আ.লীগের জনসভায় হানিফ-সরকারের ব্যর্থতার কথা বললে মানুষ হাসে
নানা আশঙ্কা থাকলেও শান্তিপূর্ণভাবেই গতকাল সোমবার বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের জনসভা হয়েছে। বিরোধী দল বিএনপির পাল্টা কর্মসূচি হিসেবে নেওয়া এ জনসভাকে ঘিরে উত্তেজনা দেখা দেয়। তবে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা শান্তিপূর্ণভাবেই মিছিল নিয়ে জনসভায় যোগ দেন।
জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বিরোধী দলের প্রতি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, ‘অশান্তি সৃষ্টি করে রাজপথে কোনো কর্মসূচি পালন করতে দেওয়া হবে না। ষড়যন্ত্র ও অসাংবিধানিক উপায়ে সরকার পতনের চেষ্টা করলে আওয়ামী লীগের লাখ লাখ নেতা-কর্মী ঘরে বসে থাকবেন না। কীভাবে প্রতিহত করতে হয়, তা জানা আছে। সময়মতো দেখানো হবে।’
বিরোধী দলের নেতাকে দায়িত্বশীল আচরণ করার আহ্বান জানিয়ে মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, তিনি যখন সরকারের ব্যর্থতার কথা বলেন, তখন দেশের মানুষ হাসে। যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাতে বিরোধী দল কর্মসূচি দিচ্ছে উল্লেখ করে হানিফ বলেন, বিএনপি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের দল এবং বিরোধীদলীয় নেত্রী মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রী দাবি করেন। আবার যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে তিনি অবস্থান নেন। এ বিষয়ে তাঁর অবস্থান স্পষ্ট করা উচিত।
যুদ্ধাপরাধীদের দ্রুত বিচারের দাবি ও সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ গতকাল বিকেলে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এ সমাবেশ করে। গত রোববার এ সমাবেশ হওয়ার কথা ছিল। একই দিন বিএনপি ও আওয়ামী লীগের কর্মসূচি থাকায় ঢাকা মহানগর পুলিশ সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করায় সমাবেশ এক দিন পিছিয়ে দেওয়া হয়।
সমাবেশে মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার বক্তব্য চলাকালে মঞ্চের সামনে কয়েকজন কর্মীর মধ্যে কথা-কাটাকাটি ও হাতাহাতি শুরু হয়। পরে মায়া ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেন। আলোচিত এ পাল্টা সমাবেশ ঘিরে গতকাল সকাল থেকেই পুরো বঙ্গবন্ধু এভিনিউ এবং এর আশপাশের এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিপুলসংখ্যক সদস্য মোতায়েন করা হয়। কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থার মধ্যে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা নগরের বিভিন্ন এলাকা থেকে মিছিলসহ সমাবেশে যোগ দেন।
সমাবেশে আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল ইসলাম বলেন, সাম্প্রতিক সেনা ষড়যন্ত্রে বেসামরিক ও রাজনৈতিক লোক জড়িত, তা তদন্তে এসেছে। প্রমাণিত হলে কোনো বড় দলের বড় নেতাকেও ছাড় দেওয়া হবে না।
এম এ আজিজের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জনসভায় আরও বক্তব্য দেন মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী, মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, আহমদ হোসেন, বাহাউদ্দিন নাছিম প্রমুখ।
বিরোধী দলের নেতাকে দায়িত্বশীল আচরণ করার আহ্বান জানিয়ে মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, তিনি যখন সরকারের ব্যর্থতার কথা বলেন, তখন দেশের মানুষ হাসে। যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাতে বিরোধী দল কর্মসূচি দিচ্ছে উল্লেখ করে হানিফ বলেন, বিএনপি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের দল এবং বিরোধীদলীয় নেত্রী মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রী দাবি করেন। আবার যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে তিনি অবস্থান নেন। এ বিষয়ে তাঁর অবস্থান স্পষ্ট করা উচিত।
যুদ্ধাপরাধীদের দ্রুত বিচারের দাবি ও সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ গতকাল বিকেলে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এ সমাবেশ করে। গত রোববার এ সমাবেশ হওয়ার কথা ছিল। একই দিন বিএনপি ও আওয়ামী লীগের কর্মসূচি থাকায় ঢাকা মহানগর পুলিশ সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করায় সমাবেশ এক দিন পিছিয়ে দেওয়া হয়।
সমাবেশে মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার বক্তব্য চলাকালে মঞ্চের সামনে কয়েকজন কর্মীর মধ্যে কথা-কাটাকাটি ও হাতাহাতি শুরু হয়। পরে মায়া ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেন। আলোচিত এ পাল্টা সমাবেশ ঘিরে গতকাল সকাল থেকেই পুরো বঙ্গবন্ধু এভিনিউ এবং এর আশপাশের এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিপুলসংখ্যক সদস্য মোতায়েন করা হয়। কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থার মধ্যে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা নগরের বিভিন্ন এলাকা থেকে মিছিলসহ সমাবেশে যোগ দেন।
সমাবেশে আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল ইসলাম বলেন, সাম্প্রতিক সেনা ষড়যন্ত্রে বেসামরিক ও রাজনৈতিক লোক জড়িত, তা তদন্তে এসেছে। প্রমাণিত হলে কোনো বড় দলের বড় নেতাকেও ছাড় দেওয়া হবে না।
এম এ আজিজের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জনসভায় আরও বক্তব্য দেন মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী, মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, আহমদ হোসেন, বাহাউদ্দিন নাছিম প্রমুখ।
No comments