রবিবার সারা দেশে হরতাল ডেকেছে বিএনপি
ইলিয়াস আলী নিখোঁজ হওয়ার প্রতিবাদে আগামী রবিবার সারা দেশে সকাল-সন্ধ্যা হরতাল ডেকেছে প্রধান বিরোধী দল বিএনপি। গতকাল বুধবার রাতে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে খালেদা জিয়ার সভাপতিত্বে দলের সিনিয়র নেতাদের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বৈঠকের পর দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাংবাদিকদের বলেন, দলের সাংগঠনিক সম্পাদক ইলিয়াস আলী নিখোঁজ হওয়ার প্রতিবাদে রবিবার সারা দেশে সকাল-সন্ধ্যা হরতালসহ তিন দিনের কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া আজ বৃহস্পতিবার ঢাকাসহ জেলা শহরে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল এবং শনিবার ঢাকাসহ মহানগর, জেলা-উপজেলা ও থানা সদরে বিক্ষোভ মিছিল করবে বিএনপি।
একই সঙ্গে সিলেট মহানগর ও সুনামগঞ্জে স্থানীয় বিএনপি ঘোষিত বৃহস্পতিবারের সকাল-সন্ধ্যা হরতাল কর্মসূচির প্রতিও পূর্ণ সমর্থন জানিয়েছে দলটি। রবিবারের হরতালের প্রতি নবগঠিত ১৮ দলীয় জোটের সমর্থন কামনা করেছেন মির্জা ফখরুল। খালেদা জিয়ার সভাপতিত্বে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সিনিয়র নেতাদের বৈঠকে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আর এ গনি, ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, লে. জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান, এম কে আনোয়ার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আ স ম হান্নান শাহ, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, রফিকুল ইসলাম মিয়া, নজরুল ইসলাম খান, দলের সহসভাপতি সাদেক হোসেন খোকা, শমসের মবিন চৌধুরী, এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব আমান উল্লাহ আমান, সালাহউদ্দিন আহমেদ, মিজানুর রহমান মিনু, রুহুল কবির রিজভী প্রমুখ।
মির্জা ফখরুল সাংবাদিকদের বলেন, 'এম ইলিয়াস আলী দেশের একজন জনপ্রিয় নেতা। তাঁর নিখোঁজ হওয়ার ঘটনার পর সিলেটসহ বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ হয়েছে। আমরা সরকারকে বলে দিতে চাই, অবিলম্বে তাঁকে আমাদের কাছে সুস্থ শরীরে ফিরিয়ে দিন। নইলে যেকোনো পরিস্থিতির দায় আপনাদের বহন করতে হবে।' তিনি অভিযোগ করে বলেন, 'আমরা জানতে পেরেছি, বিরোধীদলীয় নেতা-কর্মীদের দমাতে একটি বিশেষ সংস্থা তৈরি করেছে সরকার। তাদের মাধ্যমে নেতা-কর্মীদের শারীরিকভাবে নির্যাতন ও হত্যা-গুমের মতো ঘটনা ঘটানো হচ্ছে। এটা গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয়। বরং গণতন্ত্রকে তারা হত্যা করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে।'
একই সঙ্গে সিলেট মহানগর ও সুনামগঞ্জে স্থানীয় বিএনপি ঘোষিত বৃহস্পতিবারের সকাল-সন্ধ্যা হরতাল কর্মসূচির প্রতিও পূর্ণ সমর্থন জানিয়েছে দলটি। রবিবারের হরতালের প্রতি নবগঠিত ১৮ দলীয় জোটের সমর্থন কামনা করেছেন মির্জা ফখরুল। খালেদা জিয়ার সভাপতিত্বে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সিনিয়র নেতাদের বৈঠকে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আর এ গনি, ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, লে. জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান, এম কে আনোয়ার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আ স ম হান্নান শাহ, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, রফিকুল ইসলাম মিয়া, নজরুল ইসলাম খান, দলের সহসভাপতি সাদেক হোসেন খোকা, শমসের মবিন চৌধুরী, এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব আমান উল্লাহ আমান, সালাহউদ্দিন আহমেদ, মিজানুর রহমান মিনু, রুহুল কবির রিজভী প্রমুখ।
মির্জা ফখরুল সাংবাদিকদের বলেন, 'এম ইলিয়াস আলী দেশের একজন জনপ্রিয় নেতা। তাঁর নিখোঁজ হওয়ার ঘটনার পর সিলেটসহ বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ হয়েছে। আমরা সরকারকে বলে দিতে চাই, অবিলম্বে তাঁকে আমাদের কাছে সুস্থ শরীরে ফিরিয়ে দিন। নইলে যেকোনো পরিস্থিতির দায় আপনাদের বহন করতে হবে।' তিনি অভিযোগ করে বলেন, 'আমরা জানতে পেরেছি, বিরোধীদলীয় নেতা-কর্মীদের দমাতে একটি বিশেষ সংস্থা তৈরি করেছে সরকার। তাদের মাধ্যমে নেতা-কর্মীদের শারীরিকভাবে নির্যাতন ও হত্যা-গুমের মতো ঘটনা ঘটানো হচ্ছে। এটা গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয়। বরং গণতন্ত্রকে তারা হত্যা করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে।'
No comments