বাংলাদেশ ব্যাংকের কথা শুনছে না বাণিজ্যিক ব্যাংক
বাংলাদেশ ব্যাংকের কথা শুনছে না বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো। কিছু কিছু ব্যাংকের
নিয়ম ভাঙার প্রবণতা বেড়ে যাওয়ার ফলে ব্যাংকিং খাতে অনিয়ম বেড়ে গেছে।
নিয়ন্ত্রক
সংস্থার নিয়ম মেনে চলার জন্য ব্যাংকের শীর্ষ নির্বাহীদের সতর্ক করে
দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক কঠোর হঁশিয়ারি দিয়ে
বলেছে, অন্যথায় ব্যাংক কোম্পানি আইন অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের
বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেয়া হবে। গতকাল বাণিজ্যিক ব্যাংকের শীর্ষ
নির্বাহীদের এ সতর্কবার্তা দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। এ উপলক্ষে বাংলাদেশ
ব্যাংক গভর্নর ড. আতিউর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ব্যাংকার্স সভায়
বাংলাদেশ ব্যাংকের চার ডেপুটি গভর্নর, ব্যাংকারদের শীর্ষ সংগঠন
অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশ (এবিবি) সভাপতি মো: নূরুল আমিন,
বিভিন্ন ব্যাংকের এমডি ও বাংলাদেশ ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত
ছিলেন। জানা গেছে, সম্প্রতি ব্যাংকগুলোর মধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিয়ম
ভঙ্গের একটা প্রবণতা লক্ষ করা গেছে। নির্দেশনা অনুযায়ী তারা বাংলাদেশ
ব্যাংকের কাছে নিয়মিত তথ্য দিচ্ছে না। ঋণ আমানতের অনুপাতে গরমিল,
ফাঁপিয়ে-ফুলিয়ে ব্যাংকের বার্ষিক মুনাফা প্রদর্শন, প্রকৃত খেলাপি ঋণের
বিপরীতে কম করে দেখানোসহ বিভিন্ন অনিয়ম চলছে ব্যাংকগুলোতে। গতকালের সভায় এ
বিষয়ে ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীকে সতর্ক করা হয়।
ব্যাংকগুলোর সুদহার নির্ধারণের ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা না মানার প্রবণতাও বেড়ে গেছে বলে জানা গেছে। ঋণের সুদ ও আমানতের সুদের ব্যবধান ৫ শতাংশের নিচে নামানোর নির্দেশনা থাকলেও বেশির ভাগ ব্যাংক কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এ নির্দেশনা মানছে না বলে অভিযোগ রয়েছে। গতকালের বৈঠকে ভোক্তা ঋণ এবং ুদ্র ও মাঝারি শিল্প (এসএমই) ঋণ বাদে অন্যসব ঋণ ও আমানতে সুদের ব্যবধান ৫ শতাংশের নিচে নামিয়ে আনার জন্য ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। বৈঠকে গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেন, বারবার তাগিদ দেয়া সত্ত্বেও ব্যাংকিং খাতে ঋণ আমানতের সুদের ব্যবধান এখন ৫ দশমকি ৪১ শতাংশ। বিদেশী ব্যাংকসহ কয়েকটি ব্যাংকের ¯েপ্রড ৭ শতাংশের ওপর। এ েেত্র লেন্ডিং রেটিং ধারা ও অন্যান্য চার্জ বিষয়ে আরো গভীরভাবে বিশ্লেষণ করে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের বিরুদ্ধে রেগুলটরি সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
এবিবির সভাপতি ও ন্যাশনাল ব্যাংকের চেয়ারম্যান নুরুল আমীন জানান, অনেক সময় নির্দিষ্ট ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের কাছে ঋণ বেশি যায়। এটির দিকে খেয়াল রাখার কথা বলা হয়েছে বৈঠকে। ব্যাংক গাইডলাইন অনুসরণ না করার অভিযোগ সম্পর্কে তিনি বলেন, আমরা গাইডলাইন মানছি না, এটা ঠিক নয়। কিছু কিছু ব্যাংক না মেনে থাকতে পারে। সে েেত্র বাংলাদেশ ব্যাংক জরিমানাও করছে।
ব্যাংকগুলোর সুদহার নির্ধারণের ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা না মানার প্রবণতাও বেড়ে গেছে বলে জানা গেছে। ঋণের সুদ ও আমানতের সুদের ব্যবধান ৫ শতাংশের নিচে নামানোর নির্দেশনা থাকলেও বেশির ভাগ ব্যাংক কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এ নির্দেশনা মানছে না বলে অভিযোগ রয়েছে। গতকালের বৈঠকে ভোক্তা ঋণ এবং ুদ্র ও মাঝারি শিল্প (এসএমই) ঋণ বাদে অন্যসব ঋণ ও আমানতে সুদের ব্যবধান ৫ শতাংশের নিচে নামিয়ে আনার জন্য ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। বৈঠকে গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেন, বারবার তাগিদ দেয়া সত্ত্বেও ব্যাংকিং খাতে ঋণ আমানতের সুদের ব্যবধান এখন ৫ দশমকি ৪১ শতাংশ। বিদেশী ব্যাংকসহ কয়েকটি ব্যাংকের ¯েপ্রড ৭ শতাংশের ওপর। এ েেত্র লেন্ডিং রেটিং ধারা ও অন্যান্য চার্জ বিষয়ে আরো গভীরভাবে বিশ্লেষণ করে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের বিরুদ্ধে রেগুলটরি সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
এবিবির সভাপতি ও ন্যাশনাল ব্যাংকের চেয়ারম্যান নুরুল আমীন জানান, অনেক সময় নির্দিষ্ট ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের কাছে ঋণ বেশি যায়। এটির দিকে খেয়াল রাখার কথা বলা হয়েছে বৈঠকে। ব্যাংক গাইডলাইন অনুসরণ না করার অভিযোগ সম্পর্কে তিনি বলেন, আমরা গাইডলাইন মানছি না, এটা ঠিক নয়। কিছু কিছু ব্যাংক না মেনে থাকতে পারে। সে েেত্র বাংলাদেশ ব্যাংক জরিমানাও করছে।
No comments