সাকার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য গ্রহণ ২০ মে-হরতালে আসামিপক্ষের আইনজীবীদের জন্য নিরাপত্তার নির্দেশ
হরতালে আসামিপক্ষের আইনজীবীদের ট্রাইব্যুনালে আসতে প্রয়োজনে পুলিশি নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে রাষ্ট্রপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১। বিচারপতি নিজামুল হকের নেতৃত্বে দুই সদস্যের (এক সদস্য অনুপস্থিত ছিলেন) ট্রাইব্যুনাল গতকাল বৃহস্পতিবার এ আদেশ দেন।
এই ট্রাইব্যুনালে গতকাল বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন কাদের (সাকা) চৌধুরী ও জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য ছিল। বিএনপির নেতৃত্বে ১৮ দলীয় জোট আহূত হরতালের কারণে এ দুই মামলার আসামিপক্ষের আইনজীবীরা ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত ছিলেন না। আসামিদেরও কারাগার থেকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়নি। পরে এ দুই মামলার সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য ২০ মে দিন ধার্য করা হয়।
কার্যতালিকার শুরুতে ছিল সাকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে মামলা। এ মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের প্রথম সাক্ষী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক আনিসুজ্জামানকে আসামিপক্ষের জেরার চতুর্থ দিন ছিল গতকাল। সাকা চৌধুরী ও তাঁর আইনজীবীদের অনুপস্থিতির কারণে ট্রাইব্যুনাল সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য ২০ মে দিন ধার্য করে আদেশ দেন।
আদেশে বলা হয়, আসামি সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ট্রাইব্যুনালে হাজির নেই। গাজীপুর কারা কর্তৃপক্ষের পাঠানো ফ্যাক্সবার্তায় বলা হয়েছে, পর্যাপ্তসংখ্যক পুলিশ না থাকায় আসামিকে ট্রাইব্যুনালে পাঠানো যায়নি। এ ছাড়া বিরোধী দলের ডাকা হরতালে রাস্তায় কিছু অস্বাভাবিক পরিস্থিতি রয়েছে। তবে রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলিরা উপস্থিত আছেন। আসামিপক্ষের আইনজীবীদের উপস্থিত থাকা উচিত ছিল এবং পরে প্রয়োজনে পুলিশের সহায়তায় তাঁদের উপস্থিত থাকার নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে। ট্রাইব্যুনাল আসামিপক্ষের জন্য পুলিশি নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে রাষ্ট্রপক্ষকে নির্দেশ দেন।
আদেশে আরও বলা হয়, আজকের (বৃহস্পতিবার) মধ্যে এ মামলায় আসামিপক্ষের সাক্ষীর তালিকা ও সংশ্লিষ্ট নথিপত্র জমা দেওয়ার নির্দেশনা ছিল। কিন্তু এগুলো কেন নির্ধারিত দিনের মধ্যে জমা দেওয়া হলো না, এ বিষয়ে রোববারের মধ্যে আসামিপক্ষকে ব্যাখ্যা দিতে হবে।
সাঈদীর বিরুদ্ধে মামলায়ও আসামিপক্ষের আইনজীবীদের প্রতি অনুরূপ আদেশ দিয়ে সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য ২০ মে দিন ধার্য করেন ট্রাইব্যুনাল। রাস্তাঘাটে প্রতিকূল পরিস্থিতি সত্ত্বেও যথাসময়ে উপস্থিত থাকার জন্য সাংবাদিকদের ধন্যবাদ জানান ট্রাইব্যুনাল।
কামারুজ্জামান ও আলীমের বিরুদ্ধে মামলার শুনানি ২০ মে: জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মো. কামারুজ্জামান এবং বিএনপির নেতা ও সাবেক মন্ত্রী আবদুল আলীমের বিরুদ্ধে মামলায় গতকাল অভিযোগের বিষয়ে শুনানির দিন ধার্য থাকলেও তা হয়নি। বিচারপতি এ টি এম ফজলে কবীরের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল-২-এ এই দুটি মামলার বিচারকাজ চলছে। সকালে ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম শুরু হয়। শারীরিক কারণে জামিনে থাকা আলীম হাজির ছিলেন। রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলিরা উপস্থিত থাকলেও আসামিপক্ষের আইনজীবীরা ছিলেন না। পরে ট্রাইব্যুনাল এ দুই মামলার কার্যক্রম ২০ মে পর্যন্ত মুলতবি করেন।
কার্যতালিকার শুরুতে ছিল সাকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে মামলা। এ মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের প্রথম সাক্ষী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক আনিসুজ্জামানকে আসামিপক্ষের জেরার চতুর্থ দিন ছিল গতকাল। সাকা চৌধুরী ও তাঁর আইনজীবীদের অনুপস্থিতির কারণে ট্রাইব্যুনাল সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য ২০ মে দিন ধার্য করে আদেশ দেন।
আদেশে বলা হয়, আসামি সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ট্রাইব্যুনালে হাজির নেই। গাজীপুর কারা কর্তৃপক্ষের পাঠানো ফ্যাক্সবার্তায় বলা হয়েছে, পর্যাপ্তসংখ্যক পুলিশ না থাকায় আসামিকে ট্রাইব্যুনালে পাঠানো যায়নি। এ ছাড়া বিরোধী দলের ডাকা হরতালে রাস্তায় কিছু অস্বাভাবিক পরিস্থিতি রয়েছে। তবে রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলিরা উপস্থিত আছেন। আসামিপক্ষের আইনজীবীদের উপস্থিত থাকা উচিত ছিল এবং পরে প্রয়োজনে পুলিশের সহায়তায় তাঁদের উপস্থিত থাকার নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে। ট্রাইব্যুনাল আসামিপক্ষের জন্য পুলিশি নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে রাষ্ট্রপক্ষকে নির্দেশ দেন।
আদেশে আরও বলা হয়, আজকের (বৃহস্পতিবার) মধ্যে এ মামলায় আসামিপক্ষের সাক্ষীর তালিকা ও সংশ্লিষ্ট নথিপত্র জমা দেওয়ার নির্দেশনা ছিল। কিন্তু এগুলো কেন নির্ধারিত দিনের মধ্যে জমা দেওয়া হলো না, এ বিষয়ে রোববারের মধ্যে আসামিপক্ষকে ব্যাখ্যা দিতে হবে।
সাঈদীর বিরুদ্ধে মামলায়ও আসামিপক্ষের আইনজীবীদের প্রতি অনুরূপ আদেশ দিয়ে সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য ২০ মে দিন ধার্য করেন ট্রাইব্যুনাল। রাস্তাঘাটে প্রতিকূল পরিস্থিতি সত্ত্বেও যথাসময়ে উপস্থিত থাকার জন্য সাংবাদিকদের ধন্যবাদ জানান ট্রাইব্যুনাল।
কামারুজ্জামান ও আলীমের বিরুদ্ধে মামলার শুনানি ২০ মে: জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মো. কামারুজ্জামান এবং বিএনপির নেতা ও সাবেক মন্ত্রী আবদুল আলীমের বিরুদ্ধে মামলায় গতকাল অভিযোগের বিষয়ে শুনানির দিন ধার্য থাকলেও তা হয়নি। বিচারপতি এ টি এম ফজলে কবীরের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল-২-এ এই দুটি মামলার বিচারকাজ চলছে। সকালে ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম শুরু হয়। শারীরিক কারণে জামিনে থাকা আলীম হাজির ছিলেন। রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলিরা উপস্থিত থাকলেও আসামিপক্ষের আইনজীবীরা ছিলেন না। পরে ট্রাইব্যুনাল এ দুই মামলার কার্যক্রম ২০ মে পর্যন্ত মুলতবি করেন।
No comments