আওয়ামী লীগের ২ গুণ লুটতরাজ ও মানুষ খুনঃ মির্জা আব্বাস
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অভিযোগের জবাবে বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য
মির্জা আব্বাস বলেছেন, আওয়ামী লীগের দু’টি গুণ লুটতরাজ-চুরি-চামারি ও
মানুষ খুন করা।
দেশের মানুষ আজ তা হাড়ে হাড়ে উপলব্ধি করছে। অথচ প্রধানমন্ত্রী উল্টো
দোষারোপ করছেন বিএনপিকে। এভাবে নিজেদের দোষ অন্যের ঘাড়ে চাপিয়ে জনগণকে
বিভ্রান্ত করছেন তিনি। নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে গতকাল
বিকেলে জাতীয়তাবাদী যুবদলের উদ্যোগে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের
৭৭তম জন্মবার্ষিকী উপলে পতাকা শোভাযাত্রা-পূর্ব এক সংপ্তি সমাবেশে আব্বাস
এভাবে প্রধানমন্ত্রীর অভিযোগের জবাব দেন। গত শনিবার রাঙ্গামাটিতে
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক জনসভায় অভিযোগ করে বলেন, বিএনপির দুই গুণ-
দুর্নীতি ও মানুষ খুন। এ জন্য আগামী নির্বাচনে নৌকার পে ভোট চান তিনি।
যুবদলের বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রাটি কাকরাইল, শান্তিনগর, মালিবাগ হয়ে মগবাজারে
গিয়ে শেষ হয়। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়ার বড় আকৃতির প্রতিকৃতিসহ নানা বর্ণের
ব্যানার ফেস্টুন এবং জাতীয় ও উৎসব পতাকা হাতে নিয়ে হাজার হাজার
নেতাকর্মী এই শোভাযাত্রায় অংশ নেন।
বিরোধী দলের ওপর পুলিশের দমনপীড়নের চিত্র তুলে ধরে সাবেক মন্ত্রী মির্জা আব্বাস বলেন, একটি বিশেষ জেলার পুলিশ সদস্যদের দিয়ে আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর নির্যাতন চালানো হচ্ছে। গ্রেফতার করে অনেককে কারাগারে বন্দী করে রাখা হচ্ছে। এর থেকে দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও রেহাই পাননি। আমরা স্পষ্ট ভাষায় বলতে চাই, পাকিস্তানের আইয়ুব খান- ইয়াহিয়া খানও পুলিশ দিয়ে আন্দোলন দমাতে পারেনি। নির্দলীয় সরকারের গণ-আন্দোলনও বর্তমান সরকার দমাতে পারবে না।
তিনি বলেন, সরকারকে বলছি, এখনো সময় আছে, নির্দলীয় সরকারের দাবি মেনে নিন। নইলে জনগণের আন্দোলনে আপনারা পার পাবেন না। সংগঠনের সভাপতি সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলালের সভাপতিত্বে সংপ্তি সমাবেশে যুবদলের সাধারণ সম্পাদক সাইফুল আলম নিরব বক্তব্য রাখেন। শোভাযাত্রায় সংগঠনের কেন্দ্রীয় নেতা আবদুস সালাম আজাদ, সেলিমুজ্জামান সেলিম, মোরতাজুল করীম বাদরু, আবদুল বারী ড্যানি, মীর নেওয়াজ আলী, জাকারিয়া মঞ্জুর, রফিকুল আলম মজনু, মামুন হাসান, এস এম জাহাঙ্গীর হোসেন প্রমুখ ছিলেন।
বিরোধী দলের ওপর পুলিশের দমনপীড়নের চিত্র তুলে ধরে সাবেক মন্ত্রী মির্জা আব্বাস বলেন, একটি বিশেষ জেলার পুলিশ সদস্যদের দিয়ে আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর নির্যাতন চালানো হচ্ছে। গ্রেফতার করে অনেককে কারাগারে বন্দী করে রাখা হচ্ছে। এর থেকে দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও রেহাই পাননি। আমরা স্পষ্ট ভাষায় বলতে চাই, পাকিস্তানের আইয়ুব খান- ইয়াহিয়া খানও পুলিশ দিয়ে আন্দোলন দমাতে পারেনি। নির্দলীয় সরকারের গণ-আন্দোলনও বর্তমান সরকার দমাতে পারবে না।
তিনি বলেন, সরকারকে বলছি, এখনো সময় আছে, নির্দলীয় সরকারের দাবি মেনে নিন। নইলে জনগণের আন্দোলনে আপনারা পার পাবেন না। সংগঠনের সভাপতি সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলালের সভাপতিত্বে সংপ্তি সমাবেশে যুবদলের সাধারণ সম্পাদক সাইফুল আলম নিরব বক্তব্য রাখেন। শোভাযাত্রায় সংগঠনের কেন্দ্রীয় নেতা আবদুস সালাম আজাদ, সেলিমুজ্জামান সেলিম, মোরতাজুল করীম বাদরু, আবদুল বারী ড্যানি, মীর নেওয়াজ আলী, জাকারিয়া মঞ্জুর, রফিকুল আলম মজনু, মামুন হাসান, এস এম জাহাঙ্গীর হোসেন প্রমুখ ছিলেন।
No comments