সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ড-ব্যর্থতা স্বীকার ডিবির, তদন্তে নামছে র্যাব
সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার তদন্তে নিজেদের ব্যর্থতার কথা আদালতে দাঁড়িয়ে স্বীকার করলেন ঢাকা মহানগরী পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) উপকমিশনার মনিরুল ইসলাম। এ অবস্থায় মামলাটি র্যাবকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
মামলার যাবতীয় নথিপত্র ডিবি থেকে র্যাবে পাঠানোর জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে পুলিশের আইজিকে। একই সঙ্গে তদন্ত কার্যক্রম মনিটরিংয়ের জন্য উচ্চপর্যায়ের একটি কমিটি গঠন করতে স্বরাষ্ট্রসচিবকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী ও বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিমের বেঞ্চ গতকাল বুধবার এ আদেশ দেন।
মামলার আলমত সংগ্রহে শেরেবাংলা নগর থানা পুলিশের ব্যর্থতা ছিল কি না, তা খতিয়ে দেখতে যুগ্ম সচিব পদমর্যাদার এক কর্মকর্তার নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করতে স্বরাষ্ট্রসচিবকে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। কমিটিকে ৩০ দিনের মধ্যে অগ্রগতি প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করতে বলা হয়েছে।
হাইকোর্ট বেঞ্চ আদেশে বলেন, 'এ মামলার তদন্তে ডিবি পুলিশ পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে। ব্যর্থতার কথা তারা স্বীকারও করেছে। এটা হতাশাজনক ও নৈরাশ্যকর। এ কারণে তদন্ত কর্মকর্তা পরিবর্তন হওয়া প্রয়োজন। তদন্তের বিষয়ে সিনিয়র আইনজীবী ও সিনিয়র সাংবাদিকদের অভিমত নিয়ে আমরা মনে করি, গ্রহণযোগ্য তদন্তের জন্য সর্বোচ্চ অভিজ্ঞতার এবং সবচেয়ে যোগ্য তদন্ত কর্মকর্তা দিয়ে এ মামলার তদন্ত হওয়া প্রয়োজন। এ জন্য এই মামলার তদন্ত ডিবি থেকে র্যাবে হস্তান্তরের জন্য আইজিপিকে নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে। একই সঙ্গে এএসপির নিচে নন এমন পদমর্যাদাসম্পন্ন এবং ৪৫ বছরের নিচে বয়স নয় এমন এক কর্মকর্তাকে তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়ার জন্য র্যাব মহাপরিচালককে নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে।'
তদন্ত মনিটরিংয়ের জন্য পুলিশের ডিআইজির নিচে নন এমন পদমর্যাদার কর্মকর্তার নেতৃত্বে একটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন কমিটি গঠন করতে স্বরাষ্ট্রসচিবকে বলা হয়েছে। আদেশে বলা হয়, কমিটি কোনোভাবে তদন্ত কার্যক্রমে হস্তক্ষেপ করতে পারবে না। এ কমিটিতে র্যাব, পুলিশ ও সিআইডির কর্মকর্তাদের রাখতে হবে। কমিটি অপরাধ আইন বিশেষজ্ঞ, সিনিয়র সাংবাদিক, এনজিও এবং বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থার মতামত নেবে।
আদেশের পর আদালত ডিবির উপকমিশনার (ডিসি) মনিরুল ইসলামকে ডেকে বলেন, 'আমাদের এ আদেশের লিখিত অনুলিপি পেতে কয়েক দিন সময় লাগবে। তাই আপনি পুলিশের মহাপরিদর্শককে বলে দেবেন, আজই (বুধবার) যেন মামলাটি স্থানান্তর করে দেওয়া হয়। এটা আমরা মৌখিকভাবে আদেশ দিচ্ছি।'
আদেশের পর ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার এ বি এম আলতাফ হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, 'আজ (বুধবার) দুপুর ২টা থেকেই মামলাটি র্যাবে স্থানান্তর করার প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে।'
আদালতের নির্দেশ মেনে গতকাল সকাল সাড়ে ১০টায় ডিবির ডিসি মনিরুল ইসলাম ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মো. রবিউল আলম আদালতে হাজির হন।
আপনাদের অর্জন দেখে তো আমরা শঙ্কিত : এজলাসে বসার পর প্রথমেই তদন্ত কর্মকর্তা মো. রবিউল আলমকে ডেকে আদালত বলেন, 'আপনাদের রিপোর্ট দেখলাম, সেটা তো শূন্য। সেখানে কিছুই নেই। আপনাদের অর্জন দেখে তো আমরা শঙ্কিত। জাতি আপনাদের দিকে তাকিয়ে আছে। এ রকম একটা চাঞ্চল্যকর মামলায় আপনারা দুই মাসে কিছুই করতে পারলেন না। কী একটা নির্মম ঘটনা ঘটল। ভিকটিম দুজনই সাংবাদিক। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তাঁরা জাতির সেবা করেন। আমাদের দিন শুরু হয় সংবাদ পড়ে। সাংবাদিকরাই এ সংবাদ সংগ্রহ করেন। যদিও সবার জন্যই নিরাপত্তা দিতে হবে। এর পরও সাংবাদিকদের ব্যাপারটা একটু ভিন্ন।' আদালত বলেন, 'এ পর্যন্ত অনেক সাংবাদিকের অপমৃত্যু হয়েছে। আগের সরকার আমলেও হয়েছে। এ সরকারের আমলেও হয়েছে। আপনারা একটারও কোনো কূলকিনারা করতে পারেননি। এটাকে আমরা ব্যর্থতাই বলব। ব্যর্থতাই তো, না কি?'
জবাবে রবিউল বলেন, 'আমরা চেষ্টা করছি।' ওই সময় আদালত বলেন, 'চেষ্টা করে অর্জন কী? অর্জন না হলে তো আমরা সেটাকে ব্যর্থতাই বলব।' একপর্যায়ে আদালত ফাইল দেখাতে বলেন। রবিউল ১৬১ ধারার জবানবন্দিসহ মামলার গোপনীয় দলিলপত্র আদালতকে দেখান।
এরপর ডিবির ডিসি মনিরুল ইসলামের বক্তব্য জানতে চান আদালত।
এখনো কোনো ক্লু বের করতে পারিনি : মনিরুল ইসলাম বলেন, 'তদন্ত প্রক্রিয়ার সঙ্গে আমি সেভাবে জড়িত নই। ঘটনা হলো উত্তরের, আমি দক্ষিণের। মামলার সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেছি। তাঁরা আন্তরিকভাবে সর্বোচ্চ চেষ্টা করছেন।'
আদালত বলেন, 'আপনারা তো কিনারা দেখতে পাচ্ছেন না।' আদালত আরো বলেন, 'তিন মাসে পারেননি। সামনের দিনে পারবেন কি না- আশা করতে পারছি না। বাদী বা সাগর সরওয়ারের পরিবার থেকে সন্দেহ করার মতো কোনো তথ্য কি পাওয়া যায়নি?'
জবাবে মনিরুল জানান, বাদীর পরিবার (রুনির পিতৃপরিবার) বা সাগরের পরিবার থেকে এ ধরনের কোনো তথ্য দেওয়া হয়নি।
আদালত বলেন, 'আমরা ভীষণভাবে ক্ষুব্ধ। দারোয়ান কোনো তথ্য দিতে পেরেছেন কি না?'
এখন পর্যন্ত আমরা ব্যর্থ : মনিরুল বলেন, দারোয়ানকে কয়েক দফা জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে; কিন্তু কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। আদালত বলেন, 'এভাবে আমরা চলতে দিতে পারি না। আপনি কি ব্যর্থতা স্বীকার করছেন?' জবাবে মনিরুল বলেন, 'এখন পর্যন্ত আমরা ব্যর্থ।'
এরপর একে একে বক্তব্য দেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ বি এম আলতাফ হোসেন, রিট আবেদনকারীর আইনজীবী অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ, সিনিয়র আইনজীবী অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, এ কে এম সাইফুদ্দিন আহমেদ, অ্যাডভোকটে নুরুল ইসলাম সুজন এমপি, শ ম রেজাউল করিম, আজহারুল্লাহ ভুঁইয়া, ড. মোহাম্মদ শাহজাহান ও শেখ আখতারুল ইসলাম। অধিকাংশ আইনজীবী মামলাটি তদন্ত করতে র্যাবকে দায়িত্ব দেওয়ার পক্ষে মত দেন। ডিবিকে বাদ দিয়ে র্যাবের ওপর দায়িত্ব দেওয়া যায় কি না, সে বিষয়ে উপস্থিত সাংবাদিকদের মত জানতে চান আদালত। ওই সময় সাংবাদিক সালেহ উদ্দিন, এম বদি-উজ-জামান, আশুতোষ সরকার, মাজহারুল হক মান্না ও শামীমা আক্তার বক্তব্য দেন। এরপর আদেশ দেন আদালত।
বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী ও বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিমের বেঞ্চ গতকাল বুধবার এ আদেশ দেন।
মামলার আলমত সংগ্রহে শেরেবাংলা নগর থানা পুলিশের ব্যর্থতা ছিল কি না, তা খতিয়ে দেখতে যুগ্ম সচিব পদমর্যাদার এক কর্মকর্তার নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করতে স্বরাষ্ট্রসচিবকে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। কমিটিকে ৩০ দিনের মধ্যে অগ্রগতি প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করতে বলা হয়েছে।
হাইকোর্ট বেঞ্চ আদেশে বলেন, 'এ মামলার তদন্তে ডিবি পুলিশ পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে। ব্যর্থতার কথা তারা স্বীকারও করেছে। এটা হতাশাজনক ও নৈরাশ্যকর। এ কারণে তদন্ত কর্মকর্তা পরিবর্তন হওয়া প্রয়োজন। তদন্তের বিষয়ে সিনিয়র আইনজীবী ও সিনিয়র সাংবাদিকদের অভিমত নিয়ে আমরা মনে করি, গ্রহণযোগ্য তদন্তের জন্য সর্বোচ্চ অভিজ্ঞতার এবং সবচেয়ে যোগ্য তদন্ত কর্মকর্তা দিয়ে এ মামলার তদন্ত হওয়া প্রয়োজন। এ জন্য এই মামলার তদন্ত ডিবি থেকে র্যাবে হস্তান্তরের জন্য আইজিপিকে নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে। একই সঙ্গে এএসপির নিচে নন এমন পদমর্যাদাসম্পন্ন এবং ৪৫ বছরের নিচে বয়স নয় এমন এক কর্মকর্তাকে তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়ার জন্য র্যাব মহাপরিচালককে নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে।'
তদন্ত মনিটরিংয়ের জন্য পুলিশের ডিআইজির নিচে নন এমন পদমর্যাদার কর্মকর্তার নেতৃত্বে একটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন কমিটি গঠন করতে স্বরাষ্ট্রসচিবকে বলা হয়েছে। আদেশে বলা হয়, কমিটি কোনোভাবে তদন্ত কার্যক্রমে হস্তক্ষেপ করতে পারবে না। এ কমিটিতে র্যাব, পুলিশ ও সিআইডির কর্মকর্তাদের রাখতে হবে। কমিটি অপরাধ আইন বিশেষজ্ঞ, সিনিয়র সাংবাদিক, এনজিও এবং বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থার মতামত নেবে।
আদেশের পর আদালত ডিবির উপকমিশনার (ডিসি) মনিরুল ইসলামকে ডেকে বলেন, 'আমাদের এ আদেশের লিখিত অনুলিপি পেতে কয়েক দিন সময় লাগবে। তাই আপনি পুলিশের মহাপরিদর্শককে বলে দেবেন, আজই (বুধবার) যেন মামলাটি স্থানান্তর করে দেওয়া হয়। এটা আমরা মৌখিকভাবে আদেশ দিচ্ছি।'
আদেশের পর ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার এ বি এম আলতাফ হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, 'আজ (বুধবার) দুপুর ২টা থেকেই মামলাটি র্যাবে স্থানান্তর করার প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে।'
আদালতের নির্দেশ মেনে গতকাল সকাল সাড়ে ১০টায় ডিবির ডিসি মনিরুল ইসলাম ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মো. রবিউল আলম আদালতে হাজির হন।
আপনাদের অর্জন দেখে তো আমরা শঙ্কিত : এজলাসে বসার পর প্রথমেই তদন্ত কর্মকর্তা মো. রবিউল আলমকে ডেকে আদালত বলেন, 'আপনাদের রিপোর্ট দেখলাম, সেটা তো শূন্য। সেখানে কিছুই নেই। আপনাদের অর্জন দেখে তো আমরা শঙ্কিত। জাতি আপনাদের দিকে তাকিয়ে আছে। এ রকম একটা চাঞ্চল্যকর মামলায় আপনারা দুই মাসে কিছুই করতে পারলেন না। কী একটা নির্মম ঘটনা ঘটল। ভিকটিম দুজনই সাংবাদিক। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তাঁরা জাতির সেবা করেন। আমাদের দিন শুরু হয় সংবাদ পড়ে। সাংবাদিকরাই এ সংবাদ সংগ্রহ করেন। যদিও সবার জন্যই নিরাপত্তা দিতে হবে। এর পরও সাংবাদিকদের ব্যাপারটা একটু ভিন্ন।' আদালত বলেন, 'এ পর্যন্ত অনেক সাংবাদিকের অপমৃত্যু হয়েছে। আগের সরকার আমলেও হয়েছে। এ সরকারের আমলেও হয়েছে। আপনারা একটারও কোনো কূলকিনারা করতে পারেননি। এটাকে আমরা ব্যর্থতাই বলব। ব্যর্থতাই তো, না কি?'
জবাবে রবিউল বলেন, 'আমরা চেষ্টা করছি।' ওই সময় আদালত বলেন, 'চেষ্টা করে অর্জন কী? অর্জন না হলে তো আমরা সেটাকে ব্যর্থতাই বলব।' একপর্যায়ে আদালত ফাইল দেখাতে বলেন। রবিউল ১৬১ ধারার জবানবন্দিসহ মামলার গোপনীয় দলিলপত্র আদালতকে দেখান।
এরপর ডিবির ডিসি মনিরুল ইসলামের বক্তব্য জানতে চান আদালত।
এখনো কোনো ক্লু বের করতে পারিনি : মনিরুল ইসলাম বলেন, 'তদন্ত প্রক্রিয়ার সঙ্গে আমি সেভাবে জড়িত নই। ঘটনা হলো উত্তরের, আমি দক্ষিণের। মামলার সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেছি। তাঁরা আন্তরিকভাবে সর্বোচ্চ চেষ্টা করছেন।'
আদালত বলেন, 'আপনারা তো কিনারা দেখতে পাচ্ছেন না।' আদালত আরো বলেন, 'তিন মাসে পারেননি। সামনের দিনে পারবেন কি না- আশা করতে পারছি না। বাদী বা সাগর সরওয়ারের পরিবার থেকে সন্দেহ করার মতো কোনো তথ্য কি পাওয়া যায়নি?'
জবাবে মনিরুল জানান, বাদীর পরিবার (রুনির পিতৃপরিবার) বা সাগরের পরিবার থেকে এ ধরনের কোনো তথ্য দেওয়া হয়নি।
আদালত বলেন, 'আমরা ভীষণভাবে ক্ষুব্ধ। দারোয়ান কোনো তথ্য দিতে পেরেছেন কি না?'
এখন পর্যন্ত আমরা ব্যর্থ : মনিরুল বলেন, দারোয়ানকে কয়েক দফা জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে; কিন্তু কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। আদালত বলেন, 'এভাবে আমরা চলতে দিতে পারি না। আপনি কি ব্যর্থতা স্বীকার করছেন?' জবাবে মনিরুল বলেন, 'এখন পর্যন্ত আমরা ব্যর্থ।'
এরপর একে একে বক্তব্য দেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ বি এম আলতাফ হোসেন, রিট আবেদনকারীর আইনজীবী অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ, সিনিয়র আইনজীবী অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, এ কে এম সাইফুদ্দিন আহমেদ, অ্যাডভোকটে নুরুল ইসলাম সুজন এমপি, শ ম রেজাউল করিম, আজহারুল্লাহ ভুঁইয়া, ড. মোহাম্মদ শাহজাহান ও শেখ আখতারুল ইসলাম। অধিকাংশ আইনজীবী মামলাটি তদন্ত করতে র্যাবকে দায়িত্ব দেওয়ার পক্ষে মত দেন। ডিবিকে বাদ দিয়ে র্যাবের ওপর দায়িত্ব দেওয়া যায় কি না, সে বিষয়ে উপস্থিত সাংবাদিকদের মত জানতে চান আদালত। ওই সময় সাংবাদিক সালেহ উদ্দিন, এম বদি-উজ-জামান, আশুতোষ সরকার, মাজহারুল হক মান্না ও শামীমা আক্তার বক্তব্য দেন। এরপর আদেশ দেন আদালত।
No comments