হারিয়ে যাওয়া স্বামীর খোঁজে বিদ্যা!
হারিয়ে যাওয়া স্বামীর ছবি নিয়ে পথে ঘাটে ঘুরে বেড়াচ্ছেন বিদ্যা। কিন্তু এটা কী করে সম্ভব? বিয়ে তো তার এখনো হয়নি, তাই স্বামী হারানোর তো প্রশ্নই আসে না। কিন্তু বিদ্যা ভক্তরা এই বিষয়টি খুব ভালো করেই জানে। বিদ্যা বালান এখানে ‘বিদ্যা বাগচি’ হয়ে খুঁজছে তার স্বামী অর্নব বাগচিকে।
সুজয় ঘোষের ‘কাহানি’ ছবির অন্তঃসত্ত্বা বিদ্যা বাগচি শুক্রবার বিকেলে গিয়ে হাজির হন মুম্বাইয়ের খার রেলস্টেশনে। উদ্দেশ্য, ‘কাহানি’ ছবির প্রচার। বেশভূষা পুরোপুরি ‘কাহানি’র ছয় মাসের অন্তঃসত্ত্বার মতোই। হাতে হারিয়ে যাওয়া স্বামীর ছবি।
কিন্তু মজার বিষয় হলো, খার স্টেশনে ট্রেনের জন্য অপেক্ষারত মুম্বাইবাসী প্রথম দফায় চিনতেই পারেনি বিদ্যাকে। তারা যে যার মতো ব্যস্ত ছিলেন। বিদ্যা একটা ট্যাক্সি থেকে নেমে প্ল্যাটফর্মে গিয়ে দাঁড়ালেন। সে পর্যন্তও কেউ তাকে চিনলো না। কেউ হয়তো ধারণাই করতে পারেনি, সেদিনের ‘ডার্টি’ সিল্ক এতো জলদিই অন্তঃসত্ত্বা বিদ্যা হয়ে যাবেন।
এরপর বিদ্যা তার হাতের ছবিটি ওপরে তুলে জোরে জোরে বলতে থাকেন, “এটা আমার স্বামী। সে নিখোঁজ। তোমরা কি তাকে খুঁজতে আমাকে সাহায্য করবে?”
এরপরই সবার দৃষ্টি গিয়ে ‘ডার্টি পিকচার’ খ্যাত বিদ্যার দিকে। সঙ্গে সঙ্গে ট্রেন ছেড়ে হাজার খানেক উৎসুক ট্রেনযাত্রী তার দিকে ছুটে আসে। এরপর আর বেশিক্ষণ সেখানে দাঁড়ানো সম্ভব হয়নি বিদ্যার। ১৫ মিনিটের মধ্যেই খার স্টেশন ছাড়তে হয় তাকে। এবং যেতে যেতে তিনি জানান, এভাবেই বিভিন্ন শহরের বিভিন্ন স্টেশন, বাজার, অলি-গলিতে গিয়ে তিনি খুঁজবেন তার স্বামীকে। তার খোঁজ চলতে থাকবে, যতদিন না হারিয়ে যাওয়া স্বামীকে তিনি খুঁজে পান।
কিন্তু মজার বিষয় হলো, খার স্টেশনে ট্রেনের জন্য অপেক্ষারত মুম্বাইবাসী প্রথম দফায় চিনতেই পারেনি বিদ্যাকে। তারা যে যার মতো ব্যস্ত ছিলেন। বিদ্যা একটা ট্যাক্সি থেকে নেমে প্ল্যাটফর্মে গিয়ে দাঁড়ালেন। সে পর্যন্তও কেউ তাকে চিনলো না। কেউ হয়তো ধারণাই করতে পারেনি, সেদিনের ‘ডার্টি’ সিল্ক এতো জলদিই অন্তঃসত্ত্বা বিদ্যা হয়ে যাবেন।
এরপর বিদ্যা তার হাতের ছবিটি ওপরে তুলে জোরে জোরে বলতে থাকেন, “এটা আমার স্বামী। সে নিখোঁজ। তোমরা কি তাকে খুঁজতে আমাকে সাহায্য করবে?”
এরপরই সবার দৃষ্টি গিয়ে ‘ডার্টি পিকচার’ খ্যাত বিদ্যার দিকে। সঙ্গে সঙ্গে ট্রেন ছেড়ে হাজার খানেক উৎসুক ট্রেনযাত্রী তার দিকে ছুটে আসে। এরপর আর বেশিক্ষণ সেখানে দাঁড়ানো সম্ভব হয়নি বিদ্যার। ১৫ মিনিটের মধ্যেই খার স্টেশন ছাড়তে হয় তাকে। এবং যেতে যেতে তিনি জানান, এভাবেই বিভিন্ন শহরের বিভিন্ন স্টেশন, বাজার, অলি-গলিতে গিয়ে তিনি খুঁজবেন তার স্বামীকে। তার খোঁজ চলতে থাকবে, যতদিন না হারিয়ে যাওয়া স্বামীকে তিনি খুঁজে পান।
No comments