কোটি টাকার খুদে আঁকিয়ে!
ওর বয়স কত আর হবে, এই ধরো পাঁচ বছর। এই বয়সেই ও কী করেছে জানো? অনেক টাকা আয় করেছে। ব্রিটিশ মুদ্রায় তা এক লাখ পাউন্ডের বেশি। আর বাংলাদেশি মুদ্রায় এক কোটি ২০ লাখ টাকার ওপরে।পেশাদার গুণী শিল্পীর মতো ওর ছবি অনেক টাকায় বিক্রি হয়। নাম ইলিতা আন্দ্রে।
অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে বাড়ি। বলা হচ্ছে, বিশ্বের সবচেয়ে ছোট পেশাদার শিল্পী ও। দুটি প্রদর্শনী হয়েছে ওর। আগামী মাসে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে তৃতীয় প্রদর্শনী হবে।
ইলিতার বাবা অস্ট্রেলীয়। নাম মাইকেল আন্দ্রে। মায়ের বাড়ি রাশিয়ায়। নাম নিক্কা কালাশনিকোভা। বাবা-মা জানান, মাত্র দুই বছর বয়স থেকে ছবি আঁকতে শুরু করে ইলিতা। ওর কম দামে বিক্রি ছবিগুলোরও দাম পড়েছে সাড়ে তিন লাখ টাকার ওপরে। সব টাকা রাখা হয়েছে একটা তহবিলে। এই টুকুন বয়সে নিজের আঁকা ছবি বিক্রি করে যে টাকা ইলিতা পেয়েছে, তা অনেক পেশাদার শিল্পী সারা জীবনেও আয় করতে পারেননি। ওর বেশির ভাগ ছবি পাঁচ থেকে ১০ হাজার মার্কিন ডলারে বিক্রি হয়েছে। সবচেয়ে বেশি দামে বিক্রি হয়েছে রাশিয়ার মির মহাকাশ কেন্দ্রের ছবি। হংকংয়ে এটি ২৪ হাজার ডলারে বিক্রি হয়।
মা নিক্কা বলেন, ছোটরা সাধারণত দু-তিন মিনিট ছবি এঁকেই হাঁপিয়ে ওঠে। কিন্তু ইলিতা এক থেকে দেড় ঘণ্টা পর্যন্ত সময় নেয়।
এই খুদে শিল্পীর ছবিগুলো নিয়ে প্রথম একক প্রদর্শনী হয়েছে গত বছর। আগামী মাসে নিউইয়র্কের আগোরা গ্যালারিতে হবে তৃতীয় প্রদর্শনী।
অনেকে বলেছেন, ইলিতার ছবি আঁকার পেছনে বাবা-মায়ের অবদান রয়েছে। এ ব্যাপারে বাবা মাইকেল আন্দ্রে বলেছেন, ছবি আঁকার সময় কেউ মাতব্বরি ফলাতে গেলে ও ভয়ানক রেগে যায়। আঁকা, রং লাগানো—সবই ইলিতার নিজস্ব ব্যাপার। এতে অন্য কারও কোনো প্রভাব নেই।
এর মধ্যে ইলিতার অনেক ভক্ত জুটে গেছে। তাঁদের অনেকে ওর ছবি খ্যাতিমান শিল্পী পাবলো পিকাসো ও জ্যাকসন পোলকের ছবির সঙ্গে তুলনা করছেন।
শরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া
সূত্র: বিবিসি, স্কাই নিউজ, ডেইলি মেইল অনলাইন।
ইলিতার বাবা অস্ট্রেলীয়। নাম মাইকেল আন্দ্রে। মায়ের বাড়ি রাশিয়ায়। নাম নিক্কা কালাশনিকোভা। বাবা-মা জানান, মাত্র দুই বছর বয়স থেকে ছবি আঁকতে শুরু করে ইলিতা। ওর কম দামে বিক্রি ছবিগুলোরও দাম পড়েছে সাড়ে তিন লাখ টাকার ওপরে। সব টাকা রাখা হয়েছে একটা তহবিলে। এই টুকুন বয়সে নিজের আঁকা ছবি বিক্রি করে যে টাকা ইলিতা পেয়েছে, তা অনেক পেশাদার শিল্পী সারা জীবনেও আয় করতে পারেননি। ওর বেশির ভাগ ছবি পাঁচ থেকে ১০ হাজার মার্কিন ডলারে বিক্রি হয়েছে। সবচেয়ে বেশি দামে বিক্রি হয়েছে রাশিয়ার মির মহাকাশ কেন্দ্রের ছবি। হংকংয়ে এটি ২৪ হাজার ডলারে বিক্রি হয়।
মা নিক্কা বলেন, ছোটরা সাধারণত দু-তিন মিনিট ছবি এঁকেই হাঁপিয়ে ওঠে। কিন্তু ইলিতা এক থেকে দেড় ঘণ্টা পর্যন্ত সময় নেয়।
এই খুদে শিল্পীর ছবিগুলো নিয়ে প্রথম একক প্রদর্শনী হয়েছে গত বছর। আগামী মাসে নিউইয়র্কের আগোরা গ্যালারিতে হবে তৃতীয় প্রদর্শনী।
অনেকে বলেছেন, ইলিতার ছবি আঁকার পেছনে বাবা-মায়ের অবদান রয়েছে। এ ব্যাপারে বাবা মাইকেল আন্দ্রে বলেছেন, ছবি আঁকার সময় কেউ মাতব্বরি ফলাতে গেলে ও ভয়ানক রেগে যায়। আঁকা, রং লাগানো—সবই ইলিতার নিজস্ব ব্যাপার। এতে অন্য কারও কোনো প্রভাব নেই।
এর মধ্যে ইলিতার অনেক ভক্ত জুটে গেছে। তাঁদের অনেকে ওর ছবি খ্যাতিমান শিল্পী পাবলো পিকাসো ও জ্যাকসন পোলকের ছবির সঙ্গে তুলনা করছেন।
শরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া
সূত্র: বিবিসি, স্কাই নিউজ, ডেইলি মেইল অনলাইন।
No comments