এইচএসসি পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা দুশ্চিন্তায়-বিদ্যুৎ ঘাটতি বেড়েছে, বাড়বে by অরুণ কর্মকার
দেশে বিদ্যুৎ ঘাটতি দুই হাজার মেগাওয়াটে উঠেছে। এপ্রিল-মে মাসে ঘাটতি আরও বাড়তে পারে। বিদ্যুৎ নিয়ে শিল্পপতি থেকে কৃষক পর্যন্ত সব শ্রেণী-পেশার মানুষ উদ্বিগ্ন। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে কাল থেকে শুরু হতে যাওয়া এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের দুশ্চিন্তা।
ঢাকার নারিন্দা থেকে শামসাদ বেগম গতকাল শুক্রবার বিকেলে ফোনে প্রথম আলোকে বলেন, তাঁর মেয়ে একজন পরীক্ষার্থী। বাসা তেমন খোলামেলা নয়। গ্রীষ্মে বিদ্যুৎ না থাকলে টেকাই দায়। আইপিএস একটি আছে, কিন্তু পূর্ণ চার্জ হতে না পারায় ভালো কাজ করে না। মেয়ে পড়াশোনা করছে অনেক কষ্ট করে। পরীক্ষার সময় বোধ হয় এই কষ্ট আরও বাড়বে।
লালবাগের ডুরিআঙ্গুল লেন থেকে মিজানুর রহমান, মোহাম্মদপুরের কাটাসুর থেকে আবদুল হালিম তাঁদের পরীক্ষার্থী সন্তানদের একই কষ্টের কথা জানিয়েছেন। গতকাল ছিল সাপ্তাহিক ছুটির দিন। তার পরও দফায় দফায় লোডশেডিং তাঁদের শঙ্কায় ফেলেছে। প্রকৃতপক্ষে এই শঙ্কা দেশের নয় লক্ষাধিক এইচএসসি পরীক্ষার্থীর অভিভাবকদের। যাঁরা গ্রাম বা মফস্বল শহরে থাকেন, তাঁদের দুশ্চিন্তা আরও বেশি। কারণ, সেখানে আইপিএস, জেনারেটর-সংযোগ প্রভৃতি সুবিধা নেই। আবার সেখানে বিদ্যুৎ চলে গেলে কখন আসবে, তার কোনো ঠিক নেই।
বাসাবাড়ি ছাড়াও পরীক্ষাকেন্দ্রগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে কি না, সেটাও আরেক দুশ্চিন্তার বিষয়।
উৎপাদন: বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে গত বৃহস্পতিবার চট্টগ্রামে ৩০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার তিনটি বিদ্যুৎকেন্দ্রের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন পর্যন্ত নতুন বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষমতা বেড়েছে তিন হাজার ৫৮৬ মেগাওয়াট। আরও কয়েকটি নতুন কেন্দ্র পরীক্ষামূলক উৎপাদনে আছে। সেখান থেকেও কিছু বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে পাওয়া যায়। এসব মিলে বর্তমানে দেশে বিদ্যুতের উৎপাদনক্ষমতা দাঁড়িয়েছে আট হাজার ৩০৫ মেগাওয়াটে।
তবে কিছু কেন্দ্র সব সময়ই মেরামত-রক্ষণাবেক্ষণের জন্য বন্ধ থাকে। কোনো কোনো কেন্দ্রে, বিশেষ করে পুরোনো কেন্দ্রগুলোতে কারিগরি কারণে উৎপাদন ব্যাহত হয়। এ জন্য সরকার মোট উৎপাদনক্ষমতার ২০ শতাংশ প্রতিদিনের উৎপাদনের হিসাব থেকে বাদ দিয়ে রাখে। তাই উৎপাদনক্ষমতা কমে দাঁড়ায় ছয় হাজার ৬৪০ মেগাওয়াটে।
এ থেকে আবার গ্যাস-সংকটের কারণে উৎপাদন কম হয় প্রায় ৬০০ মেগাওয়াট। তেলচালিত কেন্দ্রগুলোর যান্ত্রিক সমস্যা ও সরকারের জ্বালানি সাশ্রয়নীতির কারণে উৎপাদন কম হয় আরও অন্তত ৪০০ মেগাওয়াট। শেষ পর্যন্ত নিশ্চিত উৎপাদনক্ষমতা দাঁড়ায় পাঁচ হাজার ৬৪০ মেগাওয়াটের মতো। বর্তমানে প্রতিদিনের গড় উৎপাদন এ রকমই।
সরকারের হিসাব অনুযায়ী, নতুন নতুন বিদ্যুৎকেন্দ্র পর্যায়ক্রমে চালু হওয়ার প্রক্রিয়ায় আছে। তার মাধ্যমে চলতি বছরের শেষে চাহিদার তুলনায় বিদ্যুৎ উৎপাদন কিছুটা হলেও বেশি হবে।
চাহিদা ও ঘাটতি: সরকারি হিসাবেই এখন প্রতিদিন বিদ্যুতের সর্বোচ্চ চাহিদা প্রায় সাড়ে সাত হাজার মেগাওয়াট। এর মধ্যে সরকার এখন এক হাজার মেগাওয়াটের মতো চাহিদা কমিয়ে ফেলছে ‘ডিমান্ড সাইড ম্যানেজমেন্টের (ডিএসএম) মাধ্যমে। সন্ধ্যায় দোকানপাট বন্ধ, একেক এলাকার শিল্প ও বিপণিবিতানের সাপ্তাহিক ছুটি আলাদা আলাদা দিনে ভাগ করে দেওয়া (হলিডে স্ট্যাগারিং), সন্ধ্যাকালীন সর্বোচ্চ চাহিদার সময় পানির পাম্প, এসি, বৈদ্যুতিক ইস্ত্রি প্রভৃতি চালাতে নিষেধ করা এবং সর্বশেষ সন্ধ্যা ছয়টা থেকে সকাল ছয়টা পর্যন্ত শিল্প-কারখানা বন্ধ রাখা প্রভৃতিই ডিএসএম। ডিএসএমের পর চাহিদা থাকে প্রায় সাড়ে ছয় হাজার মেগাওয়াট। উৎপাদন করা হচ্ছে কম-বেশি সাড়ে পাঁচ হাজার মেগাওয়াট। প্রতিদিন সর্বোচ্চ চাহিদার সময় লোডশেডিং করা হচ্ছে প্রায় এক হাজার মেগাওয়াট।
চাহিদার তুলনায় দুই হাজার মেগাওয়াট ঘাটতির এক হাজার মেগাওয়াট ডিএসএম করে এবং আরেক হাজার মেগাওয়াট লোডশেডিং করে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া হচ্ছে। তবে বিদ্যুৎ খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানায়, বর্তমানে দৈনিক লোডশেডিং এক হাজার মেগাওয়াটেরও বেশি।
জ্বালানি-পরিস্থিতি: বিদ্যুৎ খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ব্যক্তির মতে, বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষেত্রে প্রধান সমস্যা হয়ে উঠেছে জ্বালানি। একসময় দেশের ৯০ শতাংশেরও বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হতো গ্যাস দিয়ে। এখন অতটা গ্যাস সরবরাহ করা সম্ভব হচ্ছে না। গ্যাসের অভাবে চট্টগ্রাম অঞ্চলের সব বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ হয়ে আছে। অন্যান্য স্থানের কেন্দ্রগুলোও চাহিদামতো গ্যাস পাচ্ছে না।
গ্যাসের বিকল্প হিসেবে অপেক্ষাকৃত কম দামে বিদ্যুৎ উৎপাদন হতে পারে কয়লা দিয়ে। দেশে কয়লার যথেষ্ট মজুদ (প্রায় ৫০ টিসিএফ গ্যাসের সমান) আছে। কিন্তু সরকার কয়লা তোলার কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নিতে ব্যর্থ হয়েছে। তাই বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য নির্ভর করতে হয়েছে জ্বালানি তেলের ওপর। এই তেল সম্পূর্ণ আমদানিনির্ভর ও বেশি দামের হওয়ায় বিদ্যুতের উৎপাদন ব্যয় বেড়েছে। সরকার বিদ্যুতের দামও বাড়াচ্ছে। তার পরও প্রয়োজনীয় বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে পারছে না।
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, সরকারের পরিকল্পিত গ্যাস ও কয়লাচালিত বড় বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো চালু না হওয়া পর্যন্ত বিদ্যুৎ-পরিস্থিতির উন্নয়ন এবং এই খাতে স্থিতিশীলতা আনা সম্ভব হবে না। কিন্তু সেখানেও বাস্তবতা অনুকূল নয়। বড় কেন্দ্রগুলোর বাস্তবায়ন অনেক পিছিয়ে আছে।
বিতরণব্যবস্থা: ঢাকাসহ দেশের অনেক এলাকায় বিদ্যুতের বিতরণব্যবস্থায়ও সমস্যা আছে। এর ফলে যথেষ্ট পরিমাণে বিদ্যুৎ উৎপাদন হলেও তা গ্রাহকের কাছে পৌঁছানো সম্ভব হবে না। ঢাকায় ডিপিডিসি ও ডেসকো এবং ঢাকার বাইরে পল্লী বিদ্যুৎ (আরইবি) ও পিডিবির বিতরণ লাইনও অনেক এলাকায়ই চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ সরবরাহের উপযোগী নয়।
লালবাগের ডুরিআঙ্গুল লেন থেকে মিজানুর রহমান, মোহাম্মদপুরের কাটাসুর থেকে আবদুল হালিম তাঁদের পরীক্ষার্থী সন্তানদের একই কষ্টের কথা জানিয়েছেন। গতকাল ছিল সাপ্তাহিক ছুটির দিন। তার পরও দফায় দফায় লোডশেডিং তাঁদের শঙ্কায় ফেলেছে। প্রকৃতপক্ষে এই শঙ্কা দেশের নয় লক্ষাধিক এইচএসসি পরীক্ষার্থীর অভিভাবকদের। যাঁরা গ্রাম বা মফস্বল শহরে থাকেন, তাঁদের দুশ্চিন্তা আরও বেশি। কারণ, সেখানে আইপিএস, জেনারেটর-সংযোগ প্রভৃতি সুবিধা নেই। আবার সেখানে বিদ্যুৎ চলে গেলে কখন আসবে, তার কোনো ঠিক নেই।
বাসাবাড়ি ছাড়াও পরীক্ষাকেন্দ্রগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে কি না, সেটাও আরেক দুশ্চিন্তার বিষয়।
উৎপাদন: বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে গত বৃহস্পতিবার চট্টগ্রামে ৩০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার তিনটি বিদ্যুৎকেন্দ্রের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন পর্যন্ত নতুন বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষমতা বেড়েছে তিন হাজার ৫৮৬ মেগাওয়াট। আরও কয়েকটি নতুন কেন্দ্র পরীক্ষামূলক উৎপাদনে আছে। সেখান থেকেও কিছু বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে পাওয়া যায়। এসব মিলে বর্তমানে দেশে বিদ্যুতের উৎপাদনক্ষমতা দাঁড়িয়েছে আট হাজার ৩০৫ মেগাওয়াটে।
তবে কিছু কেন্দ্র সব সময়ই মেরামত-রক্ষণাবেক্ষণের জন্য বন্ধ থাকে। কোনো কোনো কেন্দ্রে, বিশেষ করে পুরোনো কেন্দ্রগুলোতে কারিগরি কারণে উৎপাদন ব্যাহত হয়। এ জন্য সরকার মোট উৎপাদনক্ষমতার ২০ শতাংশ প্রতিদিনের উৎপাদনের হিসাব থেকে বাদ দিয়ে রাখে। তাই উৎপাদনক্ষমতা কমে দাঁড়ায় ছয় হাজার ৬৪০ মেগাওয়াটে।
এ থেকে আবার গ্যাস-সংকটের কারণে উৎপাদন কম হয় প্রায় ৬০০ মেগাওয়াট। তেলচালিত কেন্দ্রগুলোর যান্ত্রিক সমস্যা ও সরকারের জ্বালানি সাশ্রয়নীতির কারণে উৎপাদন কম হয় আরও অন্তত ৪০০ মেগাওয়াট। শেষ পর্যন্ত নিশ্চিত উৎপাদনক্ষমতা দাঁড়ায় পাঁচ হাজার ৬৪০ মেগাওয়াটের মতো। বর্তমানে প্রতিদিনের গড় উৎপাদন এ রকমই।
সরকারের হিসাব অনুযায়ী, নতুন নতুন বিদ্যুৎকেন্দ্র পর্যায়ক্রমে চালু হওয়ার প্রক্রিয়ায় আছে। তার মাধ্যমে চলতি বছরের শেষে চাহিদার তুলনায় বিদ্যুৎ উৎপাদন কিছুটা হলেও বেশি হবে।
চাহিদা ও ঘাটতি: সরকারি হিসাবেই এখন প্রতিদিন বিদ্যুতের সর্বোচ্চ চাহিদা প্রায় সাড়ে সাত হাজার মেগাওয়াট। এর মধ্যে সরকার এখন এক হাজার মেগাওয়াটের মতো চাহিদা কমিয়ে ফেলছে ‘ডিমান্ড সাইড ম্যানেজমেন্টের (ডিএসএম) মাধ্যমে। সন্ধ্যায় দোকানপাট বন্ধ, একেক এলাকার শিল্প ও বিপণিবিতানের সাপ্তাহিক ছুটি আলাদা আলাদা দিনে ভাগ করে দেওয়া (হলিডে স্ট্যাগারিং), সন্ধ্যাকালীন সর্বোচ্চ চাহিদার সময় পানির পাম্প, এসি, বৈদ্যুতিক ইস্ত্রি প্রভৃতি চালাতে নিষেধ করা এবং সর্বশেষ সন্ধ্যা ছয়টা থেকে সকাল ছয়টা পর্যন্ত শিল্প-কারখানা বন্ধ রাখা প্রভৃতিই ডিএসএম। ডিএসএমের পর চাহিদা থাকে প্রায় সাড়ে ছয় হাজার মেগাওয়াট। উৎপাদন করা হচ্ছে কম-বেশি সাড়ে পাঁচ হাজার মেগাওয়াট। প্রতিদিন সর্বোচ্চ চাহিদার সময় লোডশেডিং করা হচ্ছে প্রায় এক হাজার মেগাওয়াট।
চাহিদার তুলনায় দুই হাজার মেগাওয়াট ঘাটতির এক হাজার মেগাওয়াট ডিএসএম করে এবং আরেক হাজার মেগাওয়াট লোডশেডিং করে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া হচ্ছে। তবে বিদ্যুৎ খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানায়, বর্তমানে দৈনিক লোডশেডিং এক হাজার মেগাওয়াটেরও বেশি।
জ্বালানি-পরিস্থিতি: বিদ্যুৎ খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ব্যক্তির মতে, বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষেত্রে প্রধান সমস্যা হয়ে উঠেছে জ্বালানি। একসময় দেশের ৯০ শতাংশেরও বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হতো গ্যাস দিয়ে। এখন অতটা গ্যাস সরবরাহ করা সম্ভব হচ্ছে না। গ্যাসের অভাবে চট্টগ্রাম অঞ্চলের সব বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ হয়ে আছে। অন্যান্য স্থানের কেন্দ্রগুলোও চাহিদামতো গ্যাস পাচ্ছে না।
গ্যাসের বিকল্প হিসেবে অপেক্ষাকৃত কম দামে বিদ্যুৎ উৎপাদন হতে পারে কয়লা দিয়ে। দেশে কয়লার যথেষ্ট মজুদ (প্রায় ৫০ টিসিএফ গ্যাসের সমান) আছে। কিন্তু সরকার কয়লা তোলার কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নিতে ব্যর্থ হয়েছে। তাই বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য নির্ভর করতে হয়েছে জ্বালানি তেলের ওপর। এই তেল সম্পূর্ণ আমদানিনির্ভর ও বেশি দামের হওয়ায় বিদ্যুতের উৎপাদন ব্যয় বেড়েছে। সরকার বিদ্যুতের দামও বাড়াচ্ছে। তার পরও প্রয়োজনীয় বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে পারছে না।
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, সরকারের পরিকল্পিত গ্যাস ও কয়লাচালিত বড় বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো চালু না হওয়া পর্যন্ত বিদ্যুৎ-পরিস্থিতির উন্নয়ন এবং এই খাতে স্থিতিশীলতা আনা সম্ভব হবে না। কিন্তু সেখানেও বাস্তবতা অনুকূল নয়। বড় কেন্দ্রগুলোর বাস্তবায়ন অনেক পিছিয়ে আছে।
বিতরণব্যবস্থা: ঢাকাসহ দেশের অনেক এলাকায় বিদ্যুতের বিতরণব্যবস্থায়ও সমস্যা আছে। এর ফলে যথেষ্ট পরিমাণে বিদ্যুৎ উৎপাদন হলেও তা গ্রাহকের কাছে পৌঁছানো সম্ভব হবে না। ঢাকায় ডিপিডিসি ও ডেসকো এবং ঢাকার বাইরে পল্লী বিদ্যুৎ (আরইবি) ও পিডিবির বিতরণ লাইনও অনেক এলাকায়ই চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ সরবরাহের উপযোগী নয়।
No comments