মাসব্যাপী ১৮ দলের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ ১৮ দলীয় জোট নেতাকর্মীদের মুক্তির দাবিতে জেলা প্রশাসক কার্যালয় ঘেরাও ও স্মারকলিপি পেশসহ এক মাসের নিরুত্তাপ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে ১৮ দলীয় জোট।
গতকাল সোমবার সকালে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য তরিকুল ইসলাম জোটের এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন। এ সময় তরিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা নিরীহ-নিরুত্তাপ’ কর্মসূচি ঘোষণা করছি।
ঘোষিত কর্মসূচির মধ্যে আছে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবসহ নেতাকর্মীদের মুক্তির দাবিতে ৬ ফেব্রুয়ারি জেলা প্রশাসক কার্যালয় ঘেরাও ও স্মারকলিপি পেশ, বিএনপির নিখোঁজ সাংগঠনিক সম্পাদক ইলিয়াস আলীসহ সারা দেশে গুম-হত্যার প্রতিবাদে ১১ ফেব্রুয়ারি জেলা-উপজেলায় কালো পতাকা মিছিল, দ্রব্যমূল্য, জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধিসহ জনদুর্ভোগ লাঘবের দাবিতে ১৮ ফেব্রুয়ারি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয় ঘেরাও ও স্মারকলিপি পেশ এবং ২৩ ফেব্রুয়ারি পুঁজিবাজার, হলমার্ক, ডেসনিটিসহ রাষ্ট্রের আর্থিক খাতে ক্ষমতাসীনদের লুটপাটের প্রতিবাদে জেলা-উপজেলায় বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল।
আন্দোলন করে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করে তরিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা এবার কোনো কঠোর কর্মসূচি দেইনি। কারণ ফেব্রুয়ারি ভাষা দিবসের মাস। এখন এসএসসি পরীক্ষা চলছে। এসএসসি পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকদের প্রতি খেয়াল রেখে আমরা এ কর্মসূচি ঘোষণা করেছি।’ তিনি বলেন, ‘তবে সরকার বাধ্য করলে আমরা কঠোর কর্মসূচি দেবোÑ এ রকম সিদ্ধান্তও আমাদের রয়েছে’।
বিএনপি নেতা বলেন, আমরা এ কর্মসূচির পর আন্দোলনকে তীব্র করতে আরো কর্মসূচি দেবো। আমাদের উদ্দেশ্য আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারকে নির্দলীয় সরকারপদ্ধতি সংবিধানে পুনর্বহাল করতে বাধ্য করা।
গত ২৬ জানুয়ারি দলের স্থায়ী কমিটি ও ২৭ জানুয়ারি ১৮ দলীয় জোটের শীর্ষ নেতাদের সাথে আলোচনা করে বিরোধীদলীয় নেতা আন্দোলনের এ নতুন কর্মসূচি প্রণয়ন করেন। সর্বশেষ জোটের এক মাসের কর্মসূচি শেষ হয় গত ২৬ জানুয়ারি।
তরিকুল ইসলাম এ সময় জোটের কর্মসূচির বাইরে দলীয় কর্মসূচির কথাও জানান। তিনি বলেন, আগামী মার্চ মাসে অনুষ্ঠিতব্য দলীয় কাউন্সিল সামনে রেখে ১৫ ও ১৬ ফেব্রুয়ারি জেলা ও মহানগরে বর্ধিত সভা করবে বিএনপি।
দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ফেব্রুয়ারি মাসে কয়েকটি জেলায় জনসভা করবেন বলেও জানান তিনি। তবে কোথায় কোন তারিখে জনসভা হবে, সে ব্যাপারে কিছু জানাননি তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, যুগ্ম মহাসচিব বরকতউল্লাহ বুলু, রুহুল কবির রিজভী, যুবদল সভাপতি সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, মহানগর সদস্যসচিব আবদুস সালাম, সহকারী দফতর সম্পাদক আবদুল লতিফ জনি, আসাদুল করীম শাহিন, সাবেক এমপি হাবিবুল ইসলাম হাবিব, হেলেন জেরিন খান, জাতীয়তাবাদী সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংস্থার (জাসাস) সভাপতি এম এ মালেক, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক মীর সরফত আলী সপু, শ্রমিক দলের সৈয়দ আনোয়ার হোসেন, কৃষক দলের তকদির হোসেন জসিম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
ঘোষিত কর্মসূচির মধ্যে আছে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবসহ নেতাকর্মীদের মুক্তির দাবিতে ৬ ফেব্রুয়ারি জেলা প্রশাসক কার্যালয় ঘেরাও ও স্মারকলিপি পেশ, বিএনপির নিখোঁজ সাংগঠনিক সম্পাদক ইলিয়াস আলীসহ সারা দেশে গুম-হত্যার প্রতিবাদে ১১ ফেব্রুয়ারি জেলা-উপজেলায় কালো পতাকা মিছিল, দ্রব্যমূল্য, জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধিসহ জনদুর্ভোগ লাঘবের দাবিতে ১৮ ফেব্রুয়ারি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয় ঘেরাও ও স্মারকলিপি পেশ এবং ২৩ ফেব্রুয়ারি পুঁজিবাজার, হলমার্ক, ডেসনিটিসহ রাষ্ট্রের আর্থিক খাতে ক্ষমতাসীনদের লুটপাটের প্রতিবাদে জেলা-উপজেলায় বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল।
আন্দোলন করে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করে তরিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা এবার কোনো কঠোর কর্মসূচি দেইনি। কারণ ফেব্রুয়ারি ভাষা দিবসের মাস। এখন এসএসসি পরীক্ষা চলছে। এসএসসি পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকদের প্রতি খেয়াল রেখে আমরা এ কর্মসূচি ঘোষণা করেছি।’ তিনি বলেন, ‘তবে সরকার বাধ্য করলে আমরা কঠোর কর্মসূচি দেবোÑ এ রকম সিদ্ধান্তও আমাদের রয়েছে’।
বিএনপি নেতা বলেন, আমরা এ কর্মসূচির পর আন্দোলনকে তীব্র করতে আরো কর্মসূচি দেবো। আমাদের উদ্দেশ্য আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারকে নির্দলীয় সরকারপদ্ধতি সংবিধানে পুনর্বহাল করতে বাধ্য করা।
গত ২৬ জানুয়ারি দলের স্থায়ী কমিটি ও ২৭ জানুয়ারি ১৮ দলীয় জোটের শীর্ষ নেতাদের সাথে আলোচনা করে বিরোধীদলীয় নেতা আন্দোলনের এ নতুন কর্মসূচি প্রণয়ন করেন। সর্বশেষ জোটের এক মাসের কর্মসূচি শেষ হয় গত ২৬ জানুয়ারি।
তরিকুল ইসলাম এ সময় জোটের কর্মসূচির বাইরে দলীয় কর্মসূচির কথাও জানান। তিনি বলেন, আগামী মার্চ মাসে অনুষ্ঠিতব্য দলীয় কাউন্সিল সামনে রেখে ১৫ ও ১৬ ফেব্রুয়ারি জেলা ও মহানগরে বর্ধিত সভা করবে বিএনপি।
দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ফেব্রুয়ারি মাসে কয়েকটি জেলায় জনসভা করবেন বলেও জানান তিনি। তবে কোথায় কোন তারিখে জনসভা হবে, সে ব্যাপারে কিছু জানাননি তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, যুগ্ম মহাসচিব বরকতউল্লাহ বুলু, রুহুল কবির রিজভী, যুবদল সভাপতি সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, মহানগর সদস্যসচিব আবদুস সালাম, সহকারী দফতর সম্পাদক আবদুল লতিফ জনি, আসাদুল করীম শাহিন, সাবেক এমপি হাবিবুল ইসলাম হাবিব, হেলেন জেরিন খান, জাতীয়তাবাদী সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংস্থার (জাসাস) সভাপতি এম এ মালেক, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক মীর সরফত আলী সপু, শ্রমিক দলের সৈয়দ আনোয়ার হোসেন, কৃষক দলের তকদির হোসেন জসিম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
No comments