কোকোর পাচার করা টাকার সুদ এলো দেশে
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর পাচার করা অর্থের লভ্যাংশ বাবদ প্রায় সাড়ে ১৫ লাখ টাকা সোনালী ব্যাংকে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) অ্যাকাউন্টে জমা হয়েছে।
গত ৩১ ডিসেম্বর সিঙ্গাপুরের একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে লভ্যাংশের এই টাকা জমা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন একজন কমিশনার। দুদক কমিশনার মো. সাহাবুদ্দিন চুপ্পু কালের কণ্ঠকে বলেন, লভ্যাংশের প্রায় সাড়ে ১৫ লাখ টাকা দুদকের অ্যাকাউন্টে এসেছে। গত ৩১ ডিসেম্বর কোকোর পাচার করা অর্থের লভ্যাংশের ওই টাকা দুদকের অ্যাকাউন্টে আসে। উদ্ধার করা ওই টাকা দুর্নীতিবিরোধী কর্মকাণ্ডে ব্যবহার করা হবে বলে তিনি জানান।
গত বছরের ২২ নভেম্বর সিঙ্গাপুর থেকে কোকোর পাচার করা ২০ লাখ ৪১ হাজার সিঙ্গাপুরি ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় সাড়ে ১৩ কোটি টাকা) দুদকের অ্যাকাউন্টে আসে।
দুদক সূত্র জানায়, কোকোর পাচার করা ২০ লাখ ৪১ হাজার সিঙ্গাপুরি ডলার সিঙ্গাপুরের যে ব্যাংকে জমা রাখা ছিল, সেই ব্যাংক থেকে ওই অর্থের লভ্যাংশ ২৩ হাজার ৮০০ সিঙ্গাপুরি ডলার (বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ১৫ লাখ ৪৮ হাজার ৭৭৮) সোনালী ব্যাংকের রমনা করপোরেট শাখায় দুদকের অ্যাকাউন্টে আসে।
বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে ২০০৪ থেকে ২০০৬ সালের মধ্যে কোকোর অবৈধভাবে সিঙ্গাপুরের ইউনাইটেড ওভারসিজ ব্যাংকে বাংলাদেশি মুদ্রায় ২০ কোটি টাকা পাচার করার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আদালত তাঁকে সাজা দিয়েছেন। মুদ্রা পাচারের ওই মামলায় কোকোর ছয় বছরের কারাদণ্ডের পাশাপাশি ৩৮ কোটি ৮৩ লাখ টাকা জরিমানা হয়েছে।
দুদকের তদন্ত টিম জানায়, ২০০৮ সালে প্রথম কোকোর অর্থপাচারের অনুসন্ধান শুরু হয়। দুদকের অনুসন্ধান ও তদন্ত বিভাগের উপপরিচালক আবু সাঈদ এ বিষয়ে তদন্ত করেন। ২০০৯ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি অনুসন্ধান প্রতিবেদন কমিশনে জমা দেওয়া হয়।
গত বছরের ২২ নভেম্বর সিঙ্গাপুর থেকে কোকোর পাচার করা ২০ লাখ ৪১ হাজার সিঙ্গাপুরি ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় সাড়ে ১৩ কোটি টাকা) দুদকের অ্যাকাউন্টে আসে।
দুদক সূত্র জানায়, কোকোর পাচার করা ২০ লাখ ৪১ হাজার সিঙ্গাপুরি ডলার সিঙ্গাপুরের যে ব্যাংকে জমা রাখা ছিল, সেই ব্যাংক থেকে ওই অর্থের লভ্যাংশ ২৩ হাজার ৮০০ সিঙ্গাপুরি ডলার (বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ১৫ লাখ ৪৮ হাজার ৭৭৮) সোনালী ব্যাংকের রমনা করপোরেট শাখায় দুদকের অ্যাকাউন্টে আসে।
বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে ২০০৪ থেকে ২০০৬ সালের মধ্যে কোকোর অবৈধভাবে সিঙ্গাপুরের ইউনাইটেড ওভারসিজ ব্যাংকে বাংলাদেশি মুদ্রায় ২০ কোটি টাকা পাচার করার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আদালত তাঁকে সাজা দিয়েছেন। মুদ্রা পাচারের ওই মামলায় কোকোর ছয় বছরের কারাদণ্ডের পাশাপাশি ৩৮ কোটি ৮৩ লাখ টাকা জরিমানা হয়েছে।
দুদকের তদন্ত টিম জানায়, ২০০৮ সালে প্রথম কোকোর অর্থপাচারের অনুসন্ধান শুরু হয়। দুদকের অনুসন্ধান ও তদন্ত বিভাগের উপপরিচালক আবু সাঈদ এ বিষয়ে তদন্ত করেন। ২০০৯ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি অনুসন্ধান প্রতিবেদন কমিশনে জমা দেওয়া হয়।
No comments