পদ্মা সেতুর নতুন নকশা তৈরির নির্দেশ- সরকারের শেষ বছরে রাজপথে কিছু উত্তেজনা হবেইঃ শেখ হাসিনা
আওয়ামী লীগের সংসদীয় দলের সভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিশ্বব্যাংক সাড়া না দিলেও পদ্মা সেতু নির্মাণের কাজ থেমে থাকবে না।
আগামী
ছয় মাসের মধ্যে পদ্মা সেতুর নতুন নকশা তৈরি করা হবে। ইতোমধ্যে নতুন নকশা
তৈরির নির্দেশ দেয়া হয়েছে। তিনি বলেন, আবুল হোসেন দোষী হলে আবুল হাসানও
দোষী। একজনকে বাদ দিয়ে আরেকজনকে দায়ী করার সুযোগ নেই। গ্রেফতার করতে হলে
দুইজনকেই করতে হবে। সংসদ নেতা দলীয় সরকারের অধীনে আগামী জাতীয় নির্বাচন
অনুষ্ঠানের ঘোষণা দিয়ে বলেন, উপজেলা নির্বাচন জাতীয় নির্বাচনের পরেই
অনুষ্ঠিত হবে।
রোববার জাতীয় সংসদ ভবনের সরকারদলীয় সংসদীয়দলের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন। বৈঠকে দলের সিনিয়র এমপি আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী, অধ্যক্ষ মতিউর রহমান, মনোয়ার হোসেন চৌধুরী, আবু জাহির, তারানা হালিম, আতিউর রহমান আতিক প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের কাজ অবশ্যই শেষ করা হবে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার রায় আমরা কার্যকর করেছি। এবার যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায়ও কার্যকর করা হবে। এ ব্যাপারে দলীয় এমপিদের নিজ নির্বাচনী এলাকায় জনমত গঠনের জন্য কাজ করার নির্দেশ দেন তিনি।
আগামী বছরের ২৫ জানুয়ারি বর্তমান সংসদের মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা উল্লেখ করে বলেন, এর আগেই নির্বাচন হবে। কোনো প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচন আমরা করব না। দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন হলেও এই নির্বাচন অত্যন্ত অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু হবে। এ ক্ষেত্রে দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার বিষয়ে সবাইকে সতর্ক করে তিনি বলেন, কে কোথায় কী করেছেন, তার সব তথ্য আমার কাছে রয়েছে। আমি ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে দেশ চালাই না। তৃণমূল নেতাদের সাথে সম্পর্ক বাড়ানোর পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, তৃণমূলের সুপারিশ ছাড়া কেউ মনোনয়ন পাবেন না।
তিনি বলেন, বিশ্বের যেসব দেশে সংসদীয় গণতন্ত্র চালু আছে সেখানে যেভাবে নির্বাচন হয় বাংলাদেশেও তাই হবে। এ ক্ষেত্রে তিনি মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ও ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ারের কথা উল্লেখ করে বলেন, তারা ক্ষমতা ছেড়ে দিয়ে নির্বাচন করেননি। ওবামা জিতে গেছেন, টনি ব্লেয়ার হেরে গেছেনÑ এ অবস্থা তারা মেনে নিয়েছেন। বিরোধী দলের আন্দোলন নিয়ে বৈঠকে কোনো আলোচনা না হলেও প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকারের শেষ বছরে রাজপথে কিছু ভাঙচুর ও উত্তেজনা হবেই। পদ্মা সেতু প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমি যা বলি তা করি। পদ্মা সেতু হবেই। ভারত, মালয়েশিয়া ও চায়নাসহ বিভিন্ন দেশের প্রস্তাবনা রয়েছে। এই সেতু নির্মাণে তারা বাংলাদেশকে সহযোগিতা করতে চায়। কোন দেশের সহযোগিতা নেয়া হবে তা পরে নির্ধারণ করা হবে।
পদ্মা সেতুর নতুন নকশা তৈরির নির্দেশের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, আগের নকশাটা ছিল অত্যন্ত ‘ইউনিক’। কিন্তু নিজেরা করতে গেলে সেটা তো বাস্তবায়ন সম্ভব হবে না। নিজেরা করলে একটু সাদামাটা করতে হবে। তিনি বলেন, তাই যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের সেতু বিভাগ, বুয়েট ও সেনাবাহিনীর বিশেষজ্ঞদের নিয়ে বৈঠক করেছি। তাদেরকে ইতোমধ্যে নতুন নকশা তৈরির নির্দেশ দেয়া হয়েছে বলে জানান সংসদ নেতা। দলের সিনিয়র সদস্যরা বলেন, শুধু উন্নয়ন দিয়ে নির্বাচনে জয়লাভ করা যাবে না। তৃণমূলপর্যায়ে দলকে সংগঠিত করতে হবে। দলের অভ্যন্তরে কোন্দল দূর করতে হবে। দলের কয়েকজন এমপি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এমপিওভুক্তি নিয়ে কথা বলেন।
এ ছাড়া ময়মনসিংহকে নতুন সিটি করপোরেশন ঘোষণা করা হবে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। রাষ্ট্রপতির ভাষণ নিয়ে ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় সরকারের সাফল্য তুলে ধরতে দলীয় সংসদ সদস্যদের প্রস্তুতি গ্রহণের নির্দেশ দেন শেখ হাসিনা। জনগণের কল্যাণে ধর্মের উপদেশ পৌঁছে দিতে হবে বাসস জানায়, কেউ যাতে মানবাধিকার লঙ্ঘন করতে না পারে অথবা ইসলামের নামে ভুল না করে তার জন্য সর্বসাধারণের কাছে ধর্মোপদেশ পৌঁছে দিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের আলেম-ওলামাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘জনগণ যাতে সঠিক পথ বেছে নেয় এবং অবিচার, জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করে তার জন্য তাদের ধর্মোপদেশ দিতে আপনাদের (আলেম-ওলেমা) প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’ প্রধানমন্ত্রী গতকাল নগরীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে প্রশিণপ্রাপ্ত শ্রেষ্ঠ ইমামদের জাতীয় সম্মেলন ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান ২০১২-এ ভাষণ দেয়ার সময় এ আহ্বান জানান। ইসলামকে শান্তি, সম্প্রীতি ও সংহতির ধর্ম উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, এই পবিত্র ধর্মের মর্যাদা রা করা সবার কর্তব্য।
তিনি বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ইসলামের নামে ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগ, লুটপাট ও হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটনকারী যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চলছে। শেখ হাসিনা আবার জোর দিয়ে বলেন, ১৯৭১ সালের দুষ্কৃতকারীদের বিচার অবশ্যই সম্পন্ন করা হবে। তিনি বলেন, এমন তো হতে পারে না যে, বাংলার মাটিতে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হবে না। প্রধানমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের উদ্যোগ নিয়েছিলেন। তিনি আরো বলেন, ‘কিন্তু ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুর হত্যার পর অবৈধভাবে মতা দখলকারী পরবর্তী সরকার যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া বন্ধ করে দেয়।’
শেখ হাসিনা বলেন, বর্তমান সরকার তার নির্বাচনী ইশতেহারেও যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের অঙ্গীকার করেছিল। তিনি বলেন, ওই উদ্যোগের অংশ হিসেবে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত একজন আসামির বিরুদ্ধে ইতোমধ্যেই রায় ঘোষণা করেছেন। ধর্মবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী আলহাজ অ্যাডভোকেট এম শাজাহান মিয়ার সভাপতিত্বে এ অনুষ্ঠানে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সচিব কাজী হাবিবুল আউয়াল ও ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক শামীম মোহাম্মদ আফজালও বক্তৃতা করেন। পরে প্রধানমন্ত্রী জাতীয় ও বিভাগীয়পর্যায়ের শ্রেষ্ঠ প্রশিতি ইমামদের মধ্যে চেক, ক্রেস্ট ও সনদপত্র বিতরণ করেন।
রোববার জাতীয় সংসদ ভবনের সরকারদলীয় সংসদীয়দলের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন। বৈঠকে দলের সিনিয়র এমপি আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী, অধ্যক্ষ মতিউর রহমান, মনোয়ার হোসেন চৌধুরী, আবু জাহির, তারানা হালিম, আতিউর রহমান আতিক প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের কাজ অবশ্যই শেষ করা হবে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার রায় আমরা কার্যকর করেছি। এবার যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায়ও কার্যকর করা হবে। এ ব্যাপারে দলীয় এমপিদের নিজ নির্বাচনী এলাকায় জনমত গঠনের জন্য কাজ করার নির্দেশ দেন তিনি।
আগামী বছরের ২৫ জানুয়ারি বর্তমান সংসদের মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা উল্লেখ করে বলেন, এর আগেই নির্বাচন হবে। কোনো প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচন আমরা করব না। দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন হলেও এই নির্বাচন অত্যন্ত অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু হবে। এ ক্ষেত্রে দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার বিষয়ে সবাইকে সতর্ক করে তিনি বলেন, কে কোথায় কী করেছেন, তার সব তথ্য আমার কাছে রয়েছে। আমি ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে দেশ চালাই না। তৃণমূল নেতাদের সাথে সম্পর্ক বাড়ানোর পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, তৃণমূলের সুপারিশ ছাড়া কেউ মনোনয়ন পাবেন না।
তিনি বলেন, বিশ্বের যেসব দেশে সংসদীয় গণতন্ত্র চালু আছে সেখানে যেভাবে নির্বাচন হয় বাংলাদেশেও তাই হবে। এ ক্ষেত্রে তিনি মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ও ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ারের কথা উল্লেখ করে বলেন, তারা ক্ষমতা ছেড়ে দিয়ে নির্বাচন করেননি। ওবামা জিতে গেছেন, টনি ব্লেয়ার হেরে গেছেনÑ এ অবস্থা তারা মেনে নিয়েছেন। বিরোধী দলের আন্দোলন নিয়ে বৈঠকে কোনো আলোচনা না হলেও প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকারের শেষ বছরে রাজপথে কিছু ভাঙচুর ও উত্তেজনা হবেই। পদ্মা সেতু প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমি যা বলি তা করি। পদ্মা সেতু হবেই। ভারত, মালয়েশিয়া ও চায়নাসহ বিভিন্ন দেশের প্রস্তাবনা রয়েছে। এই সেতু নির্মাণে তারা বাংলাদেশকে সহযোগিতা করতে চায়। কোন দেশের সহযোগিতা নেয়া হবে তা পরে নির্ধারণ করা হবে।
পদ্মা সেতুর নতুন নকশা তৈরির নির্দেশের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, আগের নকশাটা ছিল অত্যন্ত ‘ইউনিক’। কিন্তু নিজেরা করতে গেলে সেটা তো বাস্তবায়ন সম্ভব হবে না। নিজেরা করলে একটু সাদামাটা করতে হবে। তিনি বলেন, তাই যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের সেতু বিভাগ, বুয়েট ও সেনাবাহিনীর বিশেষজ্ঞদের নিয়ে বৈঠক করেছি। তাদেরকে ইতোমধ্যে নতুন নকশা তৈরির নির্দেশ দেয়া হয়েছে বলে জানান সংসদ নেতা। দলের সিনিয়র সদস্যরা বলেন, শুধু উন্নয়ন দিয়ে নির্বাচনে জয়লাভ করা যাবে না। তৃণমূলপর্যায়ে দলকে সংগঠিত করতে হবে। দলের অভ্যন্তরে কোন্দল দূর করতে হবে। দলের কয়েকজন এমপি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এমপিওভুক্তি নিয়ে কথা বলেন।
এ ছাড়া ময়মনসিংহকে নতুন সিটি করপোরেশন ঘোষণা করা হবে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। রাষ্ট্রপতির ভাষণ নিয়ে ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় সরকারের সাফল্য তুলে ধরতে দলীয় সংসদ সদস্যদের প্রস্তুতি গ্রহণের নির্দেশ দেন শেখ হাসিনা। জনগণের কল্যাণে ধর্মের উপদেশ পৌঁছে দিতে হবে বাসস জানায়, কেউ যাতে মানবাধিকার লঙ্ঘন করতে না পারে অথবা ইসলামের নামে ভুল না করে তার জন্য সর্বসাধারণের কাছে ধর্মোপদেশ পৌঁছে দিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের আলেম-ওলামাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘জনগণ যাতে সঠিক পথ বেছে নেয় এবং অবিচার, জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করে তার জন্য তাদের ধর্মোপদেশ দিতে আপনাদের (আলেম-ওলেমা) প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’ প্রধানমন্ত্রী গতকাল নগরীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে প্রশিণপ্রাপ্ত শ্রেষ্ঠ ইমামদের জাতীয় সম্মেলন ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান ২০১২-এ ভাষণ দেয়ার সময় এ আহ্বান জানান। ইসলামকে শান্তি, সম্প্রীতি ও সংহতির ধর্ম উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, এই পবিত্র ধর্মের মর্যাদা রা করা সবার কর্তব্য।
তিনি বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ইসলামের নামে ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগ, লুটপাট ও হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটনকারী যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চলছে। শেখ হাসিনা আবার জোর দিয়ে বলেন, ১৯৭১ সালের দুষ্কৃতকারীদের বিচার অবশ্যই সম্পন্ন করা হবে। তিনি বলেন, এমন তো হতে পারে না যে, বাংলার মাটিতে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হবে না। প্রধানমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের উদ্যোগ নিয়েছিলেন। তিনি আরো বলেন, ‘কিন্তু ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুর হত্যার পর অবৈধভাবে মতা দখলকারী পরবর্তী সরকার যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া বন্ধ করে দেয়।’
শেখ হাসিনা বলেন, বর্তমান সরকার তার নির্বাচনী ইশতেহারেও যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের অঙ্গীকার করেছিল। তিনি বলেন, ওই উদ্যোগের অংশ হিসেবে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত একজন আসামির বিরুদ্ধে ইতোমধ্যেই রায় ঘোষণা করেছেন। ধর্মবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী আলহাজ অ্যাডভোকেট এম শাজাহান মিয়ার সভাপতিত্বে এ অনুষ্ঠানে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সচিব কাজী হাবিবুল আউয়াল ও ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক শামীম মোহাম্মদ আফজালও বক্তৃতা করেন। পরে প্রধানমন্ত্রী জাতীয় ও বিভাগীয়পর্যায়ের শ্রেষ্ঠ প্রশিতি ইমামদের মধ্যে চেক, ক্রেস্ট ও সনদপত্র বিতরণ করেন।
No comments