ববাজারে নিজেদের যোগ্যতা প্রমাণে সম হয়েছে। আমি আশা করি এফএমসির সাথে ইইউর বাণিজ্যিক সম্পর্ক অব্যাহত থাকবে।
উল্লেখ্য ইউরোপীয় ইউনিয়নের কার্যাদেশে এফএমসি ডকইয়ার্ডে বাংলাদেশের সুন্দরবনের জন্য নির্মিত হচ্ছে ২৫টি গ্যাংওয়েসহ পন্টুন।
এ প্রসঙ্গে রাষ্ট্রদূত বলেন, সুন্দরবনে পর্যটকদের আকৃষ্ট করতে এবং তাদের যাতায়াত সহজতর করতে সর্বোপরি সুন্দরবনকে রা করতে এসব পন্টুনের প্রয়োজন আছে। এফএমসি পন্টুন নির্মাণকাজ খুব সুন্দরভাবেই করছে।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম প্রেস কাবের সভাপতি আলী আব্বাস। বক্তব্য রাখেন এফএমসি ডকইয়ার্ডের চেয়ারম্যান মির্জা আইয়ূব বেগ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো: ইয়াছিন চৌধুরী এবং ইইউর ট্রেড অ্যাডভাইজার জিলুল হাই রাজি।
No comments