ফখরুলকে হয়রানি ও গ্রেফতার না করার নির্দেশ
যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া ছাড়া বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল
ইসলাম আলমগীরকে আগামী দুই মাসের মধ্যে নতুন কোনো মামলায় গ্রেফতার এবং
হয়রানি না করার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
একই সাথে আদালত জামিন পাওয়ার
পর যথাযথ গ্রেফতারি পরোয়ানা এবং আইনের যথাযথ বিধান ছাড়া মির্জা ফখরুলকে
গ্রেফতার না করার নির্দেশ কেন দেয়া হবে না, এ মর্মে রুল জারি করেছেন।
গতকাল রোববার এ বিষয়ে করা এক রিট আবেদনের শুনানি শেষে বিচারপতি হাসান
ফয়েজ সিদ্দিকী ও বিচারপতি এ বি এম আলতাফ হোসেনের বেঞ্চ এ নির্দেশ দেন। স্বরাষ্ট্র
সচিব, পুলিশের আইজি, পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ, বিশেষ শাখার অতিরিক্ত আইজি,
সিআইডির অতিরিক্ত আইজি, ঢাকার জেলা প্রশাসক, মুখ্য মহানগর হাকিমের আদালতের
ডিসি (প্রসিকিউশন), ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার, ঢাকার আইজি
(প্রিজন), লালবাগ ও উত্তরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, ঢাকা কেন্দ্রীয়
কারাগারের জেলার, গাজীপুরের এসপি ও কাশিমপুর কারাগার ২-কে দুই সপ্তাহের
মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আদালতে রিট আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন ব্যরিস্টার রফিক-উল হক ও অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদিন । এ সময় মির্জা ফখরুলের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর, অ্যাডভোকেট সাইদুর রহমান, ব্যারিস্টার বদরুদ্দোজা বাদল, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন অসিম, ব্যারিস্টার রাগিব রউফ চৌধুরী, অ্যাডভোকেট আরিফা জেসমিন নাহিন, ব্যারিস্টার এহসানুর রহমান, সগীর হোসেন লিয়নসহ অর্ধশতাধিক আইনজীবী। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এম কে রহমান ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার।
আদেশের পর ব্যারিস্টার রফিক-উল হক সাংবাদিকদের জানান, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব গ্রেফতার আছেন। তিনি কোনো মামলায় জামিন পেলে তাকে বারবার গ্রেফতার দেখানো হচ্ছে। তাই আদালত যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া ছাড়া মির্জা ফখরুলকে নতুন মামলায় দুই মাস গ্রেফতার না দেখানোর অন্তর্বর্তীকালীন নির্দেশ দিয়েছেন। এ ছাড়া দুই সপ্তাহের রুল জারি করেছেন। ১৪ ফেব্রুয়ারি রুলের পরবর্তী শুনানি হবে। গত ২০ জানুয়ারি মির্জা ফখরুলের পে আইনজীবী মো: সগীর হোসেন লিওন হাইকোর্টে এ রিট আবেদনটি দায়ের করেন। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বর্তমানে কাশিমপুর কারাগারে অন্তরীণ রয়েছেন। গত ১০ ডিসেম্বর নয়া পল্টনে দলীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে মির্জা ফখরুলকে আটক করা হয়।
আদালতে রিট আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন ব্যরিস্টার রফিক-উল হক ও অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদিন । এ সময় মির্জা ফখরুলের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর, অ্যাডভোকেট সাইদুর রহমান, ব্যারিস্টার বদরুদ্দোজা বাদল, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন অসিম, ব্যারিস্টার রাগিব রউফ চৌধুরী, অ্যাডভোকেট আরিফা জেসমিন নাহিন, ব্যারিস্টার এহসানুর রহমান, সগীর হোসেন লিয়নসহ অর্ধশতাধিক আইনজীবী। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এম কে রহমান ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার।
আদেশের পর ব্যারিস্টার রফিক-উল হক সাংবাদিকদের জানান, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব গ্রেফতার আছেন। তিনি কোনো মামলায় জামিন পেলে তাকে বারবার গ্রেফতার দেখানো হচ্ছে। তাই আদালত যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া ছাড়া মির্জা ফখরুলকে নতুন মামলায় দুই মাস গ্রেফতার না দেখানোর অন্তর্বর্তীকালীন নির্দেশ দিয়েছেন। এ ছাড়া দুই সপ্তাহের রুল জারি করেছেন। ১৪ ফেব্রুয়ারি রুলের পরবর্তী শুনানি হবে। গত ২০ জানুয়ারি মির্জা ফখরুলের পে আইনজীবী মো: সগীর হোসেন লিওন হাইকোর্টে এ রিট আবেদনটি দায়ের করেন। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বর্তমানে কাশিমপুর কারাগারে অন্তরীণ রয়েছেন। গত ১০ ডিসেম্বর নয়া পল্টনে দলীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে মির্জা ফখরুলকে আটক করা হয়।
No comments