গালিগালাজের প্রতিবাদে সাংবাদিকদের অনুষ্ঠান বর্জন by সাইদ আরমান
স্বাধীনতা উৎসবের একটি অনুষ্ঠানে উচ্ছৃঙ্খল দর্শকরা দায়িত্ব পালনরত সাংবাদিকদের গালিগালাজ করায় তারা অনুষ্ঠান বর্জন করে বেরিয়ে আসেন। রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমীর জাতীয় নাট্যশালা মিলনায়তনে শনিবার সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটে।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৪১ বছর পূর্তিতে ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী সমিতি এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি তার বক্তব্য দানের সময় সাংবাদিকদের সরে যেতে বললে দর্শকরা উৎসাহিত হয়ে আরো বেশি উচ্ছৃঙ্খল আচরণ ও অশ্লীল গালিগালাজ করেন বলেও সাংবাদিকরা অভিযোগ করেছেন।
ক্ষুদ্ধ সাংবাদিক ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, অনুষ্ঠানটি কাভার করতে প্রিন্ট, ইলেক্ট্রনিক ও অনলাইন মিডিয়ার রিপোর্টার, ফটো জার্নালিস্ট এবং ভিডিও ক্যামেরা জার্নালিস্টরা বিকালে অনুষ্ঠানস্থলে যান। কিন্তু সাংবাদিকদের জন্য নির্ধারিত আসনগুলো দর্শকরা দখল করে রাখায় তাদেরকে বাধ্য হয়েই সামনের দিকে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে অনুষ্ঠানের তথ্য সংগ্রহ, ছবি তোলা বা ভিডিও করার কাজ করতে হচ্ছিল। আয়োজকদের বার বার বলা সত্ত্বেও তারা দর্শকদের উঠিয়ে সাংবাদিকদের বসার জায়গা করে দিতে পারেননি।
সাংবাদিকদের অভিযোগ, অনুষ্ঠানের শুরু থেকেই দর্শক সারি থেকে তাদের প্রতি চিৎকার, চেচামেচি ও গালিগালাজ চলতে থাকে। বাধ্য হয়ে তারা মঞ্চের এক কোণে গিয়ে কাজ করতে থাকলেও দর্শকরা আরো উত্তেজিত হয়ে পড়েন।
এক পর্যায়ে অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি বক্তব্য দেওয়া শুরু করলে তার ছবি ও ভিডিও এবং বক্তব্যের নোট নিতে সাংবাদিকরা সামনের দিকে গেলে অনুষ্ঠানস্থলে চরম হট্টগোল, গালাগালি ও বিশৃঙ্খলা করে ওঠেন দর্শকরা।
এ সময় ডা. দীপু মনি তার বক্তব্য দানের সময় সাংবাদিকদের সরে যেতে বললে উত্তেজিত দর্শকরা অশ্লীল ভাষায় গালি দিয়ে ওঠেন। এর প্রতিবাদে সাংবাদিকরা একযোগে অনুষ্ঠান বর্জন করে বেরিয়ে আসেন।
পরে অবশ্য আয়োজকরা দুঃখ প্রকাশ ও এক উচ্ছৃঙ্খল দর্শককে বের করে দিলেও সাংবাদিকরা আর অনুষ্ঠানে ফিরে যাননি।
ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী সমিতির সভাপতি ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর এ কে আজাদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার পঙ্কজ শরণ।
ক্ষুদ্ধ সাংবাদিক ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, অনুষ্ঠানটি কাভার করতে প্রিন্ট, ইলেক্ট্রনিক ও অনলাইন মিডিয়ার রিপোর্টার, ফটো জার্নালিস্ট এবং ভিডিও ক্যামেরা জার্নালিস্টরা বিকালে অনুষ্ঠানস্থলে যান। কিন্তু সাংবাদিকদের জন্য নির্ধারিত আসনগুলো দর্শকরা দখল করে রাখায় তাদেরকে বাধ্য হয়েই সামনের দিকে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে অনুষ্ঠানের তথ্য সংগ্রহ, ছবি তোলা বা ভিডিও করার কাজ করতে হচ্ছিল। আয়োজকদের বার বার বলা সত্ত্বেও তারা দর্শকদের উঠিয়ে সাংবাদিকদের বসার জায়গা করে দিতে পারেননি।
সাংবাদিকদের অভিযোগ, অনুষ্ঠানের শুরু থেকেই দর্শক সারি থেকে তাদের প্রতি চিৎকার, চেচামেচি ও গালিগালাজ চলতে থাকে। বাধ্য হয়ে তারা মঞ্চের এক কোণে গিয়ে কাজ করতে থাকলেও দর্শকরা আরো উত্তেজিত হয়ে পড়েন।
এক পর্যায়ে অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি বক্তব্য দেওয়া শুরু করলে তার ছবি ও ভিডিও এবং বক্তব্যের নোট নিতে সাংবাদিকরা সামনের দিকে গেলে অনুষ্ঠানস্থলে চরম হট্টগোল, গালাগালি ও বিশৃঙ্খলা করে ওঠেন দর্শকরা।
এ সময় ডা. দীপু মনি তার বক্তব্য দানের সময় সাংবাদিকদের সরে যেতে বললে উত্তেজিত দর্শকরা অশ্লীল ভাষায় গালি দিয়ে ওঠেন। এর প্রতিবাদে সাংবাদিকরা একযোগে অনুষ্ঠান বর্জন করে বেরিয়ে আসেন।
পরে অবশ্য আয়োজকরা দুঃখ প্রকাশ ও এক উচ্ছৃঙ্খল দর্শককে বের করে দিলেও সাংবাদিকরা আর অনুষ্ঠানে ফিরে যাননি।
ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী সমিতির সভাপতি ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর এ কে আজাদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার পঙ্কজ শরণ।
No comments