ছাত্রীর সঙ্গে ‘অশোভন আচরণ’, শিক্ষক বরখাস্ত
রাজধানীর শহীদ বীর উত্তম লে. আনোয়ার গার্লস কলেজের এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে ছাত্রীর সঙ্গে ‘অশোভন আচরণের’ অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে অভিযুক্ত শিক্ষককে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
ওই শিক্ষক দশম শ্রেণীর একজন ছাত্রীকে বাসায় গিয়ে পড়াতেন এবং সেখানে ‘অশোভন আচরণের’ ঘটনা ঘটে।
কলেজের শিক্ষক ও অভিভাবকদের সূত্রে জানা গেছে, চলতি মাসের মাঝামাঝি সময়ে ঘটনাটি ঘটে। ছাত্রীর বাবা কলেজ কর্তৃপক্ষের কাছে প্রথমে মৌখিক ও পরে লিখিত অভিযোগ করেন। লিখিত অভিযোগ পেয়ে কলেজ কর্তৃপক্ষ দশম শ্রেণীর দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষক সুলতানা সাদাতকে প্রধান করে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে।
কলেজের গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক দায়িত্বে থাকা একজন শিক্ষক নাম প্রকাশ না করার শর্তে প্রথম আলোকে বলেন, পরিবার থেকে ‘অশোভন আচরণের’ অভিযোগ আসার পর বিষয়টি জানাজানি হয়। এ নিয়ে অভিভাবকদের মধ্যেও তীব্র প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়। ফলে কলেজ কর্তৃপক্ষ ওই শিক্ষককে ছুটিতে পাঠায়। গত বৃহস্পতিবার কলেজের কেন্দ্রীয় মিলনায়তনে অধ্যক্ষ কর্নেল শাহাদাত হোসেন শিকদার ও অন্যান্য প্রশাসনিক দায়িত্বে থাকা শিক্ষকদের সঙ্গে অভিভাবকদের একটি বৈঠক হয়। বৈঠকে অভিভাবকেরা ছাত্রীদের নিরাপত্তাহীনতার বিষয়টি তুলে ধরে অভিযুক্ত শিক্ষকের শাস্তির দাবি করেন।
একাধিক অভিভাবক নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, কলেজ প্রশাসন বিষয়টি নিয়ে গণমাধ্যমের সঙ্গে আলোচনা না করার পরামর্শ দিয়েছে। তারা নিজেরাই অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেবে বলে জানায়। এ ধরনের ঘটনা যাতে আর না ঘটে, সে ব্যাপারে আরও সাবধানতা নেওয়া হবে বলেও প্রশাসনের পক্ষ থেকে অভিভাবকদের আশ্বস্ত করা হয়।
গত শনিবার কর্তৃপক্ষ নোটিশ দিয়ে জানায়, ‘প্রতিষ্ঠানের শৃঙ্খলা ও শিক্ষকসুলভ আচরণের পরিপন্থী কাজ করায়’ ওই শিক্ষককে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে।
এ বিষয়ে কথা বলতে কলেজের অধ্যক্ষ কর্নেল শাহাদাত হোসেন শিকদারের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘এটা ক্যান্টনমেন্টের ভেতরের ব্যাপার। মুঠোফোনে কিছু বলা যাবে না। আপনি সরাসরি আসেন। এ ছাড়া কথা বলা যাবে না।’
অভিযুক্ত শিক্ষকের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ‘সব ষড়যন্ত্র’ বলে লাইন কেটে দেন।
কলেজের শিক্ষক ও অভিভাবকদের সূত্রে জানা গেছে, চলতি মাসের মাঝামাঝি সময়ে ঘটনাটি ঘটে। ছাত্রীর বাবা কলেজ কর্তৃপক্ষের কাছে প্রথমে মৌখিক ও পরে লিখিত অভিযোগ করেন। লিখিত অভিযোগ পেয়ে কলেজ কর্তৃপক্ষ দশম শ্রেণীর দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষক সুলতানা সাদাতকে প্রধান করে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে।
কলেজের গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক দায়িত্বে থাকা একজন শিক্ষক নাম প্রকাশ না করার শর্তে প্রথম আলোকে বলেন, পরিবার থেকে ‘অশোভন আচরণের’ অভিযোগ আসার পর বিষয়টি জানাজানি হয়। এ নিয়ে অভিভাবকদের মধ্যেও তীব্র প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়। ফলে কলেজ কর্তৃপক্ষ ওই শিক্ষককে ছুটিতে পাঠায়। গত বৃহস্পতিবার কলেজের কেন্দ্রীয় মিলনায়তনে অধ্যক্ষ কর্নেল শাহাদাত হোসেন শিকদার ও অন্যান্য প্রশাসনিক দায়িত্বে থাকা শিক্ষকদের সঙ্গে অভিভাবকদের একটি বৈঠক হয়। বৈঠকে অভিভাবকেরা ছাত্রীদের নিরাপত্তাহীনতার বিষয়টি তুলে ধরে অভিযুক্ত শিক্ষকের শাস্তির দাবি করেন।
একাধিক অভিভাবক নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, কলেজ প্রশাসন বিষয়টি নিয়ে গণমাধ্যমের সঙ্গে আলোচনা না করার পরামর্শ দিয়েছে। তারা নিজেরাই অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেবে বলে জানায়। এ ধরনের ঘটনা যাতে আর না ঘটে, সে ব্যাপারে আরও সাবধানতা নেওয়া হবে বলেও প্রশাসনের পক্ষ থেকে অভিভাবকদের আশ্বস্ত করা হয়।
গত শনিবার কর্তৃপক্ষ নোটিশ দিয়ে জানায়, ‘প্রতিষ্ঠানের শৃঙ্খলা ও শিক্ষকসুলভ আচরণের পরিপন্থী কাজ করায়’ ওই শিক্ষককে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে।
এ বিষয়ে কথা বলতে কলেজের অধ্যক্ষ কর্নেল শাহাদাত হোসেন শিকদারের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘এটা ক্যান্টনমেন্টের ভেতরের ব্যাপার। মুঠোফোনে কিছু বলা যাবে না। আপনি সরাসরি আসেন। এ ছাড়া কথা বলা যাবে না।’
অভিযুক্ত শিক্ষকের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ‘সব ষড়যন্ত্র’ বলে লাইন কেটে দেন।
No comments