গরুর মাংস আমদানির প্রস্তাব নাকচ
ভারত থেকে গরুর মাংস আমদানির জন্য বাংলাদেশের কিছু ব্যবসায়ীর এক প্রস্তাব নাকচ করে দিয়েছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়। খবর বিবিসি।
মন্ত্রণালয়ের সচিব মাকসুদুল হাসান খান বলেছেন, এই আমদানির কোনো প্রয়োজন নেই এবং এতে দেশের পশু খামারিরা সঙ্কটে পড়বেন।
তিনি জানান, তারা তাদের আপত্তির কথা লিখিতভাবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে জানিয়ে দিয়েছেন।
এর আগে বাংলাদেশে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সমিতি এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন বলেন, বাজারে গরুর মাংসের দাম বেড়ে যাওয়ায় সাধারণ মানুষের আমিষের চাহিদা মেটাতে ভারত থেকে গরুর মাংস আমদানি একটি বাস্তবসম্মত সমাধান হতে পারে। এ ব্যাপারে সরকারও যথেষ্ট উৎসাহী। কিন্তু তার এই বক্তব্যের কয়েকঘণ্টা পর প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় নিশ্চিত করে যে তারা এ ধরনের মাংস আমদানির বিপক্ষে।
মাকসুদুল হাসান খান বলেন, গত দু-তিন বছরে বাংলাদেশ মাংস উৎপাদনে অসামান্য উন্নতি করেছে। বর্তমানে বছরে বাংলাদেশের মাংসের চাহিদা ৭০ লাখ টন যার পুরোটাই এখন দেশে উৎপাদিত হচ্ছে। ফলে মাংস আমদানি করলে এই খাত সঙ্কটে পড়বে। আমদানির বদলে তারা এখন বরং মাংস রপ্তানির সুযোগ খুঁজছেন। মান নিয়ন্ত্রণ নিয়ে এখনো আমাদের কিছু সমস্যা রয়েছে, সেদিকে নজর দেওয়া হচ্ছে।
মন্ত্রণালয়ের সচিব মাকসুদুল হাসান খান বলেছেন, এই আমদানির কোনো প্রয়োজন নেই এবং এতে দেশের পশু খামারিরা সঙ্কটে পড়বেন।
তিনি জানান, তারা তাদের আপত্তির কথা লিখিতভাবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে জানিয়ে দিয়েছেন।
এর আগে বাংলাদেশে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সমিতি এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন বলেন, বাজারে গরুর মাংসের দাম বেড়ে যাওয়ায় সাধারণ মানুষের আমিষের চাহিদা মেটাতে ভারত থেকে গরুর মাংস আমদানি একটি বাস্তবসম্মত সমাধান হতে পারে। এ ব্যাপারে সরকারও যথেষ্ট উৎসাহী। কিন্তু তার এই বক্তব্যের কয়েকঘণ্টা পর প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় নিশ্চিত করে যে তারা এ ধরনের মাংস আমদানির বিপক্ষে।
মাকসুদুল হাসান খান বলেন, গত দু-তিন বছরে বাংলাদেশ মাংস উৎপাদনে অসামান্য উন্নতি করেছে। বর্তমানে বছরে বাংলাদেশের মাংসের চাহিদা ৭০ লাখ টন যার পুরোটাই এখন দেশে উৎপাদিত হচ্ছে। ফলে মাংস আমদানি করলে এই খাত সঙ্কটে পড়বে। আমদানির বদলে তারা এখন বরং মাংস রপ্তানির সুযোগ খুঁজছেন। মান নিয়ন্ত্রণ নিয়ে এখনো আমাদের কিছু সমস্যা রয়েছে, সেদিকে নজর দেওয়া হচ্ছে।
No comments