শাকিব-অপুকে সিটি করপোরেশনের তলব
এবার তারকা দম্পতি শাকিব খান ও অপু বিশ্বাসকে তলব করেছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)। গেলো ২৮ নভেম্বর স্ত্রী অপু বিশ্বাসকে তালাকের নোটিশ পাঠিয়েছেন শাকিব। তবে বিষয়টি নিয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত জানাননি অপু।
আর তালাকের বিষয়ে শুনানির জন্যই শাকিব-অপুকে ডেকেছে ডিএনসিসি। আগামী ১৫ জানুযারি ডিএনসিসি'র অঞ্চল-৩-এর অফিসে এ শুনানি হবে। এজন্য গেলো ২৪ ডিসেম্বর শাকিব ও অপুর কাছে শুনানিতে হাজির হওয়ার জন্য নোটিশ পাঠানো হয়েছে বলে জানা গেছে।
ডিএনসিসি কর্মকর্তারা জানান, শাকিব খানের তালাকের নোটিশটি ডাক যোগে ডিএনসিসির কাছে পৌঁছানোর পর তারা নিয়ম অনুযায়ী পরবর্তী কার্যক্রম শুরু করেছেন। সে অনুযায়ী আগামী ১৫ জানুয়ারি তাদের শুনানির জন্য ডাকা হয়েছে। এ জন্য গেলো ২৪ ডিসেম্বর শাকিব ও অপুর কাছে শুনানিতে হাজির হওয়ার জন্য নোটিশ পাঠানো হয়েছে বলেও সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তারা জানান।
ডিএনসিসি কর্মকর্তারা আরো বলেন, শুনানির দিনে যথারীতি তাদের বক্তব্য নেয়া হবে। তারা যদি আবার স্বামী-স্ত্রী হিসেবে থাকতে রাজি হন তাহলে তারা সংসার করবেন। অন্যথায় তাদেরকে আরো দুইবার নোটিশ দিয়ে শুনানি করা হবে।
এর মধ্যে তারা নিজেরা মিলমিশ করতে চাইলে ধর্মীয় রীতি মেনে তা করতে পারবেন, আর তা না করলে তিন বার শুনানির পর নিয়মানুযায়ী তালাক কার্যকর হয়ে যাবে।
২০০৮ সালের ১৮ এপ্রিল শাকিব খান ও অপু বিশ্বাসের বিয়ে হয়। প্রায় ৯ বছর গোপন থাকার পর টেলিভিশন লাইভে এসে বিয়ে ও সন্তানের খবর জানান অপু বিশ্বাস। এরপর থেকেই তাদের সম্পর্ক ভালো যাচ্ছিলো না। অবশেষে শাকিব খান অপুকে ডিভোর্স লেটার পাঠান।
আর তালাকের বিষয়ে শুনানির জন্যই শাকিব-অপুকে ডেকেছে ডিএনসিসি। আগামী ১৫ জানুযারি ডিএনসিসি'র অঞ্চল-৩-এর অফিসে এ শুনানি হবে। এজন্য গেলো ২৪ ডিসেম্বর শাকিব ও অপুর কাছে শুনানিতে হাজির হওয়ার জন্য নোটিশ পাঠানো হয়েছে বলে জানা গেছে।
ডিএনসিসি কর্মকর্তারা জানান, শাকিব খানের তালাকের নোটিশটি ডাক যোগে ডিএনসিসির কাছে পৌঁছানোর পর তারা নিয়ম অনুযায়ী পরবর্তী কার্যক্রম শুরু করেছেন। সে অনুযায়ী আগামী ১৫ জানুয়ারি তাদের শুনানির জন্য ডাকা হয়েছে। এ জন্য গেলো ২৪ ডিসেম্বর শাকিব ও অপুর কাছে শুনানিতে হাজির হওয়ার জন্য নোটিশ পাঠানো হয়েছে বলেও সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তারা জানান।
ডিএনসিসি কর্মকর্তারা আরো বলেন, শুনানির দিনে যথারীতি তাদের বক্তব্য নেয়া হবে। তারা যদি আবার স্বামী-স্ত্রী হিসেবে থাকতে রাজি হন তাহলে তারা সংসার করবেন। অন্যথায় তাদেরকে আরো দুইবার নোটিশ দিয়ে শুনানি করা হবে।
এর মধ্যে তারা নিজেরা মিলমিশ করতে চাইলে ধর্মীয় রীতি মেনে তা করতে পারবেন, আর তা না করলে তিন বার শুনানির পর নিয়মানুযায়ী তালাক কার্যকর হয়ে যাবে।
২০০৮ সালের ১৮ এপ্রিল শাকিব খান ও অপু বিশ্বাসের বিয়ে হয়। প্রায় ৯ বছর গোপন থাকার পর টেলিভিশন লাইভে এসে বিয়ে ও সন্তানের খবর জানান অপু বিশ্বাস। এরপর থেকেই তাদের সম্পর্ক ভালো যাচ্ছিলো না। অবশেষে শাকিব খান অপুকে ডিভোর্স লেটার পাঠান।
No comments