আচারেই মিলবে পুরস্কার
প্রতিবছরই হয়তো নানা ধরনের আচার বানান। আর আপনার বানানো আচার খেয়ে প্রশংসায় পঞ্চমুখ হন সবাই। এবার নিজের এ প্রতিভা দেশজুড়ে জানান দেওয়ার সময় এসেছে। আপনি আচার বানাবেন আর বাহবা দেবে দেশের মানুষ। সঙ্গে আছে আকর্ষণীয় সব পুরস্কার জেতার সুযোগ।
প্রাণ ও প্রথম আলোর আয়োজনে আগামী ১ জুন থেকে শুরু হচ্ছে ‘১৩তম প্রাণ-প্রথম আলো জাতীয় আচার প্রতিযোগিতা’। এ বিষয়ে প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের জ্যেষ্ঠ ব্যবস্থাপক আদিল খান জানান, দেশ ও দেশের বাইরের বাংলাদেশি নারীরা এ প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারবেন। টক, মিষ্টি, ঝাল ও মসলাযুক্ত এবং অন্যান্য—এ চারটি বিভাগে প্রতিযোগিতা হবে। অংশ নেওয়ার জন্য এক বয়ামে ৩০০ গ্রাম করে দুই বয়াম আচার নমুনা হিসেবে পাঠাতে হবে। একজন প্রতিযোগী একের অধিক বিভাগে আচার পাঠাতে ও পুরস্কারের জন্য মনোনীত হতে পারবেন। পাঠানো আচারের বয়ামে অবশ্যই বিভাগ, প্রস্তুতকারীর নাম-ঠিকানা, আচারের উপাদান ও প্রস্তুতের তারিখ স্পষ্ট ও নির্ভুলভাবে লিখতে হবে। আর পাঠানো আচারের সঙ্গে প্রতিটির জন্য আলাদা প্রস্তুতপ্রণালি লিখে পাঠাতে হবে। প্রতিযোগিতায় আসা আচার থেকে মোট ৪৮টি নমুনা চূড়ান্ত প্রতিযোগিতার জন্য বাছাই করা হবে। এ থেকে সবশেষে প্রতিটি বিভাগে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয়—এভাবে তিনজন করে মোট ১২ জনকে নির্বাচিত করা হবে। আর একটি আচার পাবে বর্ষসেরা আচারের পুরস্কার। বর্ষসেরা আচারের শিরোপা বিজয়ী পাবেন দুই লাখ টাকা। প্রতি বিভাগে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় পুরস্কার বিজয়ীরা যথাক্রমে পাবেন ঢাকা-মালয়েশিয়া-ঢাকা বিমান টিকিট, ল্যাপটপ ও আইপিএস। আপনার পাঠানো আচারের বিচার করবেন দেশের খ্যাতনামা পুষ্টিবিদ ও রন্ধনশিল্পীরা।
স্বাদ, বাহ্যিক বৈশিষ্ট্য, সংরক্ষণকাল, পুষ্টি বা খাদ্যমান, নতুনত্ব ও আকর্ষণীয় প্যাকিং—মোট ছয়টি বিষয়ে নম্বর দেবেন বিচারকেরা।
আগামী ১ থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত নিচের কুপনে দেওয়া ঠিকানার যে কোনোটিতে আচার পাঠানো যাবে।
তাহলে আর বসে থাকা কেন? আজই কাজে নেমে পড়ুন আর কুপনটি পূরণ করে পাঠিয়ে দিন আপনার বানানো সেরা আচার।
স্বাদ, বাহ্যিক বৈশিষ্ট্য, সংরক্ষণকাল, পুষ্টি বা খাদ্যমান, নতুনত্ব ও আকর্ষণীয় প্যাকিং—মোট ছয়টি বিষয়ে নম্বর দেবেন বিচারকেরা।
আগামী ১ থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত নিচের কুপনে দেওয়া ঠিকানার যে কোনোটিতে আচার পাঠানো যাবে।
তাহলে আর বসে থাকা কেন? আজই কাজে নেমে পড়ুন আর কুপনটি পূরণ করে পাঠিয়ে দিন আপনার বানানো সেরা আচার।
No comments