আবাসিক হোটেলে আটকে রেখে পাশবিক নির্যাতনঃ বাঁচানো গেল না নয়ন আক্তারকে
নিপীড়নের বিচার না পেয়ে নিজ গায়ে আগুন
ধরিয়ে দীর্ঘ ১০ দিন মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ে অবশেষে না ফিরার দেশে পাড়ি
জমালেন এক মাদ্রাসা ছাত্রী। চাঁদপুরের শাহরাস্তির মাদ্রাসা ছাত্রী নয়ন আক্তার যৌন নিপীড়নের বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়ার ১০ দিন পর মৃত্যু বরণ করেন।
বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসাপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নবম শ্রেণির ছাত্রী নয়ন আক্তারের (১৫) মৃত্যু হয়।
গত ২৫ ডিসেম্বর উপজেলার টামটা ইউনিয়নে নিজের বাড়িতে গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করে ওই ছাত্রী।
নিহতের বড় ভাই আল আমিন বলেন, একমাস আগে পাশের বাড়ির আব্দুল মান্নান ছৈয়ালের ছেলে রুবেল তার বোনকে ‘প্রেমের ফাঁদে ফেলে’ ঢাকায় নিয়ে যায়। সেখানে একটি আবাসিক হোটেলে আটকে রেখে পাশবিক নির্যাতন চালায়।
এরপর সে হোটেল থেকে বাড়িতে পালিয়ে আসে। এ নিয়ে গ্রামে সালিশি বৈঠকে অভিযুক্তের শাস্তি না হওয়ায় তার বোন গত ২৫ ডিসেম্বর আত্মহত্যার চেষ্টা চালায়।
আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাকে প্রথমে শাহরাস্তি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
এদিকে ঘটনার পর গত ২৬ ডিসেম্বর নয়নের মা নুরজাহান বেগম বাদী হয়ে শাহরাস্তি থানায় নারী নির্যাতনের মামলা করেন। মামলায় চারজনকে আসামি করা হয়।
আসামিরা হলেন, কথিত প্রেমিক রুবেল, তার ভাবি কুলসুম, আবুল খায়ের, আব্দুল মান্নান।
শাহরাস্তি থানার এসআই আব্দুল মান্নান বলেন, আসামি কুলসুম বেগমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। রুবেলসহ অপর আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।
নিহতের বড় ভাই আল আমিন বলেন, একমাস আগে পাশের বাড়ির আব্দুল মান্নান ছৈয়ালের ছেলে রুবেল তার বোনকে ‘প্রেমের ফাঁদে ফেলে’ ঢাকায় নিয়ে যায়। সেখানে একটি আবাসিক হোটেলে আটকে রেখে পাশবিক নির্যাতন চালায়।
এরপর সে হোটেল থেকে বাড়িতে পালিয়ে আসে। এ নিয়ে গ্রামে সালিশি বৈঠকে অভিযুক্তের শাস্তি না হওয়ায় তার বোন গত ২৫ ডিসেম্বর আত্মহত্যার চেষ্টা চালায়।
আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাকে প্রথমে শাহরাস্তি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
এদিকে ঘটনার পর গত ২৬ ডিসেম্বর নয়নের মা নুরজাহান বেগম বাদী হয়ে শাহরাস্তি থানায় নারী নির্যাতনের মামলা করেন। মামলায় চারজনকে আসামি করা হয়।
আসামিরা হলেন, কথিত প্রেমিক রুবেল, তার ভাবি কুলসুম, আবুল খায়ের, আব্দুল মান্নান।
শাহরাস্তি থানার এসআই আব্দুল মান্নান বলেন, আসামি কুলসুম বেগমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। রুবেলসহ অপর আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।
No comments