ওয়াশিংটনে অস্ত্র নিয়ন্ত্রণের সমর্থনে বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে অস্ত্র নিয়ন্ত্রণে কঠোর আইন প্রণয়নের দাবিতে গত শনিবার ওয়াশিংটনে হাজারো মানুষ বিক্ষোভ করেছে। মন্ত্রী, মেয়রসহ অনেকেই এই বিক্ষোভে অংশ নেন।
কানেটিকাট অঙ্গরাজ্যের স্যান্ডি হুক এলিমেন্টারি স্কুলে গত মাসে ভয়াবহ হত্যাযজ্ঞের পর যুক্তরাষ্ট্রে কঠোর অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ আইন প্রণয়নের দাবি ওঠে। প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাসহ অনেকেই অস্ত্র নিয়ন্ত্রণে কঠোর আইন করার চেষ্টা করছেন। কিন্তু অস্ত্র ব্যবসায়ীসহ নিয়ন্ত্রণবিরোধী কিছু সংগঠনের কারণে তা এখনো সম্ভব হয়নি।
ওয়াশিংটনের মার্কিন কংগ্রেস ভবনের অদূরে ন্যাশনাল মলে শনিবার জড়ো হয়ে অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ আইনের দাবিতে বিক্ষোভ করে হাজারো মানুষ। এ সময় বিক্ষোভকারীরা অস্ত্র সহিংসতায় নিহত ব্যক্তিদের নামের তালিকা ও ছবিসংবলিত প্ল্যাকার্ড প্রদর্শন করে। অনেক প্ল্যাকার্ডে অস্ত্র নিয়ন্ত্রণের দাবিসংবলিত স্লোগান দেখা যায়। একটি স্লোগান ছিল, ‘প্রাণঘাতী অস্ত্র নিষিদ্ধ করো’, ‘আপনার অস্ত্রের চেয়ে আমার সন্তান গুরুত্বপূর্ণ’।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া মার্কিন শিক্ষামন্ত্রী আর্নে ডানকান বলেন, ‘আমরা আর কোনো কথা বলতে চাই না। আমরা কঠোর আইন দেখতে চাই। নিরাপদ দেশ দেখতে চাই।’
শিক্ষামন্ত্রীআরও বলেন, ১৯৯০ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত তিনি শিকাগো স্কুল নেটওয়ার্কের প্রধানের দায়িত্বে ছিলেন। ওই সময় অস্ত্র সহিংসতার কারণে প্রতি দুই সপ্তাহে একটি শিশু নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
ওয়াশিংটনের মেয়র ভিনসেন্ট গ্রে অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ আইন কঠোর করার আন্দোলনে শরিক হতে সবার প্রতি আহ্বান জানান।
২০০৭ সালে ভার্জিনিয়ায় বন্দুকধারীর গুলিতে ৩৩ জন নিহত হয়। ওই ঘটনায় বেঁচে যাওয়া কলিন গডার্ড বলেন, ‘অনেক হয়েছে, আর নয়। কঠোর অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ আইনের দাবিতে আমাদের আন্দোলন শুরু হলো মাত্র। এই আন্দোলন চালিয়ে যেতে হবে।’ এএফপি।
ওয়াশিংটনের মার্কিন কংগ্রেস ভবনের অদূরে ন্যাশনাল মলে শনিবার জড়ো হয়ে অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ আইনের দাবিতে বিক্ষোভ করে হাজারো মানুষ। এ সময় বিক্ষোভকারীরা অস্ত্র সহিংসতায় নিহত ব্যক্তিদের নামের তালিকা ও ছবিসংবলিত প্ল্যাকার্ড প্রদর্শন করে। অনেক প্ল্যাকার্ডে অস্ত্র নিয়ন্ত্রণের দাবিসংবলিত স্লোগান দেখা যায়। একটি স্লোগান ছিল, ‘প্রাণঘাতী অস্ত্র নিষিদ্ধ করো’, ‘আপনার অস্ত্রের চেয়ে আমার সন্তান গুরুত্বপূর্ণ’।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া মার্কিন শিক্ষামন্ত্রী আর্নে ডানকান বলেন, ‘আমরা আর কোনো কথা বলতে চাই না। আমরা কঠোর আইন দেখতে চাই। নিরাপদ দেশ দেখতে চাই।’
শিক্ষামন্ত্রীআরও বলেন, ১৯৯০ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত তিনি শিকাগো স্কুল নেটওয়ার্কের প্রধানের দায়িত্বে ছিলেন। ওই সময় অস্ত্র সহিংসতার কারণে প্রতি দুই সপ্তাহে একটি শিশু নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
ওয়াশিংটনের মেয়র ভিনসেন্ট গ্রে অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ আইন কঠোর করার আন্দোলনে শরিক হতে সবার প্রতি আহ্বান জানান।
২০০৭ সালে ভার্জিনিয়ায় বন্দুকধারীর গুলিতে ৩৩ জন নিহত হয়। ওই ঘটনায় বেঁচে যাওয়া কলিন গডার্ড বলেন, ‘অনেক হয়েছে, আর নয়। কঠোর অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ আইনের দাবিতে আমাদের আন্দোলন শুরু হলো মাত্র। এই আন্দোলন চালিয়ে যেতে হবে।’ এএফপি।
No comments