দুই দেশের স্বার্থে ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারে-ভুটানের জন্য ট্রানজিট বিমানবন্দর
দক্ষিণ এশীয় দেশগুলো; বিশেষত বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল ও ভুটানের মধ্যে যোগাযোগ-উন্নয়নের ধারা চলছে। বাংলাদেশের সৈয়দপুর বিমানবন্দরকে ট্রানজিট হিসেবে ব্যবহারে ভুটানের আগ্রহ এরই অংশ। ভুটানের রাজধানী থিম্পুর বিমানবন্দরের অবস্থানগত অসুবিধার কারণে তাদের এই আগ্রহ।
উত্তরাঞ্চলের সৈয়দপুর বিমানবন্দর বাংলাদেশের কম ব্যবহূত বিমানবন্দর এবং এর অবকাঠামোও চলনসই। জাতীয় স্বার্থ রক্ষা করে এ রকম উদ্যোগে এগিয়ে যাওয়ায় সমস্যা হওয়ার কোনো কারণ দেখা যায় না।
সৈয়দপুর বিমানবন্দরকে ভুটানের ট্রানজিট বিমানবন্দর হিসেবে ব্যবহারের সম্ভাব্যতা খতিয়ে দেখতে ভুটানের যোগাযোগমন্ত্রীর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল এ মাসেই সৈয়দপুরে আসছে। বাংলাদেশকেও বিষয়টি গভীরভাবে খতিয়ে দেখতে হবে। প্রস্তাব অনুসারে, ভুটানের বিমান চলাচলের ট্রানজিট হবে সৈয়দপুর বিমানবন্দর। অর্থাৎ, ভুটানের আন্তর্জাতিক ফ্লাইটগুলো তখন সৈয়দপুর থেকে যেমন যাত্রা করতে পারবে, তেমনি বিদেশ থেকে আসা ভুটানমুখী যাত্রীরা সৈয়দপুর নেমে সড়কপথে অথবা ছোট উড়োজাহাজে করে থিম্পু যেতে পারবে। উভয় দেশের যাত্রী পরিবহনের পাশাপাশি পণ্য পরিবহনের ক্ষেত্রেও এ সুবিধা প্রযোজ্য।
এ ধরনের সুযোগ সৃষ্টির জন্য ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-থিম্পু সড়কপথের উন্নয়নও দরকার হবে। তবে সৈয়দপুর বিমানবন্দর অতিরিক্ত দায়িত্ব পালনের জন্য উপযোগী রয়েছে বলে বিমানবন্দরটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মনে করেন। তাহলে স্বল্প খরচেই এই বিমানবন্দরকে ভুটানের ট্রানজিট বিমানবন্দর হিসেবে কাজে লাগানো যায়। তবে সড়কপথে সৈয়দপুর থেকে থিম্পু যেতে ভারতের ভূখণ্ড ব্যবহার করতে হবে। ফলে বিষয়টি নিয়ে ত্রিপক্ষীয় সমঝোতারও প্রয়োজন পড়বে। আঞ্চলিক যোগাযোগ সুষমভাবে ঘটলে সবারই লাভ। তবে ট্রানজিট দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে তার বিশেষ সুবিধাপ্রাপ্তির সুযোগ নিশ্চিত করতে হবে।
সৈয়দপুর বিমানবন্দরকে ভুটানের ট্রানজিট বিমানবন্দর হিসেবে ব্যবহারের সম্ভাব্যতা খতিয়ে দেখতে ভুটানের যোগাযোগমন্ত্রীর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল এ মাসেই সৈয়দপুরে আসছে। বাংলাদেশকেও বিষয়টি গভীরভাবে খতিয়ে দেখতে হবে। প্রস্তাব অনুসারে, ভুটানের বিমান চলাচলের ট্রানজিট হবে সৈয়দপুর বিমানবন্দর। অর্থাৎ, ভুটানের আন্তর্জাতিক ফ্লাইটগুলো তখন সৈয়দপুর থেকে যেমন যাত্রা করতে পারবে, তেমনি বিদেশ থেকে আসা ভুটানমুখী যাত্রীরা সৈয়দপুর নেমে সড়কপথে অথবা ছোট উড়োজাহাজে করে থিম্পু যেতে পারবে। উভয় দেশের যাত্রী পরিবহনের পাশাপাশি পণ্য পরিবহনের ক্ষেত্রেও এ সুবিধা প্রযোজ্য।
এ ধরনের সুযোগ সৃষ্টির জন্য ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-থিম্পু সড়কপথের উন্নয়নও দরকার হবে। তবে সৈয়দপুর বিমানবন্দর অতিরিক্ত দায়িত্ব পালনের জন্য উপযোগী রয়েছে বলে বিমানবন্দরটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মনে করেন। তাহলে স্বল্প খরচেই এই বিমানবন্দরকে ভুটানের ট্রানজিট বিমানবন্দর হিসেবে কাজে লাগানো যায়। তবে সড়কপথে সৈয়দপুর থেকে থিম্পু যেতে ভারতের ভূখণ্ড ব্যবহার করতে হবে। ফলে বিষয়টি নিয়ে ত্রিপক্ষীয় সমঝোতারও প্রয়োজন পড়বে। আঞ্চলিক যোগাযোগ সুষমভাবে ঘটলে সবারই লাভ। তবে ট্রানজিট দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে তার বিশেষ সুবিধাপ্রাপ্তির সুযোগ নিশ্চিত করতে হবে।
No comments