কাচিন বিদ্রোহীদের ঘাঁটির দখল নিয়েছে সেনাবাহিনী
মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলীয় কাচিন রাজ্যে বিদ্রোহীদের একটি শক্তিশালী ঘাঁটি দখল করে নিয়েছে সেনাবাহিনী। বিদ্রোহীদের এক মুখপাত্র গতকাল রবিবার টেলিফোনে এ তথ্য নিশ্চিত করেন। লাইজা শহরে অবস্থিত বিদ্রোহীদের সদর দপ্তরের কাছের হিকা ইয়া বাম নামে ঘাঁটিটি সেনাবাহিনী দখল করে নেয়।
ফলে ধারণা করা হচ্ছে, ৫০ বছর ধরে বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত এ শহরটি খুব শিগগিরিই সরকারি বাহিনীর হাতে চলে যাবে। সে ক্ষেত্রে বহু লোকের উদ্বাস্তু হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
কাচিন ইনডিপেনডেন্ট আর্মির (কেআইএ) মুখপাত্র জোসেফ জানান, বিমান হামলা ও গুলি নিক্ষেপ ছাড়াও প্রায় তিন হাজার সেনা ওই ঘাঁটিতে হামলা চালায়। সপ্তাহখানেক আগে সরকার একতরফাভাবে অস্ত্রবিরতি ঘোষণা করে। তারপরও পুরো সময়েই সরকারি বাহিনীর হামলা অব্যাহত ছিল। জোসেফ বলেন, 'সরকার কথা রাখেনি। আজও (রবিবার) হামলা চলছে। মনে হচ্ছে, লাইজার প্রধান কার্যালয় দখল করাই তাদের লক্ষ্য। তবে হতাহতের ব্যাপারে কোনো তথ্য দিতে পারেননি তিনি। হামলার ব্যাপারে সরকারের তরফ থেকেও কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
মিয়ানমার বিমানবাহিনীর ব্যাপক বোমা বর্ষণের পর স্থল বাহিনী উত্তরের পার্বত্য এলাকায় অভিযান শুরু করে। গত শনিবার লাইজার পাঁচ মাইল পশ্চিমে পাহাড় চূড়ায় অবস্থিত ওই ঘাঁটির পতন হয়। সূত্র : জিনিউজ, গার্ডিয়ান।
কাচিন ইনডিপেনডেন্ট আর্মির (কেআইএ) মুখপাত্র জোসেফ জানান, বিমান হামলা ও গুলি নিক্ষেপ ছাড়াও প্রায় তিন হাজার সেনা ওই ঘাঁটিতে হামলা চালায়। সপ্তাহখানেক আগে সরকার একতরফাভাবে অস্ত্রবিরতি ঘোষণা করে। তারপরও পুরো সময়েই সরকারি বাহিনীর হামলা অব্যাহত ছিল। জোসেফ বলেন, 'সরকার কথা রাখেনি। আজও (রবিবার) হামলা চলছে। মনে হচ্ছে, লাইজার প্রধান কার্যালয় দখল করাই তাদের লক্ষ্য। তবে হতাহতের ব্যাপারে কোনো তথ্য দিতে পারেননি তিনি। হামলার ব্যাপারে সরকারের তরফ থেকেও কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
মিয়ানমার বিমানবাহিনীর ব্যাপক বোমা বর্ষণের পর স্থল বাহিনী উত্তরের পার্বত্য এলাকায় অভিযান শুরু করে। গত শনিবার লাইজার পাঁচ মাইল পশ্চিমে পাহাড় চূড়ায় অবস্থিত ওই ঘাঁটির পতন হয়। সূত্র : জিনিউজ, গার্ডিয়ান।
No comments