টে লি ফো নে না গ রি ক ম ন্ত ব্য-ডিসিসি নির্বাচন পেছানোর কারণ যৌক্তিক নয়
প্রিয় পাঠক, আপনাদের সরাসরি মন্তব্য নিয়ে আমাদের নিয়মিত আয়োজনে এবার ডিসিসি নির্বাচন পিছিয়ে গেল: আপনার মন্তব্য কী? প্রশ্নে টেলিফোনের মাধ্যমে মন্তব্য আহ্বান করা হয়েছিল। এ ব্যাপারে আপনারা উৎসাহব্যঞ্জক সাড়া দিয়েছেন। মন্তব্যগুলোর কিছু অংশ গতকাল ছাপা হয়েছে; বাকি অংশ ছাপা হলো আজ।
কাউসার আহমেদ, চাকরিজীবী
সাহেবগঞ্জ, ফরিদগঞ্জ, চাঁদপুর
যে দেশের স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান যত বেশি শক্তিশালী ও গতিশীল, সেই দেশ ও জাতি তত বেশি উন্নত। দীর্ঘদিন ডিসিসি নির্বাচন না হওয়ায় মেয়াদ-উত্তীর্ণ ডিসিসি কার্যক্রমে অনেকটা গতিহীন, দুর্বল সঠিক সময়ে নির্বাচন না হওয়ায় জনগণও তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত।
মো. শেখ সাদী, শিক্ষার্থী
কমলনগর, লক্ষ্মীপুর
এই নির্বাচন পিছিয়ে যাওয়ার একমাত্র কারণ ইসির দুর্বলতা।
শিবুপ্রসাদ মজুমদার, ব্যবসায়ী
লেকসার্কাস, কলাবাগান, ঢাকা
ডিসিসি নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ায় আমি সরকারকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। কারণ এই কাঠফাটা রোদে কেউই ভোট দিতে পারে না।
শরীফ, মিউজিশিয়ান
মিরপুর, ঢাকা
ডিসিসি নির্বাচনে সরকারের অনাগ্রহের কারণ তাদের দলীয় প্রার্থীদের পরাজয়ের আশঙ্কা। এর মূল কারণ হলো পানি, বিদ্যুৎ ও গ্যাস-সংকট। তাদের নেতা-কর্মীদের দখলদারি ও ঢাকার তীব্র যানজটের কারণে তারা শঙ্কিত।
মনিরুজ্জামান, শিক্ষার্থী
মিরপুর, ঢাকা
যেহেতু আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা পানি, গ্যাস ও বিদ্যুৎ। সরকারের উচিত, এই সংকট সমাধানের লক্ষ্যে কাজ করা। যদি এ মুহূর্তে তারা নির্বাচনের দিকে গুরুত্ব দিতে যায়, তাহলে এ সমস্যাগুলো আরও চরম আকার ধারণ করবে।
আফরোজা, চাকরিজীবী
মাদারীপুর
মূলত এই সরকারের অনাগ্রহের কারণেই নির্বাচন পিছিয়েছে বলে মনে হচ্ছে। সরকারের উচিত ছিল, এ ব্যাপারে আগে থেকেই আরও চিন্তাভাবনা করা।
মো. আকরাম হোসেন, চাকরিজীবী
গুলশান, ঢাকা
ডিসিসি নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার কারণে সরকারের ইমেজ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। নির্বাচন কমিশনেরও নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন হচ্ছে।
ফারুক আহম্মেদ, সাংবাদিক
রাজশাহী
বর্তমান নির্বাচন কমিশন স্বাধীন ও নিরপেক্ষ। তারা হয়তো ডিসিসি নির্বাচনকে কোনো সমস্যা মনে করছে। এ জন্য তাদের স্বাধীনতায় ডিসিসি নির্বাচন হওয়া উচিত।
বেলায়েত হোসেন, ব্যবসায়ী
ফেনী
ডিসিসি নির্বাচন পেছানোর কোনো যুক্তিযুক্ত কারণ আমি দেখি না। নির্বাচিত প্রতিনিধি না থাকায় সব স্থানীয় সরকার স্থবির হয়ে আছে। আমি মনে করি, ডিসিসিসহ সব স্থানীয় সরকার নির্বাচন যত দ্রুত সম্ভব দেওয়া উচিত।
জি এম আবদার রশীদ, চিকিৎসক
পাইকগাছা, খুলনা
আমি মনে করি, ডিসিসি নির্বাচন পেছানোর কোনো যুক্তিযুক্ত কারণ নেই। সরকার যদি এই নির্বাচন প্রভাবিত করে তবে তার বিচার হবে।
শামসুল হক চৌধুরী, প্রকৌশলী
পশ্চিম পান্থপথ, ঢাকা
গ্রীষ্মকাল এমনিতেই গরম, বিদ্যুতের অভাব ও নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের বাজারদর গরম। তার ওপর এ মুহূর্তে ভোটের গরম হাওয়া সহ্য করা যাবে না।
আবদুর নূর, অধ্যক্ষ (অব.)
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ
ডিসিসি নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার ওপর কোনো মন্তব্য করতে গেলে প্রথমে আমাদের বিবেচনায় আনতে হবে, দেশে নির্বাচন কমিশন আসলে স্বাধীন কি না। যদি স্বাধীন হয়, নির্বাচন কমিশনের কোনোভাবেই এরূপ ইঙ্গিতধর্মী বিবৃতি দেওয়া সংগত নয় যে কমিশনের সদিচ্ছা বা প্রস্তুতির কোনো কমতি ছিল না। নির্বাচন কমিশনের বক্তব্য দ্ব্যর্থক মানেই ব্যর্থ। আর যদি এমন হয়, সরকার জ্ঞাত হয় যে ঘোষিত সময়ে ডিসিসি নির্বাচন অনুষ্ঠান হলে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার যথেষ্ট সম্ভাবনা বিদ্যমান, সরকার রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার স্বার্থে ডিসিসি নির্বাচন পেছানোর সিদ্ধান্ত নিতেই পারে।
পরিতোষ কুমার পাল, শিক্ষার্থী
ফুলবাড়িয়া, ময়মনসিংহ
ডিসিসি নির্বাচন পেছানো উচিত হয়নি।
মামুন, শিক্ষার্থী
লালমাটিয়া, ঢাকা
আমি মনে করি, সরকারের এ সিদ্ধান্ত যথার্থ। পাশাপাশি সরকারকে জনগণের কথা চিন্তা করতে হবে।
মিন্টু রহমান, ব্যবসায়ী
ডিফাম হাসপাতাল, ধানমন্ডি, ঢাকা
নির্বাচন পেছানো গণতন্ত্রের জন্য ক্ষতিকর। কোনোভাবেই নির্বাচন পেছানো কোনো দলের জন্য সুফল বয়ে আনবে না, বরং রাজনৈতিক সংঘাত ঘটতে পারে।
কাওসার আহমেদ খান, শিক্ষক
জগন্নাথপুর, সুনামগঞ্জ
আমি আশা করব, নির্বাচন পেছানোর পরও তা যেন সুষ্ঠু ও অবাধ হয়।
এম জাকির হোসাইন, শিক্ষার্থী
আযিযুল হক কলেজ, বগুড়া
আওয়ামী লীগ ডিসিসি নির্বাচনে পরাজিত হতে পারে—এ জন্য তারা এই নির্বাচনে অনাগ্রহী। মূলত সরকারের চাপেই ইসি এই সিদ্ধান্ত নেয়। ফলে প্রমাণিত হলো, নির্বাচন কমিশন স্বাধীন নয়। এতে জনগণ ইসির প্রতি আস্থা হারাবে, যা দেশের জন্য ক্ষতিকর।
জহির রায়হান, শিক্ষার্থী
শ্রীপুর, গাজীপুর
সরকার মূলত বিদ্যুৎ ও পানি-সংকট এড়ানোর জন্য ডিসিসি নির্বাচন পিছিয়ে দিয়েছে।
বুলেট, ব্যবসায়ী
কল্যাণপুর, ঢাকা
ডিসিসি নির্বাচন পেছানো দুঃখজনক এবং গণতন্ত্রের জন্য অশুভ লক্ষণ। কোনো দল বা নেতা-নেত্রীর খামখেয়ালিতে দেশ চলতে পারে না। সাধারণ মানুষকে সবকিছু নিয়ে বিরক্ত করা ঠিক নয়। বর্তমান সরকারের উচিত, অনতিবিলম্বে ডিসিসি নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার জন্য ইসিকে স্বাধীনভাবে কাজ করতে দেওয়া এবং ইসিকেও মনে রাখতে হবে, তারা একটি স্বাধীন সংস্থা।
বিপ্লব, প্রকৌশলী
ডেমরা, ঢাকা
বর্তমান পরিস্থিতিতে সরকারের ব্যর্থতার কারণে গ্যাস, বিদ্যুৎ ও পানির সংকট এবং রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট অনুকূলে না থাকায় এ নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে আমি মনে করি।
মোয়াজ্জেম, শিক্ষার্থী
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
নির্বাচন কমিশন প্রস্তুত থাকা সত্ত্বেও এ নির্বাচন পেছানোর মূল কারণ পানি, বিদ্যুৎ, গ্যাস-সংকটে তাদের পরাজয়ের আশঙ্কা।
মহসিন, শিক্ষার্থী, মিরপুর, ঢাকা
আমি মনে করি, পানি, বিদ্যুৎ ও গ্যাস-সংকটের কারণে তারা শঙ্কিত। এ জন্য নির্বাচনটা পিছিয়ে দিয়েছে।
অনল রায়হান, সমাজকর্মী
ফেনী
সরকার পরাজিত হওয়ার ভয়ে নির্বাচন পিছিয়ে দিয়েছে, যা ইসির স্বাধীনতার ওপর সরাসরি হস্তক্ষেপ।
ওয়াহিদ মুরাদ
স্বরূপকাঠি, পিরোজপুর
ডিসিসি নির্বাচন শুধু নয়, কোনো নির্বাচনের তারিখই বারবার পিছিয়ে অনুষ্ঠিত হওয়া ভালো নয় বলে মনে করি। নির্বাচনের তারিখ বারবার পরিবর্তন অথবা এমন কোনো কার্যক্রম নেওয়া উচিত নয়, যাতে মনে হতে পারে যে নির্বাচন কার্যক্রমের ওপর সরকারের প্রভাব আছে। সরকার অবশ্যই নির্বাচন কমিশনকে সব দলের প্রভাবমুক্ত রাখবে—এটাই জনগণ আশা করে। এ ব্যাপারে সরকারি ও বিরোধী দলের একমত হওয়া প্রয়োজন।
সাহেবগঞ্জ, ফরিদগঞ্জ, চাঁদপুর
যে দেশের স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান যত বেশি শক্তিশালী ও গতিশীল, সেই দেশ ও জাতি তত বেশি উন্নত। দীর্ঘদিন ডিসিসি নির্বাচন না হওয়ায় মেয়াদ-উত্তীর্ণ ডিসিসি কার্যক্রমে অনেকটা গতিহীন, দুর্বল সঠিক সময়ে নির্বাচন না হওয়ায় জনগণও তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত।
মো. শেখ সাদী, শিক্ষার্থী
কমলনগর, লক্ষ্মীপুর
এই নির্বাচন পিছিয়ে যাওয়ার একমাত্র কারণ ইসির দুর্বলতা।
শিবুপ্রসাদ মজুমদার, ব্যবসায়ী
লেকসার্কাস, কলাবাগান, ঢাকা
ডিসিসি নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ায় আমি সরকারকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। কারণ এই কাঠফাটা রোদে কেউই ভোট দিতে পারে না।
শরীফ, মিউজিশিয়ান
মিরপুর, ঢাকা
ডিসিসি নির্বাচনে সরকারের অনাগ্রহের কারণ তাদের দলীয় প্রার্থীদের পরাজয়ের আশঙ্কা। এর মূল কারণ হলো পানি, বিদ্যুৎ ও গ্যাস-সংকট। তাদের নেতা-কর্মীদের দখলদারি ও ঢাকার তীব্র যানজটের কারণে তারা শঙ্কিত।
মনিরুজ্জামান, শিক্ষার্থী
মিরপুর, ঢাকা
যেহেতু আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা পানি, গ্যাস ও বিদ্যুৎ। সরকারের উচিত, এই সংকট সমাধানের লক্ষ্যে কাজ করা। যদি এ মুহূর্তে তারা নির্বাচনের দিকে গুরুত্ব দিতে যায়, তাহলে এ সমস্যাগুলো আরও চরম আকার ধারণ করবে।
আফরোজা, চাকরিজীবী
মাদারীপুর
মূলত এই সরকারের অনাগ্রহের কারণেই নির্বাচন পিছিয়েছে বলে মনে হচ্ছে। সরকারের উচিত ছিল, এ ব্যাপারে আগে থেকেই আরও চিন্তাভাবনা করা।
মো. আকরাম হোসেন, চাকরিজীবী
গুলশান, ঢাকা
ডিসিসি নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার কারণে সরকারের ইমেজ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। নির্বাচন কমিশনেরও নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন হচ্ছে।
ফারুক আহম্মেদ, সাংবাদিক
রাজশাহী
বর্তমান নির্বাচন কমিশন স্বাধীন ও নিরপেক্ষ। তারা হয়তো ডিসিসি নির্বাচনকে কোনো সমস্যা মনে করছে। এ জন্য তাদের স্বাধীনতায় ডিসিসি নির্বাচন হওয়া উচিত।
বেলায়েত হোসেন, ব্যবসায়ী
ফেনী
ডিসিসি নির্বাচন পেছানোর কোনো যুক্তিযুক্ত কারণ আমি দেখি না। নির্বাচিত প্রতিনিধি না থাকায় সব স্থানীয় সরকার স্থবির হয়ে আছে। আমি মনে করি, ডিসিসিসহ সব স্থানীয় সরকার নির্বাচন যত দ্রুত সম্ভব দেওয়া উচিত।
জি এম আবদার রশীদ, চিকিৎসক
পাইকগাছা, খুলনা
আমি মনে করি, ডিসিসি নির্বাচন পেছানোর কোনো যুক্তিযুক্ত কারণ নেই। সরকার যদি এই নির্বাচন প্রভাবিত করে তবে তার বিচার হবে।
শামসুল হক চৌধুরী, প্রকৌশলী
পশ্চিম পান্থপথ, ঢাকা
গ্রীষ্মকাল এমনিতেই গরম, বিদ্যুতের অভাব ও নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের বাজারদর গরম। তার ওপর এ মুহূর্তে ভোটের গরম হাওয়া সহ্য করা যাবে না।
আবদুর নূর, অধ্যক্ষ (অব.)
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ
ডিসিসি নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার ওপর কোনো মন্তব্য করতে গেলে প্রথমে আমাদের বিবেচনায় আনতে হবে, দেশে নির্বাচন কমিশন আসলে স্বাধীন কি না। যদি স্বাধীন হয়, নির্বাচন কমিশনের কোনোভাবেই এরূপ ইঙ্গিতধর্মী বিবৃতি দেওয়া সংগত নয় যে কমিশনের সদিচ্ছা বা প্রস্তুতির কোনো কমতি ছিল না। নির্বাচন কমিশনের বক্তব্য দ্ব্যর্থক মানেই ব্যর্থ। আর যদি এমন হয়, সরকার জ্ঞাত হয় যে ঘোষিত সময়ে ডিসিসি নির্বাচন অনুষ্ঠান হলে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার যথেষ্ট সম্ভাবনা বিদ্যমান, সরকার রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার স্বার্থে ডিসিসি নির্বাচন পেছানোর সিদ্ধান্ত নিতেই পারে।
পরিতোষ কুমার পাল, শিক্ষার্থী
ফুলবাড়িয়া, ময়মনসিংহ
ডিসিসি নির্বাচন পেছানো উচিত হয়নি।
মামুন, শিক্ষার্থী
লালমাটিয়া, ঢাকা
আমি মনে করি, সরকারের এ সিদ্ধান্ত যথার্থ। পাশাপাশি সরকারকে জনগণের কথা চিন্তা করতে হবে।
মিন্টু রহমান, ব্যবসায়ী
ডিফাম হাসপাতাল, ধানমন্ডি, ঢাকা
নির্বাচন পেছানো গণতন্ত্রের জন্য ক্ষতিকর। কোনোভাবেই নির্বাচন পেছানো কোনো দলের জন্য সুফল বয়ে আনবে না, বরং রাজনৈতিক সংঘাত ঘটতে পারে।
কাওসার আহমেদ খান, শিক্ষক
জগন্নাথপুর, সুনামগঞ্জ
আমি আশা করব, নির্বাচন পেছানোর পরও তা যেন সুষ্ঠু ও অবাধ হয়।
এম জাকির হোসাইন, শিক্ষার্থী
আযিযুল হক কলেজ, বগুড়া
আওয়ামী লীগ ডিসিসি নির্বাচনে পরাজিত হতে পারে—এ জন্য তারা এই নির্বাচনে অনাগ্রহী। মূলত সরকারের চাপেই ইসি এই সিদ্ধান্ত নেয়। ফলে প্রমাণিত হলো, নির্বাচন কমিশন স্বাধীন নয়। এতে জনগণ ইসির প্রতি আস্থা হারাবে, যা দেশের জন্য ক্ষতিকর।
জহির রায়হান, শিক্ষার্থী
শ্রীপুর, গাজীপুর
সরকার মূলত বিদ্যুৎ ও পানি-সংকট এড়ানোর জন্য ডিসিসি নির্বাচন পিছিয়ে দিয়েছে।
বুলেট, ব্যবসায়ী
কল্যাণপুর, ঢাকা
ডিসিসি নির্বাচন পেছানো দুঃখজনক এবং গণতন্ত্রের জন্য অশুভ লক্ষণ। কোনো দল বা নেতা-নেত্রীর খামখেয়ালিতে দেশ চলতে পারে না। সাধারণ মানুষকে সবকিছু নিয়ে বিরক্ত করা ঠিক নয়। বর্তমান সরকারের উচিত, অনতিবিলম্বে ডিসিসি নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার জন্য ইসিকে স্বাধীনভাবে কাজ করতে দেওয়া এবং ইসিকেও মনে রাখতে হবে, তারা একটি স্বাধীন সংস্থা।
বিপ্লব, প্রকৌশলী
ডেমরা, ঢাকা
বর্তমান পরিস্থিতিতে সরকারের ব্যর্থতার কারণে গ্যাস, বিদ্যুৎ ও পানির সংকট এবং রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট অনুকূলে না থাকায় এ নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে আমি মনে করি।
মোয়াজ্জেম, শিক্ষার্থী
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
নির্বাচন কমিশন প্রস্তুত থাকা সত্ত্বেও এ নির্বাচন পেছানোর মূল কারণ পানি, বিদ্যুৎ, গ্যাস-সংকটে তাদের পরাজয়ের আশঙ্কা।
মহসিন, শিক্ষার্থী, মিরপুর, ঢাকা
আমি মনে করি, পানি, বিদ্যুৎ ও গ্যাস-সংকটের কারণে তারা শঙ্কিত। এ জন্য নির্বাচনটা পিছিয়ে দিয়েছে।
অনল রায়হান, সমাজকর্মী
ফেনী
সরকার পরাজিত হওয়ার ভয়ে নির্বাচন পিছিয়ে দিয়েছে, যা ইসির স্বাধীনতার ওপর সরাসরি হস্তক্ষেপ।
ওয়াহিদ মুরাদ
স্বরূপকাঠি, পিরোজপুর
ডিসিসি নির্বাচন শুধু নয়, কোনো নির্বাচনের তারিখই বারবার পিছিয়ে অনুষ্ঠিত হওয়া ভালো নয় বলে মনে করি। নির্বাচনের তারিখ বারবার পরিবর্তন অথবা এমন কোনো কার্যক্রম নেওয়া উচিত নয়, যাতে মনে হতে পারে যে নির্বাচন কার্যক্রমের ওপর সরকারের প্রভাব আছে। সরকার অবশ্যই নির্বাচন কমিশনকে সব দলের প্রভাবমুক্ত রাখবে—এটাই জনগণ আশা করে। এ ব্যাপারে সরকারি ও বিরোধী দলের একমত হওয়া প্রয়োজন।
No comments