মিসরে বিক্ষোভ চলছে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩২
গত বছর ফুটবল দাঙ্গায় নিহতের ঘটনার মামলায় ২১ জনের মৃত্যুদণ্ড দানের রায়
ঘোষণার পর শনিবার ভূ-মধ্যসাগরের উপকূলবর্তী শহর পোর্ট সৈয়দে সংঘর্ষে
মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩২-এ।
নিহতদের মধ্যে দুইজন পুলিশ
কর্মকর্তাও রয়েছেন। আলজাজিরা/রয়টার্স
০১২ সালের ১ ফেব্রুয়ারি পোর্ট সৈয়দের স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ফুটবল খেলা শেষে সেখানকার আল মাসরি ও কায়রোভিত্তিক আল আহলি কাবের সমর্থকদের মধ্যে দাঙ্গায় ৭৪ জন নিহত হয়। নিহতদের বেশির ভাগই ছিল আল আহলি কাবের সমর্থক। রায়ে পোর্ট সৈয়েদের লোকদের ‘অন্যায়ভাবে’ দায়ী করা হয়েছে বলে সেখানকার লোকেরা অভিযোগ করেছে। এক নিরাপত্তা কর্মকর্তা জানান, শনিবারে সংঘর্ষে কমপে ৩২ জন নিহত হয়েছে। তাদের বেশির ভাগই গুলিতে মারা গেছে। আহত হয়েছে আরো ৩১২ জন। নিহতদের মধ্যে আল মাসরি কাবের একজন সাবেক ফুটবলার ও পোর্ট সৈয়দের অপর একটি কাবের আরেক ফুটবলার রয়েছে বলে গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে।
প্রত্যদর্শীরা জানায়, রায় ঘোষণার পর আসামিদের বিুব্ধ আত্মীয়স্বজন ও আল মাসরির সমর্থকেরা পোর্ট সৈয়েদের জেলখানা ও দু’টি থানায় হামলা করেছে। সড়কে টায়ারা জ্বালিয়ে বিােভ করে তারা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সেখানে সাঁজোয়া যান ও সামরিক পুলিশ মোতায়েন করা হয়।
শনিবার এ রায় ঘোষণার পর কায়রোর আল আহলি কাবের সামনে জড়ো হয়ে উল্লাস প্রকাশ করে কাবের সমর্থকেরা। মৃত্যুদণ্ডের এ রায় মিসরের সর্বোচ্চ ধর্মীয় কর্তৃপরে কাছে পর্যালোচনার জন্য পাঠিয়েছে আদালত। মিসরে মৃত্যুদেণ্ডর রায় এ প্রক্রিয়ার মাধ্যমেই চূড়ান্ত হয়। ফুটবল দাঙ্গার মামলায় ৭৩ জনকে আসামি করা হয়েছিল। ২১ জনের ফাঁসির রায় দেয়া হয়েছে বাকি ৫২ জনের বিরুদ্ধে আগামী ৯ মার্চ রায় ঘোষণা করা হবে। সাবেক একনায়ক প্রেসিডেন্ট হোসনি মোবারকের পতনের দুই বছর পূর্তি দিবসের পরদিন পোর্ট সৈয়দের নিহতের এ ঘটনা মোবারক পরবর্তী সময়ের সবচেয়ে রক্তক্ষয়ী সহিংস ঘটনা। দিবসটিতে মিসরজুড়ে সরকারবিরোধী বিােভ-সহিংসতায় ৯ জন নিহত হয়ে।
০১২ সালের ১ ফেব্রুয়ারি পোর্ট সৈয়দের স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ফুটবল খেলা শেষে সেখানকার আল মাসরি ও কায়রোভিত্তিক আল আহলি কাবের সমর্থকদের মধ্যে দাঙ্গায় ৭৪ জন নিহত হয়। নিহতদের বেশির ভাগই ছিল আল আহলি কাবের সমর্থক। রায়ে পোর্ট সৈয়েদের লোকদের ‘অন্যায়ভাবে’ দায়ী করা হয়েছে বলে সেখানকার লোকেরা অভিযোগ করেছে। এক নিরাপত্তা কর্মকর্তা জানান, শনিবারে সংঘর্ষে কমপে ৩২ জন নিহত হয়েছে। তাদের বেশির ভাগই গুলিতে মারা গেছে। আহত হয়েছে আরো ৩১২ জন। নিহতদের মধ্যে আল মাসরি কাবের একজন সাবেক ফুটবলার ও পোর্ট সৈয়দের অপর একটি কাবের আরেক ফুটবলার রয়েছে বলে গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে।
প্রত্যদর্শীরা জানায়, রায় ঘোষণার পর আসামিদের বিুব্ধ আত্মীয়স্বজন ও আল মাসরির সমর্থকেরা পোর্ট সৈয়েদের জেলখানা ও দু’টি থানায় হামলা করেছে। সড়কে টায়ারা জ্বালিয়ে বিােভ করে তারা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সেখানে সাঁজোয়া যান ও সামরিক পুলিশ মোতায়েন করা হয়।
শনিবার এ রায় ঘোষণার পর কায়রোর আল আহলি কাবের সামনে জড়ো হয়ে উল্লাস প্রকাশ করে কাবের সমর্থকেরা। মৃত্যুদণ্ডের এ রায় মিসরের সর্বোচ্চ ধর্মীয় কর্তৃপরে কাছে পর্যালোচনার জন্য পাঠিয়েছে আদালত। মিসরে মৃত্যুদেণ্ডর রায় এ প্রক্রিয়ার মাধ্যমেই চূড়ান্ত হয়। ফুটবল দাঙ্গার মামলায় ৭৩ জনকে আসামি করা হয়েছিল। ২১ জনের ফাঁসির রায় দেয়া হয়েছে বাকি ৫২ জনের বিরুদ্ধে আগামী ৯ মার্চ রায় ঘোষণা করা হবে। সাবেক একনায়ক প্রেসিডেন্ট হোসনি মোবারকের পতনের দুই বছর পূর্তি দিবসের পরদিন পোর্ট সৈয়দের নিহতের এ ঘটনা মোবারক পরবর্তী সময়ের সবচেয়ে রক্তক্ষয়ী সহিংস ঘটনা। দিবসটিতে মিসরজুড়ে সরকারবিরোধী বিােভ-সহিংসতায় ৯ জন নিহত হয়ে।
No comments