ইউরোপীয় মানবাধিকার আদালত- কর্মক্ষেত্রে ধর্মীয় পোশাক পরায় সমস্যা নেই
ইউরোপীয় মানবাধিকার আদালত এক রায়ে বলেছেন, অফিস- আদালতে ধর্মীয় পোশাক
পরা কোনো সমস্যা নয়, তবে এ স্বাধীনতা ততক্ষণ পর্যন্ত সমর্থনযোগ্য যতক্ষণ
না তা অন্য কারোর অধিকার ুণœ করবে।
ইউরোপীয়
মানবাধিকার আদালতের এ রায়ে এক দিকে যেমন সব ধর্মাবলম্বীকে ধর্মবিশ্বাস
থেকে পোশাক নির্বাচনের অধিকার দেয়া হয়েছে তেমনি অন্য দিকে মানবিক
দৃষ্টিকোণ থেকে অন্যের প্রতি অবিচার না করার বিষয়টিকে গুরুত্ব দেয়া
হয়েছে। জার্মানির বর্তমান আইন অনুযায়ী অন্য কারো অনুভূতিতে কোনো আঘাত না
করলে, কারো জন্য কোনো শঙ্কার জন্ম না দিলে কর্মেেত্র পোশাক নির্বাচনে কোনো
বাধ্যবাধকতা নেই।
রায়ের শেষ কথা ইউরোপীয় ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত দেশগুলো নিজ নিজ পরিবেশ পরিস্থিতি বুঝে, সংশ্লিষ্ট অভিযোগে বাদি-বিবাদির ভালো-মন্দ বিচার করেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে। এ সময় ব্রিটেনের খ্রিষ্টানদের করা চারটি মামলার একটির পে এবং বাকি তিনটির বিরুদ্ধে রায় দেয় ইউরোপীয় মানবাধিকার আদালত। ব্রিটিশ এয়ারওয়েজের এক খ্রিষ্টান কর্মী কাজের সময় ‘ক্রস’ পরতে চাইলে তাকে কাজ করার সুযোগ না দিয়ে আদালতের শরণাপন্ন হন তার নিয়োগকর্তারা। আদালতের রায়ে বলা হয়েছে, যেহেতু কর্মীটির ওই ‘ক্রস’ পরা অন্য কাউকে কোনোভাবে আঘাত করছে না সে কারণে তাকে কাজ করার সুযোগ দিতে হবে।
রায়ের শেষ কথা ইউরোপীয় ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত দেশগুলো নিজ নিজ পরিবেশ পরিস্থিতি বুঝে, সংশ্লিষ্ট অভিযোগে বাদি-বিবাদির ভালো-মন্দ বিচার করেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে। এ সময় ব্রিটেনের খ্রিষ্টানদের করা চারটি মামলার একটির পে এবং বাকি তিনটির বিরুদ্ধে রায় দেয় ইউরোপীয় মানবাধিকার আদালত। ব্রিটিশ এয়ারওয়েজের এক খ্রিষ্টান কর্মী কাজের সময় ‘ক্রস’ পরতে চাইলে তাকে কাজ করার সুযোগ না দিয়ে আদালতের শরণাপন্ন হন তার নিয়োগকর্তারা। আদালতের রায়ে বলা হয়েছে, যেহেতু কর্মীটির ওই ‘ক্রস’ পরা অন্য কাউকে কোনোভাবে আঘাত করছে না সে কারণে তাকে কাজ করার সুযোগ দিতে হবে।
No comments