বিরোধী দল ছাড়াই বর্তমান সংসদের শেষ বছরের প্রথম অধিবেশন শুরু
বিএনপির নেতৃত্বাধীন বিরোধী দলের অনুপস্থিতিতে সংসদের ১৬তম অধিবেশন গতকাল
রোববার বেলা সাড়ে ৩টায় স্পিকার আবদুল হামিদ অ্যাডভোকেটের সভাপতিত্বেব
শুরু হয়।
বছরের
প্রথম অধিবেশন হওয়ায় সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতায় প্রথম দিনই রাষ্ট্রপতি
জিল্লুর রহমান ভাষণ দিয়েছেন। তার ভাষণের পর অধিবেশন আগামী বুধবার বিকেল
সাড়ে ৪টা পর্যন্ত মুলতবি করা হয়েছে। রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর সংসদে
ধন্যবাদ প্রস্তাব উত্থাপিত হবে পরবর্তী বৈঠকে। আর তার ওপর আলোচনা চলবে।
এটি বর্তমান সংসদের পঞ্চম বছরের (শেষ বছর) প্রথম অধিবেশন। গত ২৫ মার্চ সংসদের চতুর্থ বছর পূর্ণ হয়। ২০০৯ সালের ২৫ জানুয়ারি বর্তমান সংসদের প্রথম অধিবেশন শুরুর মধ্য দিয়ে এ সংসদের যাত্রা শুরু হয়। এ দিকে বিকেলে অধিবেশন শুরুর আগে সংসদের কার্য উপদেষ্টা কমিটির বৈঠকে অধিবেশন আগামী ৬ মার্চ পর্যন্ত চালানো এবং রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর ৪০ ঘণ্টা আলোচনার সিদ্ধান্ত হয়। বৈঠকের শুরুতে স্পিকার বিরোধী দলকে সংসদের অধিবেশনে যোগ দেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। গত ২৯ নভেম্বর সংসদের ১৫তম অধিবেশন শেষ হয়। একটি অধিবেশন শেষ হওয়ার ৬০ দিনের মধ্যে আরেকটি অধিবেশন অনুষ্ঠানের সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা রয়েছে। বিএনপির নেতৃত্বাধীন বিরোধী দল টানা সংসদ বর্জনের ধারাবাহিকতায় গতকালের বৈঠকে যোগ দেয়নি। তবে সংসদে ফেরা না ফেরার ব্যাপারে বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ের বৈঠকেই সিদ্ধান্ত হবে বলে বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে।
বিরোধী দল টানা সংসদ বর্জন করে আসছে। টানা ৭৭ দিন বর্জনের পর গত বছরের ১৮ মার্চ তিন দিনের জন্য সংসদে ফিরেছিল বিরোধী দল। ২০ মার্চের পর থেকে এ পর্যন্ত সংসদ বর্জন করছেন বিরোধী দলের সদস্যরা। সেই থেকে এ পর্যন্ত আবারো তাদের টানা বর্জনের কার্যদিবস দাঁড়িয়েছে ৫০-এ। সংবিধান অনুযায়ী কোনো সদস্য বিনা অনুমতিতে টানা ৯০ কার্যদিবস সংসদে অনুপস্থিত থাকলে তার আসনটি শূন্য হয়ে যাবে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনরায় ফিরিয়ে আনার জন্য বিল আনলেই সংসদে ফিরবে বলে বিরোধী দলের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে। এ ছাড়া বিরোধী দলকে সংসদে কথা বলতে না দেয়া, বিরোধীদলীয় নেতাসহ সদস্যদের প্রতি সরকার ও স্পিকারের বৈষম্যমূলক আচরণ করার মতো অভিযোগও রয়েছে বিরোধীদের।
স্পিকারের আহবান : স্পিকার অধিবেশনে সূচনা বক্তব্যে বলেন, জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে সংসদে এসে জনগণের কথা বলা সংসদ সদস্যদের পবিত্র দায়িত্ব। তাই আমি আশা করব সরকার ও বিরোধী দলের সংসদ সদস্যরা জন প্রত্যাশা পূরণে এবং দেশ ও জাতির কল্যাণে অব্যাহত প্রয়াস চালাবেন। সে প্রত্যাশা পূরণের লক্ষ্যে আমি প্রধান বিরোধী দলের সংসদ সদস্যদেরকে অধিবেশনে যোগ দেয়ার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি। তিনি বলেন, সংসদকে কার্যকর করার েেত্র সরকারি দলের পাশাপাশি বিরোধী দলের ভূমিকাও সমান গুরুত্বপূর্ণ। সংসদ কার্যক্রমে বিতর্ক খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। সুস্থ বিতর্কের মাধ্যমে সরকারি ও বিরোধী দল পরস্পরের ভুলত্রুটি ধরিয়ে দিতে পারে। আর এ ভুল সংশোধনের মাধ্যমে রাজনৈতিক দল ও সরকার জনকল্যাণে সৃজনশীল ও কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে। তাই আমি সরকারি ও বিরোধী দল নির্বিশেষে সব সংসদ সদস্যকে সংসদে এসে কার্যকর ভূমিকা রাখার জন্য উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি। তিনি বলেন, স্পিকার হিসেবে আমার মূল দায়িত্ব হচ্ছে সংসদ কার্যক্রম পরিচালনা করা। এ েেত্র সরকারি ও বিরোধী দলের সব সংসদ সদস্যই আমার কাছে সমান। সভাপতিমণ্ডলী : স্পিকার অধিবেশনের জন্য পাঁচ সদস্যদের সভাপতিমণ্ডলী প্যানেল ঘোষণা করেন। তারা হলেনÑ অ্যাডভোকেট ফজলে রাব্বি মিয়া, এ বি এম গোলাম মোস্তফা, মুজিবুল হক, জাফরুল ইসলাম চৌধুরী ও এথিন রাখাইন। স্পিকার ও ডেপুটি স্পিকারের অনুপস্থিতিতে ক্রমানুসারে প্যানেল সদস্যরা বৈঠকে সভাপতিত্ব করবেন।
শোক প্রস্তাব : জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিশিষ্ট ব্যক্তিদের মৃত্যুতে শোক প্রস্তাব গৃহীত হয়। তার আগে এক মিনিট নীরবতা ও দোয়া করা হয়। তারা হলেনÑ সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রফেসর ড. ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইন্দর কুমার গুজরাল, সংসদ সদস্য মো: নজরুল ইসলাম মিয়া, এ কে এম শামছুল হুদা অ্যাডভোকেট, কাজী সাহাবুদ্দিন আহমেদ, সৈয়দ হায়দার আলী, সৈয়দ মোর্শেদ কামাল, আঞ্জুমান আরা জামিল, মুফতি ফজলুল হক আমিনি, আবু সালেক, সাংবাদিক নির্মল সেন, চিকিৎসক ডা: নুরুল ইসলাম ও বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ খান সারোয়ার মুর্শিদ।
অধ্যাদেশ উত্থাপন : ২০১২ ও চলতি বছরে রাষ্ট্রপতির জারি করা তিনটি অধ্যাদেশ গতকাল সংসদে উত্থাপন করা হয়। সেগুলো হচ্ছেÑ পাবলিক সার্ভেন্ট (রিটায়ারমেন্ট) (সেকেন্ড এমেন্ডমেন্ট) অর্ডিন্যান্স-২০১২, ১৯৭৫ সালের আগস্ট ২০ হতে ১৯৭৯ সালের এপ্রিল ৯ পর্যন্ত সময়ের মধ্যে জারিকৃত কতিপয় অধ্যাদেশ কার্যকরকরণ (বিশেষ বিধান) অধ্যাদেশ-২০১৩, ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ ২০ হতে ১৯৮৬ সালের ১০ নভেম্বর পর্যন্ত সময়ের মধ্যে জারিকৃত কতিপয় অধ্যাদেশ কার্যকরকরণ (বিশেষ বিধান) অধ্যাদেশ-২০১৩। আইন, বিচার ও সংসদবিষয়কমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ অধ্যাদেশগুলো উত্থাপন করেন। কার্য উপদেষ্টা কমিটির বৈঠক : নবম জাতীয় সংসদের কার্য উপদেষ্টা কমিটির ২০তম বৈঠক কাল সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়। কমিটির সভাপতি ¯িীকার মো: আবদুল হামিদ বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। কমিটির সদস্য এবং সংসদ নেতা ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
কমিটির সদস্য হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ, ডেপুটি স্পিকার শওকত আলী, সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, চিফ হুইপ মো: আবদুস শহীদ, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, তোফায়েল আহমেদ, মো: ফজলে রাব্বী মিয়া, অ্যাডভোকেট মো: রহমত আলী, রাশেদ খান মেনন ও আবদুল মতিন খসরু বৈঠকে অংশ নেন। বৈঠকে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়, ১৬তম অধিবেশন (২০১৩ সালের প্রথম অধিবেশন) ৬ মার্চ ২০১৩ পর্যন্ত চলবে এবং মোট ৪০ ঘণ্টা আলোচনাসহ প্রতি কার্যদিবসে অধিবেশন বিকেল ৪টা ৩০ মিনিটে শুরু হবে। অধিবেশনের সময়সীমা বাড়ানো ও কমানোর ব্যাপারে স্পিকারকে দায়িত্ব প্রদান করা হয়।
এটি বর্তমান সংসদের পঞ্চম বছরের (শেষ বছর) প্রথম অধিবেশন। গত ২৫ মার্চ সংসদের চতুর্থ বছর পূর্ণ হয়। ২০০৯ সালের ২৫ জানুয়ারি বর্তমান সংসদের প্রথম অধিবেশন শুরুর মধ্য দিয়ে এ সংসদের যাত্রা শুরু হয়। এ দিকে বিকেলে অধিবেশন শুরুর আগে সংসদের কার্য উপদেষ্টা কমিটির বৈঠকে অধিবেশন আগামী ৬ মার্চ পর্যন্ত চালানো এবং রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর ৪০ ঘণ্টা আলোচনার সিদ্ধান্ত হয়। বৈঠকের শুরুতে স্পিকার বিরোধী দলকে সংসদের অধিবেশনে যোগ দেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। গত ২৯ নভেম্বর সংসদের ১৫তম অধিবেশন শেষ হয়। একটি অধিবেশন শেষ হওয়ার ৬০ দিনের মধ্যে আরেকটি অধিবেশন অনুষ্ঠানের সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা রয়েছে। বিএনপির নেতৃত্বাধীন বিরোধী দল টানা সংসদ বর্জনের ধারাবাহিকতায় গতকালের বৈঠকে যোগ দেয়নি। তবে সংসদে ফেরা না ফেরার ব্যাপারে বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ের বৈঠকেই সিদ্ধান্ত হবে বলে বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে।
বিরোধী দল টানা সংসদ বর্জন করে আসছে। টানা ৭৭ দিন বর্জনের পর গত বছরের ১৮ মার্চ তিন দিনের জন্য সংসদে ফিরেছিল বিরোধী দল। ২০ মার্চের পর থেকে এ পর্যন্ত সংসদ বর্জন করছেন বিরোধী দলের সদস্যরা। সেই থেকে এ পর্যন্ত আবারো তাদের টানা বর্জনের কার্যদিবস দাঁড়িয়েছে ৫০-এ। সংবিধান অনুযায়ী কোনো সদস্য বিনা অনুমতিতে টানা ৯০ কার্যদিবস সংসদে অনুপস্থিত থাকলে তার আসনটি শূন্য হয়ে যাবে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনরায় ফিরিয়ে আনার জন্য বিল আনলেই সংসদে ফিরবে বলে বিরোধী দলের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে। এ ছাড়া বিরোধী দলকে সংসদে কথা বলতে না দেয়া, বিরোধীদলীয় নেতাসহ সদস্যদের প্রতি সরকার ও স্পিকারের বৈষম্যমূলক আচরণ করার মতো অভিযোগও রয়েছে বিরোধীদের।
স্পিকারের আহবান : স্পিকার অধিবেশনে সূচনা বক্তব্যে বলেন, জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে সংসদে এসে জনগণের কথা বলা সংসদ সদস্যদের পবিত্র দায়িত্ব। তাই আমি আশা করব সরকার ও বিরোধী দলের সংসদ সদস্যরা জন প্রত্যাশা পূরণে এবং দেশ ও জাতির কল্যাণে অব্যাহত প্রয়াস চালাবেন। সে প্রত্যাশা পূরণের লক্ষ্যে আমি প্রধান বিরোধী দলের সংসদ সদস্যদেরকে অধিবেশনে যোগ দেয়ার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি। তিনি বলেন, সংসদকে কার্যকর করার েেত্র সরকারি দলের পাশাপাশি বিরোধী দলের ভূমিকাও সমান গুরুত্বপূর্ণ। সংসদ কার্যক্রমে বিতর্ক খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। সুস্থ বিতর্কের মাধ্যমে সরকারি ও বিরোধী দল পরস্পরের ভুলত্রুটি ধরিয়ে দিতে পারে। আর এ ভুল সংশোধনের মাধ্যমে রাজনৈতিক দল ও সরকার জনকল্যাণে সৃজনশীল ও কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে। তাই আমি সরকারি ও বিরোধী দল নির্বিশেষে সব সংসদ সদস্যকে সংসদে এসে কার্যকর ভূমিকা রাখার জন্য উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি। তিনি বলেন, স্পিকার হিসেবে আমার মূল দায়িত্ব হচ্ছে সংসদ কার্যক্রম পরিচালনা করা। এ েেত্র সরকারি ও বিরোধী দলের সব সংসদ সদস্যই আমার কাছে সমান। সভাপতিমণ্ডলী : স্পিকার অধিবেশনের জন্য পাঁচ সদস্যদের সভাপতিমণ্ডলী প্যানেল ঘোষণা করেন। তারা হলেনÑ অ্যাডভোকেট ফজলে রাব্বি মিয়া, এ বি এম গোলাম মোস্তফা, মুজিবুল হক, জাফরুল ইসলাম চৌধুরী ও এথিন রাখাইন। স্পিকার ও ডেপুটি স্পিকারের অনুপস্থিতিতে ক্রমানুসারে প্যানেল সদস্যরা বৈঠকে সভাপতিত্ব করবেন।
শোক প্রস্তাব : জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিশিষ্ট ব্যক্তিদের মৃত্যুতে শোক প্রস্তাব গৃহীত হয়। তার আগে এক মিনিট নীরবতা ও দোয়া করা হয়। তারা হলেনÑ সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রফেসর ড. ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইন্দর কুমার গুজরাল, সংসদ সদস্য মো: নজরুল ইসলাম মিয়া, এ কে এম শামছুল হুদা অ্যাডভোকেট, কাজী সাহাবুদ্দিন আহমেদ, সৈয়দ হায়দার আলী, সৈয়দ মোর্শেদ কামাল, আঞ্জুমান আরা জামিল, মুফতি ফজলুল হক আমিনি, আবু সালেক, সাংবাদিক নির্মল সেন, চিকিৎসক ডা: নুরুল ইসলাম ও বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ খান সারোয়ার মুর্শিদ।
অধ্যাদেশ উত্থাপন : ২০১২ ও চলতি বছরে রাষ্ট্রপতির জারি করা তিনটি অধ্যাদেশ গতকাল সংসদে উত্থাপন করা হয়। সেগুলো হচ্ছেÑ পাবলিক সার্ভেন্ট (রিটায়ারমেন্ট) (সেকেন্ড এমেন্ডমেন্ট) অর্ডিন্যান্স-২০১২, ১৯৭৫ সালের আগস্ট ২০ হতে ১৯৭৯ সালের এপ্রিল ৯ পর্যন্ত সময়ের মধ্যে জারিকৃত কতিপয় অধ্যাদেশ কার্যকরকরণ (বিশেষ বিধান) অধ্যাদেশ-২০১৩, ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ ২০ হতে ১৯৮৬ সালের ১০ নভেম্বর পর্যন্ত সময়ের মধ্যে জারিকৃত কতিপয় অধ্যাদেশ কার্যকরকরণ (বিশেষ বিধান) অধ্যাদেশ-২০১৩। আইন, বিচার ও সংসদবিষয়কমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ অধ্যাদেশগুলো উত্থাপন করেন। কার্য উপদেষ্টা কমিটির বৈঠক : নবম জাতীয় সংসদের কার্য উপদেষ্টা কমিটির ২০তম বৈঠক কাল সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়। কমিটির সভাপতি ¯িীকার মো: আবদুল হামিদ বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। কমিটির সদস্য এবং সংসদ নেতা ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
কমিটির সদস্য হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ, ডেপুটি স্পিকার শওকত আলী, সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, চিফ হুইপ মো: আবদুস শহীদ, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, তোফায়েল আহমেদ, মো: ফজলে রাব্বী মিয়া, অ্যাডভোকেট মো: রহমত আলী, রাশেদ খান মেনন ও আবদুল মতিন খসরু বৈঠকে অংশ নেন। বৈঠকে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়, ১৬তম অধিবেশন (২০১৩ সালের প্রথম অধিবেশন) ৬ মার্চ ২০১৩ পর্যন্ত চলবে এবং মোট ৪০ ঘণ্টা আলোচনাসহ প্রতি কার্যদিবসে অধিবেশন বিকেল ৪টা ৩০ মিনিটে শুরু হবে। অধিবেশনের সময়সীমা বাড়ানো ও কমানোর ব্যাপারে স্পিকারকে দায়িত্ব প্রদান করা হয়।
No comments