বীরশ্রেষ্ঠ মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর সেতু হুমকির মুখে
নদীভাঙনের কারণে বরিশাল-ঢাকা মহাসড়কের বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলার রহমতপুরে বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর সেতু এবং সেতুর সংযোগ সড়ক হুমকির মুখে পড়েছে।
গত মঙ্গলবার সরেজমিনে রহমতপুর এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সেতুসংলগ্ন সন্ধ্যা নদীর তীরে ভাঙন রোধে বসানো ব্লক ভেঙে নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। ভাঙন সেতুর সংযোগ সড়ক পর্যন্ত ঠেকেছে। ভাঙন প্রতিরোধ করা না হলে সংযোগ সড়ক ভেঙে সেতু দিয়ে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
স্থানীয় লোকজনের অভিযোগ, পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) খামখেয়ালি ও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ধীরগতিতে কাজ করায় ভাঙন ভয়াবহ রূপ নিয়েছে।
পাউবো সূত্র জানায়, গত বছর প্রায় এক কোটি টাকার ব্লক ও জিও ব্যাগ ফেলা হয়েছে। তীব্র স্রোতের কারণে ভাঙন প্রতিরোধ করা সম্ভব হচ্ছে না। সেতুসংলগ্ন এলাকার বাসিন্দা আবু বকর অভিযোগ করেন প্রতিবছর ব্লক ফেলা হয়। কিন্তু কাজের মান ভালো হয় না। এ ছাড়া ভাঙন ঠেকাতে যে পরিমাণ ব্লক ও জিও ব্যাগ ফেলা দরকার তা করা হয় না।
এলাকার সৈয়দ মোশারেফ রশিদা একাডেমির প্রধান শিক্ষক সেলিম রেজা বলেন, ইতিমধ্যে সেতুর আশপাশের বেশ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও বাড়িঘর নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। ভাঙনের মুখে রয়েছে আমাদের প্রতিষ্ঠান, মসজিদ, ফসলি জমি ও অনেক ঘরবাড়ি। থেমে থেমে কাজ করায় ভাঙন সেতুর সংযোগ সড়ক পর্যন্ত ঠেকেছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে পাউবোর একজন প্রকৌশলী বলেন, সেতু এলাকায় ভাঙন তীব্র হলেও আমরা মাত্র ১০৫ মিটার জায়গায় জিও ব্যাগ (বালুভতি ব্যাগ) ফেলার অনুমতি পেয়েছি। এখানে প্রায় চার হাজার ফুট জায়গাজুড়ে ভাঙন প্রতিরোধে ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন। বরাদ্দ না থাকায় স্থায়ীভাবে কাজ করা যাচ্ছে না।
পাউবো বরিশালের নির্বাহী প্রকৌশলী হারুন অর রশীদ বলেন, গত বর্ষা মৌসুমে একটি প্রকল্প তৈরি করে ঢাকায় পাঠানো হয়েছিল। ওই প্রকল্প অনুমোদন করা হয়নি। ওই প্রকল্প অনুমোদন করা হলেই কাজ শুরু হবে। তা ছাড়া চাহিদা অনুযায়ী বরাদ্দ না পাওয়ায় কাজ করা যাচ্ছে না।
স্থানীয় লোকজনের অভিযোগ, পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) খামখেয়ালি ও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ধীরগতিতে কাজ করায় ভাঙন ভয়াবহ রূপ নিয়েছে।
পাউবো সূত্র জানায়, গত বছর প্রায় এক কোটি টাকার ব্লক ও জিও ব্যাগ ফেলা হয়েছে। তীব্র স্রোতের কারণে ভাঙন প্রতিরোধ করা সম্ভব হচ্ছে না। সেতুসংলগ্ন এলাকার বাসিন্দা আবু বকর অভিযোগ করেন প্রতিবছর ব্লক ফেলা হয়। কিন্তু কাজের মান ভালো হয় না। এ ছাড়া ভাঙন ঠেকাতে যে পরিমাণ ব্লক ও জিও ব্যাগ ফেলা দরকার তা করা হয় না।
এলাকার সৈয়দ মোশারেফ রশিদা একাডেমির প্রধান শিক্ষক সেলিম রেজা বলেন, ইতিমধ্যে সেতুর আশপাশের বেশ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও বাড়িঘর নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। ভাঙনের মুখে রয়েছে আমাদের প্রতিষ্ঠান, মসজিদ, ফসলি জমি ও অনেক ঘরবাড়ি। থেমে থেমে কাজ করায় ভাঙন সেতুর সংযোগ সড়ক পর্যন্ত ঠেকেছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে পাউবোর একজন প্রকৌশলী বলেন, সেতু এলাকায় ভাঙন তীব্র হলেও আমরা মাত্র ১০৫ মিটার জায়গায় জিও ব্যাগ (বালুভতি ব্যাগ) ফেলার অনুমতি পেয়েছি। এখানে প্রায় চার হাজার ফুট জায়গাজুড়ে ভাঙন প্রতিরোধে ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন। বরাদ্দ না থাকায় স্থায়ীভাবে কাজ করা যাচ্ছে না।
পাউবো বরিশালের নির্বাহী প্রকৌশলী হারুন অর রশীদ বলেন, গত বর্ষা মৌসুমে একটি প্রকল্প তৈরি করে ঢাকায় পাঠানো হয়েছিল। ওই প্রকল্প অনুমোদন করা হয়নি। ওই প্রকল্প অনুমোদন করা হলেই কাজ শুরু হবে। তা ছাড়া চাহিদা অনুযায়ী বরাদ্দ না পাওয়ায় কাজ করা যাচ্ছে না।
No comments