বই উৎসব ॥ সফলতার নজির
আলোকিত সমাজে এগিয়ে যাওয়ার জন্য প্রাথমিক যেসব সোপান পার হওয়া দরকার তার একটি শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে বই দেয়া ইংরেজী নতুন বছরের উৎসব গেল ১ তারিখে। সে উৎসবে নানাভাবে নানা স্থানে শামিল হয়েছিলেন সবাই।
একই দিনে আরও একটা উৎসব হয়ে গেল সেদিন। সে উৎসব মূলত শিশুদের হলেও তার আনন্দ উপভোগ করেছেন শিক্ষক এবং অভিভাবকরাও। এটা ছিল স্কুলে স্কুলে বই উৎসব। বিনামূল্যে নতুন বই দেয়া হয়েছে ওই দিন। আনন্দে শিশুদের মন মাতোয়ারা। বড়রাও অত্যন্ত খুশি এতে। চার বছর ধরে চলছে এই বিনামূল্যে নতুন বই দেবার ব্যবস্থা। বর্তমান সরকার এবার চতুর্থবারের মতো এই উৎসবের সফল আয়োজন করেছিল। তাতে সফল হয়েছে সরকার, শিক্ষামন্ত্রী এবং তাঁর মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাই। এজন্য তারা ধন্যবাদ পেতে পারেন।
দেশে অনেক সমস্যা। অনেক সমস্যা জগদ্দল পাথরের মতো চেপে বসে আছে সমাজে। এর একটি শিক্ষাহীনতা তথা নিরক্ষরতা। এর সঙ্গে রয়েছে আরও অনেক সমস্যা। কোন এক সরকারের পক্ষে তার ক্ষমতার পাঁচ বছরে ওইসব সমস্যা মিটিয়ে ফেলা সম্ভব নয়। তারপরও এই সরকার তাদের পাঁচ বছরের সময়কালে চার বছরের মাথায় পর পর চারবার বিনামূল্যে শিক্ষার্থীদের হাতে বই নির্ধারিত সময়ে তুলে দিতে পারল তাতে সমস্যায় জর্জরিত হতাশার এই দেশে সাফল্যের দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।
নানা ক্ষেত্রে সরকারের অনেক সমালোচনা শোনা যায়। শোনা যায়, নানা ব্যর্থতার অভিযোগও। এটা হয়নি, ওটা করেনি বা পারেনিÑএমন সব অভিযোগ প্রায়ই শোনা যায়। কিন্তু এটা স্বীকার করতেই হবে, সরকারের মেয়াদের এই আটচল্লিশ মাসে যে সাফল্যগুলো উল্লেখ করার মতো তার ভেতর এই বিনামূল্যে নতুন বছরে শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেয়ার সাফল্যটি উল্লেখ করার মতো। এবার প্রায় চার কোটি শিক্ষার্থীর হাতে নতুন বই তুলে দেয়া হয়েছে।
অতীতের অভিজ্ঞতা মানুষ ভোলেনি। আগে বছরের প্রথম কয়েক মাস পার হয়ে গেলেও অনেকেই বই পেত না। অভিভাবকরা এখানে ওখানে হন্যে হয়ে ঘুরতেন বইয়ের জন্য। বহু শিক্ষার্থী স্কুলে যেত বই ছাড়া। এখন দেখা গেল পারা যায়, পরিস্থিতির বদল ঘটানো সম্ভব। সেটাই প্রমাণ হচ্ছে এখন। বোঝা গেল আমাদের দেশেও এটা সম্ভব। শিক্ষা ক্ষেত্রে তারই প্রমাণ দিল সরকার।
সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে যাচ্ছে। এর মর্মকথা হচ্ছে, আধুনিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিভিত্তিক দেশ গড়ে তোলা, জ্ঞানভিত্তিক দেশ গড়ে তোলা, আলোকিত সমাজ গড়ে তোলা। সেই আলোকিত সমাজে এগিয়ে যাওয়ার জন্য প্রাথমিক যেসব সোপান পার হওয়া দরকার তার একটি শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে বই দেয়া।
এতে শিক্ষার্থীদের মনে আনন্দ বাড়বে, পড়ার প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি হবে, পড়ালেখা সামগ্রিকভাবে ভাল হবে। এতে শিক্ষার্থীদের মনে সৃষ্টি হবে নতুন নতুন অনুসন্ধিৎসা। নতুন একটা শিক্ষিত সমাজ গড়ে উঠবে এর মাধ্যমে।
সরকারের শিক্ষা ক্ষেত্রের এই সাফল্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সাফল্য হিসেবেই চিহ্নিত হবে, সন্দেহ নেই।
দেশে অনেক সমস্যা। অনেক সমস্যা জগদ্দল পাথরের মতো চেপে বসে আছে সমাজে। এর একটি শিক্ষাহীনতা তথা নিরক্ষরতা। এর সঙ্গে রয়েছে আরও অনেক সমস্যা। কোন এক সরকারের পক্ষে তার ক্ষমতার পাঁচ বছরে ওইসব সমস্যা মিটিয়ে ফেলা সম্ভব নয়। তারপরও এই সরকার তাদের পাঁচ বছরের সময়কালে চার বছরের মাথায় পর পর চারবার বিনামূল্যে শিক্ষার্থীদের হাতে বই নির্ধারিত সময়ে তুলে দিতে পারল তাতে সমস্যায় জর্জরিত হতাশার এই দেশে সাফল্যের দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।
নানা ক্ষেত্রে সরকারের অনেক সমালোচনা শোনা যায়। শোনা যায়, নানা ব্যর্থতার অভিযোগও। এটা হয়নি, ওটা করেনি বা পারেনিÑএমন সব অভিযোগ প্রায়ই শোনা যায়। কিন্তু এটা স্বীকার করতেই হবে, সরকারের মেয়াদের এই আটচল্লিশ মাসে যে সাফল্যগুলো উল্লেখ করার মতো তার ভেতর এই বিনামূল্যে নতুন বছরে শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেয়ার সাফল্যটি উল্লেখ করার মতো। এবার প্রায় চার কোটি শিক্ষার্থীর হাতে নতুন বই তুলে দেয়া হয়েছে।
অতীতের অভিজ্ঞতা মানুষ ভোলেনি। আগে বছরের প্রথম কয়েক মাস পার হয়ে গেলেও অনেকেই বই পেত না। অভিভাবকরা এখানে ওখানে হন্যে হয়ে ঘুরতেন বইয়ের জন্য। বহু শিক্ষার্থী স্কুলে যেত বই ছাড়া। এখন দেখা গেল পারা যায়, পরিস্থিতির বদল ঘটানো সম্ভব। সেটাই প্রমাণ হচ্ছে এখন। বোঝা গেল আমাদের দেশেও এটা সম্ভব। শিক্ষা ক্ষেত্রে তারই প্রমাণ দিল সরকার।
সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে যাচ্ছে। এর মর্মকথা হচ্ছে, আধুনিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিভিত্তিক দেশ গড়ে তোলা, জ্ঞানভিত্তিক দেশ গড়ে তোলা, আলোকিত সমাজ গড়ে তোলা। সেই আলোকিত সমাজে এগিয়ে যাওয়ার জন্য প্রাথমিক যেসব সোপান পার হওয়া দরকার তার একটি শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে বই দেয়া।
এতে শিক্ষার্থীদের মনে আনন্দ বাড়বে, পড়ার প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি হবে, পড়ালেখা সামগ্রিকভাবে ভাল হবে। এতে শিক্ষার্থীদের মনে সৃষ্টি হবে নতুন নতুন অনুসন্ধিৎসা। নতুন একটা শিক্ষিত সমাজ গড়ে উঠবে এর মাধ্যমে।
সরকারের শিক্ষা ক্ষেত্রের এই সাফল্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সাফল্য হিসেবেই চিহ্নিত হবে, সন্দেহ নেই।
No comments