আশ্রয়প্রার্থী ৭৩ রোহিঙ্গাকে ফেরত পাঠাল থাইল্যান্ড
থাইল্যান্ডের দক্ষিণাঞ্চলীয় অবকাশ দ্বীপ ফুকেটে নৌকায় ভেসে আসা ৭৩ জন রোহিঙ্গাকে স্বদেশে ফেরত পাঠিয়েছে থাই কর্তৃপক্ষ। মিয়ানমারে রক্তক্ষয়ী সহিংসতার শিকার রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ার জন্য জাতিসংঘ ও বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থার অনুরোধ উপেক্ষা করে তারা এ পদক্ষেপ নিল।
থাইল্যান্ডের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তাবিষয়ক কমান্ডের মুখপাত্র দিতথাপর্ন সাসাসমিত গতকাল বৃহস্পতিবার জানান, ১৫ জন নারীসহ ৭৩ জন রোহিঙ্গা শরণার্থীকে গত বুধবার সীমান্তপথে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে।
দিতথাপর্ন আরও জানান, সাগরে প্রচণ্ড ঢেউ থাকায় এ পথে তাদের অন্য কোথাও যেতে দেওয়া হলে বিপদ হতে পারত। তাই থাই ভূখণ্ডে তাদের ওঠার সুযোগ দেওয়া হয়। পরে অবৈধ অভিবাসী হিসেবে আটক করা হয়। তিনি বলেন, ‘ফুকেটের অভিবাসন পুলিশ স্থলপথে রানং হয়ে তাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠিয়েছে।’
আগের দিন বুধবার ফুকেটের প্রাদেশিক গভর্নর মৈত্রি ইনথুসুত জানান, উপকূলে ভাসমান ওই শরণার্থীরা জানিয়েছে, তারা সেখান থেকে অন্য কোথাও যাত্রা করতে পারবে না। তারা অত্যন্ত পরিশ্রান্ত ও সমুদ্রযাত্রায় দুর্যোগের আশঙ্কা করছে। তাদের মধ্যে ১২টি শিশুও রয়েছে।
গত মঙ্গলবার আশ্রয়প্রার্থী এসব রোহিঙ্গাকে কর্তৃপক্ষ ওষুধ, খাবার ও জ্বালানি সরবরাহ করে, যাতে তারা পুনরায় যাত্রা শুরু করতে পারে। এএফপি।
দিতথাপর্ন আরও জানান, সাগরে প্রচণ্ড ঢেউ থাকায় এ পথে তাদের অন্য কোথাও যেতে দেওয়া হলে বিপদ হতে পারত। তাই থাই ভূখণ্ডে তাদের ওঠার সুযোগ দেওয়া হয়। পরে অবৈধ অভিবাসী হিসেবে আটক করা হয়। তিনি বলেন, ‘ফুকেটের অভিবাসন পুলিশ স্থলপথে রানং হয়ে তাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠিয়েছে।’
আগের দিন বুধবার ফুকেটের প্রাদেশিক গভর্নর মৈত্রি ইনথুসুত জানান, উপকূলে ভাসমান ওই শরণার্থীরা জানিয়েছে, তারা সেখান থেকে অন্য কোথাও যাত্রা করতে পারবে না। তারা অত্যন্ত পরিশ্রান্ত ও সমুদ্রযাত্রায় দুর্যোগের আশঙ্কা করছে। তাদের মধ্যে ১২টি শিশুও রয়েছে।
গত মঙ্গলবার আশ্রয়প্রার্থী এসব রোহিঙ্গাকে কর্তৃপক্ষ ওষুধ, খাবার ও জ্বালানি সরবরাহ করে, যাতে তারা পুনরায় যাত্রা শুরু করতে পারে। এএফপি।
No comments