দক্ষিণে জাপা চাইছে ফিরোজ রশিদকে উত্তরে জাসদের শিরিন by মোশতাক আহমদ
ঢাকা সিটি করপোরেশন (উত্তর ও দক্ষিণ) নির্বাচনকে সামনে রেখে শিগগিরই মাঠে নামছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। ঢাকা দক্ষিণের জাতীয় পার্টির প্রার্থী কাজী ফিরোজ রশিদের পক্ষে আজ শনিবার পুরান ঢাকার সুরিটোলা স্কুল মাঠে জনসভায় অংশ নেবেন এরশাদ।
এর মধ্য দিয়ে তিনি নিজ দলের প্রার্থীর পক্ষে প্রকাশ্য প্রচারণায় মাঠে নামছেন। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনেও নিজ প্রার্থীর পক্ষে একইভাবে প্রচারণায় এরশাদকে মাঠে দেখা যাবে বলে জানিয়েছে জাপা সূত্র। এদিকে মহাজোটের শরিক দল জাসদের প্রেসিডিয়াম সদস্য শিরিন আক্তারও ডিসিসি উত্তরে ব্যাপক প্রচারণায় নেমেছেন। মহাজোটের চূড়ান্ত মনোনয়ন তাঁকেই দেওয়া হবে বলে দাবি করছেন শিরিন আক্তার।
জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী ফিরোজ রশীদ একসময় ঢাকা মহানগর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দীর্ঘ বৈঠকে কাজী ফিরোজ রশীদকে মহাজোটের দক্ষিণ ঢাকার মেয়র প্রার্থী মনোনয়নের প্রস্তাব দেন হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ।
এদিকে বিভিন্ন সূত্র মতে, এরশাদের সাম্প্রতিক কিছু আচরণ ও উচ্চারণে সরকারি দল আওয়ামী লীগ মোটেই স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করছে না। তাই ডিসিসি নির্বাচনে একটি মেয়র পদ জাপাকে ছেড়ে দেওয়ার সম্ভাবনা জোরালো বলেই মনে করেন অনেকে।
উত্তর ঢাকা সিটি করপোরেশনে মেয়র পদে মহাজোটের সমর্থন পেতে চাইছেন ঢাকা (উত্তর) মহানগর জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দিন আহম্মেদ বাবুল। বাহাউদ্দিন বাবুলকে ইতিমধ্যে জাতীয় পার্টি তাদের প্রার্থী ঘোষণা করেছে। তিনিও প্রচারণা শুরু করেছেন। এদিকে উত্তর ঢাকায় মহাজোটের সমর্থন চান জাসদ স্থায়ী কমিটির সদস্য শিরীন আক্তার। শিরিন আক্তার গতকাল কালের কণ্ঠকে বলেন, তিনি মহাজোটের সমর্থন নিয়েই মাঠে নেমেছেন। এ লক্ষ্যে তিনি গত ২৬ মার্চ মিরপুরের শহীদ বুদ্বিজীবী স্মৃতিসৌধে শপথ করে প্রায় তিন থেকে চার হাজার মানুষকে নিয়ে আনুষ্ঠানিক প্রচারনা শুরু করেছেন।
দক্ষিণে মহাজোটের প্রার্থী হতে চান কাজী ফিরোজ রশীদ। প্রধানমন্ত্রীর কাছে তাঁর পক্ষে মহাজোটের সমর্থন চেয়েছেন এইচ এম এরশাদ। জবাবে প্রধানমন্ত্রী কোনো সিদ্ধান্ত দেননি। তবে তিনি বলেছেন, 'কাজী ফিরোজ রশীদ তো আমারও লোক।' এরপর এ নিয়ে আলোচনা বেশি দূর এগোয়নি বলে জানা যায়।
কাজী ফিরোজ রশিদ একসময় আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠন যুবলীগের কেন্দ্রীয় নেতা ছিলেন। ফিরোজ রশিদের গ্রামের বাড়িও প্রধানমন্ত্রীর নিজ জেলা গোপালগঞ্জে। এসব হিসাব থেকে ফিরোজ রশিদ চূড়ান্ত মনোনয়নে মহাজোটের সমর্থন পাবেন বলে দাবি করছেন।
গতকাল কালের কণ্ঠের পক্ষ থেকে জানতে চাইলে জাতীয় পার্টির এ নেতা বলেন, তিনি ইতিমধ্যেই চূড়ান্ত প্রচারণায় নেমে পড়েছেন এবং নগরবাসীর পক্ষ থেকে বেশ সাড়া পাচ্ছেন। তিনি তাঁর জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী। জাতীয় পার্টির মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার বলেন, সমঝোতা হলে কাজী ফিরোজ রশীদ দক্ষিণ ঢাকায় মহাজোটের প্রার্থী হতে পারেন।
জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী ফিরোজ রশীদ একসময় ঢাকা মহানগর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দীর্ঘ বৈঠকে কাজী ফিরোজ রশীদকে মহাজোটের দক্ষিণ ঢাকার মেয়র প্রার্থী মনোনয়নের প্রস্তাব দেন হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ।
এদিকে বিভিন্ন সূত্র মতে, এরশাদের সাম্প্রতিক কিছু আচরণ ও উচ্চারণে সরকারি দল আওয়ামী লীগ মোটেই স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করছে না। তাই ডিসিসি নির্বাচনে একটি মেয়র পদ জাপাকে ছেড়ে দেওয়ার সম্ভাবনা জোরালো বলেই মনে করেন অনেকে।
উত্তর ঢাকা সিটি করপোরেশনে মেয়র পদে মহাজোটের সমর্থন পেতে চাইছেন ঢাকা (উত্তর) মহানগর জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দিন আহম্মেদ বাবুল। বাহাউদ্দিন বাবুলকে ইতিমধ্যে জাতীয় পার্টি তাদের প্রার্থী ঘোষণা করেছে। তিনিও প্রচারণা শুরু করেছেন। এদিকে উত্তর ঢাকায় মহাজোটের সমর্থন চান জাসদ স্থায়ী কমিটির সদস্য শিরীন আক্তার। শিরিন আক্তার গতকাল কালের কণ্ঠকে বলেন, তিনি মহাজোটের সমর্থন নিয়েই মাঠে নেমেছেন। এ লক্ষ্যে তিনি গত ২৬ মার্চ মিরপুরের শহীদ বুদ্বিজীবী স্মৃতিসৌধে শপথ করে প্রায় তিন থেকে চার হাজার মানুষকে নিয়ে আনুষ্ঠানিক প্রচারনা শুরু করেছেন।
দক্ষিণে মহাজোটের প্রার্থী হতে চান কাজী ফিরোজ রশীদ। প্রধানমন্ত্রীর কাছে তাঁর পক্ষে মহাজোটের সমর্থন চেয়েছেন এইচ এম এরশাদ। জবাবে প্রধানমন্ত্রী কোনো সিদ্ধান্ত দেননি। তবে তিনি বলেছেন, 'কাজী ফিরোজ রশীদ তো আমারও লোক।' এরপর এ নিয়ে আলোচনা বেশি দূর এগোয়নি বলে জানা যায়।
কাজী ফিরোজ রশিদ একসময় আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠন যুবলীগের কেন্দ্রীয় নেতা ছিলেন। ফিরোজ রশিদের গ্রামের বাড়িও প্রধানমন্ত্রীর নিজ জেলা গোপালগঞ্জে। এসব হিসাব থেকে ফিরোজ রশিদ চূড়ান্ত মনোনয়নে মহাজোটের সমর্থন পাবেন বলে দাবি করছেন।
গতকাল কালের কণ্ঠের পক্ষ থেকে জানতে চাইলে জাতীয় পার্টির এ নেতা বলেন, তিনি ইতিমধ্যেই চূড়ান্ত প্রচারণায় নেমে পড়েছেন এবং নগরবাসীর পক্ষ থেকে বেশ সাড়া পাচ্ছেন। তিনি তাঁর জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী। জাতীয় পার্টির মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার বলেন, সমঝোতা হলে কাজী ফিরোজ রশীদ দক্ষিণ ঢাকায় মহাজোটের প্রার্থী হতে পারেন।
No comments