র্যাব ও এজেন্সির লোকেরা তুলে নিয়ে গেছে : খালেদা
বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি ইলিয়াস আলীর নিখোঁজ হওয়ার পেছনে সরকারের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও র্যাবকে দায়ী করেছেন সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।
ইলিয়াস আলীর বিষয়টি তুলে ধরে তিনি বলেন, 'সরকার যেভাবে হত্যা-গুম চালিয়ে যাচ্ছে তার কোনো বিচার হচ্ছে না। এ দেশে বিচার না পেলে প্রয়োজনে আমরা আন্তর্জাতিক আদালতে যাব।'
গতকাল বুধবার বিকেলে ১৮ দলীয় জোটের ঘোষণা উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করে অবিলম্বে ইলিয়াস আলীকে ফিরিয়ে দেওয়ার দাবি জানান খালেদা জিয়া। অন্যথায় এর বিরুদ্ধে কঠোর আন্দোলনের হুমকি দেন তিনি। বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, সরকারের এজেন্সি ও র্যাবের লোকজন ইলিয়াস আলীকে তুলে নিয়ে গেছে। নেওয়ার সময় লোকজন তা দেখেছে। তাই ইলিয়াসের কিছু হলে তার দায় সরকারের ওপর বর্তাবে।
গত মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টায় বনানীর বাসা থেকে ইলিয়াস আলী নিজের গাড়ি নিয়ে বের হন। এরপর থেকে তিনিসহ তাঁর গাড়িচালক নিখোঁজ হন। তাঁর স্ত্রী তাহসিনা রুশদীর লুনা গতকাল সকালে বনানী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। নিখোঁজ ও গুম হওয়ার ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করে খালেদা জিয়া বলেন, 'ইলিয়াস আলীকে রাতে সরকারদলীয় লোকজন ও এজেন্সির লোকেরা উঠিয়ে নিয়ে গেছে। এখন পর্যন্ত তাঁর কোনো খোঁজ নেই। আমি সরকারের কাছে দাবি করছি, অবিলম্বে তাঁকে ফিরিয়ে দেওয়া হোক।
খালেদা জিয়া বলেন, এই সরকার চিরদিন ক্ষমতায় থাকবে না। তাই এজেন্সির যেসব সদস্য এ রকম নিখোঁজ ও হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন, তাদের উদ্দেশে বলব, এসব বন্ধ করুন- নইলে একদিন আপনাদের প্রত্যেককে বিচারের সম্মুুখীন হতে হবে।
সরকারের লোকেরাই ইলিয়াসকে নিয়ে গেছে : মির্জা ফখরুল : এদিকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ইলিয়াস আলীকে সরকারের লোকেরাই তুলে নিয়ে গেছে। তাঁকে অবিলম্বে সুস্থভাবে ফিরে না পেলে কঠোর ও লাগাতার কর্মসূচি দেওয়া হবে বলে সরকারকে হুঁশিয়ার করে দেন তিনি। ফখরুল বলেন, এর আগেও এভাবে 'গুম ও নিখোঁজ' হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। সরকারের লোকজনই ইলিয়াস আলীকে তুলে নিয়েছে। বিএনপির সাবেক ওয়ার্ড কাউন্সিলর চৌধুরী আলম দীর্ঘদিন নিখোঁজ হয়ে আছেন। তাঁরও কোনো খোঁজখবর দিতে পারেনি সরকার। অবিলম্বে ইলিয়াসকে খুঁজে বের করুন, অন্যথায় কঠিন আন্দোলন গড়ে তোলা হবে। গতকাল বুধবার সকালে বনানীতে ইলিয়াস আলীর বাসায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এসব কথা বলেন।
ইলিয়াস আলীর নিখোঁজ হওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়লে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ দলের সিনিয়র ও কেন্দ্রীয় নেতাসহ বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতারা তাঁর বনানীর বাসার 'সিলেট হাউজ'-এ ছুটে যান। সেখানে দলের সিনিয়র নেতারা ইলিয়াস আলীর স্ত্রী তাহসিনা রুশদী লুনার সঙ্গে কথা বলেন। তাঁরা তাঁর দুই ছেলে ও এক মেয়েকে সান্ত্বনা দেন। দলীয় নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আ স ম হান্নান শাহ, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান, সহসভাপতি শমসের মবিন চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব আমান উল্লাহ আমান, রুহুল কবীর রিজভী, সাবেক সংসদ সদস্য নাজিম উদ্দিন আলম, রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, এ কে এম মোশাররফ হোসেন, গিয়াসউদ্দিন কাদের চৌধুরী প্রমুখ।
এ সময় মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাংবাদিকদের বলেন, 'আমরা ইলিয়াস আলীর আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধব সবার কাছে খোঁজ নিয়েছি। কিন্তু তাঁর কোনো খোঁজ পাইনি। সরকার প্রতিপক্ষকে নির্মূল করার পরিকল্পনা নিয়েছে। ইলিয়াস আলীর নিখোঁজ হওয়ার ঘটনাকে আমরা গুরুত্ব সহকারে দেখছি।' তিনি বলেন, নিখোঁজ ও গুম হওয়ার ঘটনা অতীতেও হয়েছে। এসব ঘটনার জন্য সরকারই দায়ী। তিনি বলেন, 'এভাবে ইলিয়াস আলীর মতো নেতারা যদি গুম কিংবা নিখোঁজ হয়ে যান, তাহলে দেশে রাজনীতির মৃত্যু হবে। আমরা এর অবসান চাই। এই সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ও প্রতিবাদ গড়ে তোলা ছাড়া বিকল্প পথ নেই।' দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উদ্বেগজনক উল্লেখ করে তিনি বলেন, 'আমরা এক বর্বর মধ্যযুগীয় রাষ্ট্রে বসবাস করছি। এখনো সাংবাদিক সাগর-রুনির হত্যাকারীরা গ্রেপ্তার হয়নি। সৌদি কূটনীতিকের খুনিদেরও ধরা হয়নি। প্রতিদিন অনেক মানুষকে গুম করা হচ্ছে। সরকার নীরব।'
আইনজীবীদের প্রতিবাদ সমাবেশ : ইলিয়াস আলী নিখোঁজ হওয়ার প্রতিবাদে সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন বিএনপি সমর্থক আইনজীবীরা। গতকাল দুপুরে আয়োজিত এই সমাবেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেছেন, ইলিয়াস আলী রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের শিকার। তাঁকে গুম করার মাধ্যমে প্রমাণ হয়েছে, এ সরকার ফ্যাসিস্ট সরকার।
বিএনপি সমর্থক জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের উদ্যোগে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি ভবনের সামনে এ সমাবেশ হয়। ফোরামের সভাপতি ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়ার সভাপতিত্বে সমাবেশে সাবেক মন্ত্রী ব্যারিস্টার আমিনুল হক, মীর মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন, নিতাই রায় চৌধুরী, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, সাইদুর রহমান, আফজাল এইচ খান, আবেদ রেজা, রুহুল কুদ্দুস কাজল, খালেদা পান্না, সৈয়দা আছিয়া আশরাফি পাপিয়া, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল প্রমুখ বক্তব্য দেন।
নগরীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ : ইলিয়াস আলীর নিখোঁজ হওয়ার ঘটনায় গতকাল বিকেলে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল বিক্ষোভ মিছিল করে। মিছিলটি কাকরাইল থেকে শুরু হয়ে বিজয়নগর, ফকিরাপুল হয়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে শেষ হয়। মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করেন ছাত্রদল নেতারা। সমাবেশে ছাত্রদল সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু অবিলম্বে সিলেটের গণমানুষের নেতা এম ইলিয়াস আলীকে হাজির করতে সরকারের কাছে দাবি জানান। অন্যথায় জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল কঠোর আন্দোলন গড়ে তুলতে বাধ্য হবে বলে তিনি জানান।
গতকাল বুধবার বিকেলে ১৮ দলীয় জোটের ঘোষণা উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করে অবিলম্বে ইলিয়াস আলীকে ফিরিয়ে দেওয়ার দাবি জানান খালেদা জিয়া। অন্যথায় এর বিরুদ্ধে কঠোর আন্দোলনের হুমকি দেন তিনি। বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, সরকারের এজেন্সি ও র্যাবের লোকজন ইলিয়াস আলীকে তুলে নিয়ে গেছে। নেওয়ার সময় লোকজন তা দেখেছে। তাই ইলিয়াসের কিছু হলে তার দায় সরকারের ওপর বর্তাবে।
গত মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টায় বনানীর বাসা থেকে ইলিয়াস আলী নিজের গাড়ি নিয়ে বের হন। এরপর থেকে তিনিসহ তাঁর গাড়িচালক নিখোঁজ হন। তাঁর স্ত্রী তাহসিনা রুশদীর লুনা গতকাল সকালে বনানী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। নিখোঁজ ও গুম হওয়ার ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করে খালেদা জিয়া বলেন, 'ইলিয়াস আলীকে রাতে সরকারদলীয় লোকজন ও এজেন্সির লোকেরা উঠিয়ে নিয়ে গেছে। এখন পর্যন্ত তাঁর কোনো খোঁজ নেই। আমি সরকারের কাছে দাবি করছি, অবিলম্বে তাঁকে ফিরিয়ে দেওয়া হোক।
খালেদা জিয়া বলেন, এই সরকার চিরদিন ক্ষমতায় থাকবে না। তাই এজেন্সির যেসব সদস্য এ রকম নিখোঁজ ও হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন, তাদের উদ্দেশে বলব, এসব বন্ধ করুন- নইলে একদিন আপনাদের প্রত্যেককে বিচারের সম্মুুখীন হতে হবে।
সরকারের লোকেরাই ইলিয়াসকে নিয়ে গেছে : মির্জা ফখরুল : এদিকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ইলিয়াস আলীকে সরকারের লোকেরাই তুলে নিয়ে গেছে। তাঁকে অবিলম্বে সুস্থভাবে ফিরে না পেলে কঠোর ও লাগাতার কর্মসূচি দেওয়া হবে বলে সরকারকে হুঁশিয়ার করে দেন তিনি। ফখরুল বলেন, এর আগেও এভাবে 'গুম ও নিখোঁজ' হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। সরকারের লোকজনই ইলিয়াস আলীকে তুলে নিয়েছে। বিএনপির সাবেক ওয়ার্ড কাউন্সিলর চৌধুরী আলম দীর্ঘদিন নিখোঁজ হয়ে আছেন। তাঁরও কোনো খোঁজখবর দিতে পারেনি সরকার। অবিলম্বে ইলিয়াসকে খুঁজে বের করুন, অন্যথায় কঠিন আন্দোলন গড়ে তোলা হবে। গতকাল বুধবার সকালে বনানীতে ইলিয়াস আলীর বাসায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এসব কথা বলেন।
ইলিয়াস আলীর নিখোঁজ হওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়লে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ দলের সিনিয়র ও কেন্দ্রীয় নেতাসহ বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতারা তাঁর বনানীর বাসার 'সিলেট হাউজ'-এ ছুটে যান। সেখানে দলের সিনিয়র নেতারা ইলিয়াস আলীর স্ত্রী তাহসিনা রুশদী লুনার সঙ্গে কথা বলেন। তাঁরা তাঁর দুই ছেলে ও এক মেয়েকে সান্ত্বনা দেন। দলীয় নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আ স ম হান্নান শাহ, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান, সহসভাপতি শমসের মবিন চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব আমান উল্লাহ আমান, রুহুল কবীর রিজভী, সাবেক সংসদ সদস্য নাজিম উদ্দিন আলম, রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, এ কে এম মোশাররফ হোসেন, গিয়াসউদ্দিন কাদের চৌধুরী প্রমুখ।
এ সময় মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাংবাদিকদের বলেন, 'আমরা ইলিয়াস আলীর আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধব সবার কাছে খোঁজ নিয়েছি। কিন্তু তাঁর কোনো খোঁজ পাইনি। সরকার প্রতিপক্ষকে নির্মূল করার পরিকল্পনা নিয়েছে। ইলিয়াস আলীর নিখোঁজ হওয়ার ঘটনাকে আমরা গুরুত্ব সহকারে দেখছি।' তিনি বলেন, নিখোঁজ ও গুম হওয়ার ঘটনা অতীতেও হয়েছে। এসব ঘটনার জন্য সরকারই দায়ী। তিনি বলেন, 'এভাবে ইলিয়াস আলীর মতো নেতারা যদি গুম কিংবা নিখোঁজ হয়ে যান, তাহলে দেশে রাজনীতির মৃত্যু হবে। আমরা এর অবসান চাই। এই সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ও প্রতিবাদ গড়ে তোলা ছাড়া বিকল্প পথ নেই।' দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উদ্বেগজনক উল্লেখ করে তিনি বলেন, 'আমরা এক বর্বর মধ্যযুগীয় রাষ্ট্রে বসবাস করছি। এখনো সাংবাদিক সাগর-রুনির হত্যাকারীরা গ্রেপ্তার হয়নি। সৌদি কূটনীতিকের খুনিদেরও ধরা হয়নি। প্রতিদিন অনেক মানুষকে গুম করা হচ্ছে। সরকার নীরব।'
আইনজীবীদের প্রতিবাদ সমাবেশ : ইলিয়াস আলী নিখোঁজ হওয়ার প্রতিবাদে সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন বিএনপি সমর্থক আইনজীবীরা। গতকাল দুপুরে আয়োজিত এই সমাবেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেছেন, ইলিয়াস আলী রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের শিকার। তাঁকে গুম করার মাধ্যমে প্রমাণ হয়েছে, এ সরকার ফ্যাসিস্ট সরকার।
বিএনপি সমর্থক জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের উদ্যোগে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি ভবনের সামনে এ সমাবেশ হয়। ফোরামের সভাপতি ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়ার সভাপতিত্বে সমাবেশে সাবেক মন্ত্রী ব্যারিস্টার আমিনুল হক, মীর মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন, নিতাই রায় চৌধুরী, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, সাইদুর রহমান, আফজাল এইচ খান, আবেদ রেজা, রুহুল কুদ্দুস কাজল, খালেদা পান্না, সৈয়দা আছিয়া আশরাফি পাপিয়া, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল প্রমুখ বক্তব্য দেন।
নগরীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ : ইলিয়াস আলীর নিখোঁজ হওয়ার ঘটনায় গতকাল বিকেলে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল বিক্ষোভ মিছিল করে। মিছিলটি কাকরাইল থেকে শুরু হয়ে বিজয়নগর, ফকিরাপুল হয়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে শেষ হয়। মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করেন ছাত্রদল নেতারা। সমাবেশে ছাত্রদল সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু অবিলম্বে সিলেটের গণমানুষের নেতা এম ইলিয়াস আলীকে হাজির করতে সরকারের কাছে দাবি জানান। অন্যথায় জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল কঠোর আন্দোলন গড়ে তুলতে বাধ্য হবে বলে তিনি জানান।
No comments