পানির ট্যাংক নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ
বাগেরহাটের মংলায় ১০০টি পানির ট্যাংক নির্মাণে নিম্নমানের উপকরণ ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ফাতেমা কনস্ট্রাকশনের বিরুদ্ধে। মংলার জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল বিভাগ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেছে, ঠিকাদারের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্টভাবে ২৩টি ট্যাংক নির্মাণে নিম্নমানের উপকরণ ব্যবহারের প্রমাণ মিলেছে।
জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল বিভাগের মংলা কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, লবণ পানি অধ্যুষিত মংলা উপজেলায় খাওয়ার পানির তীব্র সংকট রয়েছে। এ সংকট দূর করার জন্য বাংলাদেশ সরকার, ইসলামী উন্নয়ন ব্যাংক ও জাপান সরকারের আর্থিক সহায়তায় উপজেলার ছয়টি ইউনিয়ন ও পৌরসভায় ১৬৫টি পানির ট্যাংক ও ৩০টি নলকূপ বিতরণের প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। এর মধ্যে প্রায় ২৮ লাখ টাকায় পাঁচ হাজার লিটার ধারণক্ষমতার ১০০টি পানির ট্যাংক নির্মাণের কাজ পায় ফাতেমা কনস্ট্রাকশন। প্রতিটি পানির ট্যাংকের জন্য গ্রহীতার কাছ থেকে এক হাজার টাকা করে জামানত নেওয়া হয়েছে। ৩০টির কাজ শেষের পথে।
অভিযোগ উঠেছে, এই ৩০টি ট্যাংক নির্মাণে নিম্নমানের সিমেন্ট, বালু, খোয়া ব্যবহার করা হয়েছে। ইতিমধ্যে মিঠেখালী ইউনিয়নের সোনাখালী গ্রামে কাজ সম্পন্ন হওয়ার ১৮ দিনের মাথায় ভেঙে পড়েছে একটি ট্যাংক। ট্যাংক-গ্রহীতা লিয়াকত হোসেন বলেন, ২ জানুয়ারি কাজ শেষ হওয়ার পর ২০ জানুয়ারি ট্যাংকে পানি উত্তোলনের সঙ্গে সঙ্গে তা ভেঙে পড়ে।
জানতে চাইল ফাতেমা কনস্ট্রাকশনের স্বত্বাধিকারী মো. শহিদুল্লাহ বলেন, ‘নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের জন্য ট্যাংক ভেঙে পড়েনি, পানির চাপে ভেঙে পড়েছে। কাজে কোনো ভুল হলে ঠিক করে দেওয়া হবে। আর যে ২৩টিতে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের বিষয়ে কর্তৃপক্ষ চিঠি দিয়েছে, সেগুলোও ঠিক করে দেওয়া হবে।’ মংলার জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের উপসহকারী প্রকৌশলী এম এ কায়েস বলেন, কাজ সঠিকভাবে না হলে বিল প্রদান করা হবে না।
অভিযোগ উঠেছে, এই ৩০টি ট্যাংক নির্মাণে নিম্নমানের সিমেন্ট, বালু, খোয়া ব্যবহার করা হয়েছে। ইতিমধ্যে মিঠেখালী ইউনিয়নের সোনাখালী গ্রামে কাজ সম্পন্ন হওয়ার ১৮ দিনের মাথায় ভেঙে পড়েছে একটি ট্যাংক। ট্যাংক-গ্রহীতা লিয়াকত হোসেন বলেন, ২ জানুয়ারি কাজ শেষ হওয়ার পর ২০ জানুয়ারি ট্যাংকে পানি উত্তোলনের সঙ্গে সঙ্গে তা ভেঙে পড়ে।
জানতে চাইল ফাতেমা কনস্ট্রাকশনের স্বত্বাধিকারী মো. শহিদুল্লাহ বলেন, ‘নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের জন্য ট্যাংক ভেঙে পড়েনি, পানির চাপে ভেঙে পড়েছে। কাজে কোনো ভুল হলে ঠিক করে দেওয়া হবে। আর যে ২৩টিতে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের বিষয়ে কর্তৃপক্ষ চিঠি দিয়েছে, সেগুলোও ঠিক করে দেওয়া হবে।’ মংলার জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের উপসহকারী প্রকৌশলী এম এ কায়েস বলেন, কাজ সঠিকভাবে না হলে বিল প্রদান করা হবে না।
No comments